reference writing
(এ পর্বে রইল তথ্যসূত্রের প্রাথমিক ধারণা, গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, তথ্যসূত্র উপস্থাপনের বিভিন্ন পদ্ধতি ও এর সাধারণ ব্যবহারবিধি। আগামী পর্বে থাকবে তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ লেখার বিভিন্ন ছক ও এর ব্যবহারবিধি)

একজন বিজ্ঞান লেখককে তার প্রবন্ধে সাধারণত পূর্বে প্রকাশিত বিভিন্ন লেখায় উপস্থাপনকৃত তথ্য ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়। এজাতীয় তথ্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে তথ্যের তথ্যসূত্র উপস্থাপন করা আবশ্যক যাতে করে উপস্থাপনকৃত তথ্য সম্পর্কে পাঠকের আরও বিস্তারিত জানার সুযোগ তৈরি হয়, ব্যবহারকৃত তথ্যের লেখকের প্রতি পরোক্ষভাবে কৃতজ্ঞতাও প্রকাশিত হয় এবং সর্বোপরি প্রবন্ধটির গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়। পূর্বে প্রকাশিত তথ্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে তথ্যসূত্র উল্লেখ না করলে তা পাঠক সমাজে গ্রহণযোগ্যতা পায়না এমন কি কখনও কখনও চৌর্যবৃত্তি হিসেবেও বিবেচিত হয়ে থাকে। তাই একজন আদর্শ লেখক অন্য লেখকের প্রকাশিত তথ্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্য অবশ্যই তথ্যসূত্র উল্লেখ করে থাকেন।

তথ্যসূত্র লেখার অনন্য কোন পদ্ধতি বা ছক নেই। বিশ্বের বিভিন্ন প্রকাশনা সংস্থা তাদের নিজেদের মত করে তথ্যসূত্র উপস্থাপনের ছক নির্ধারণ করে ব্যবহার করে থাকে। একজন বিজ্ঞান লেখক তার লেখাটি যে প্রকাশনা সংস্থার জার্নাল, গ্রন্থ, ওয়েবসাইট ইত্যাদিতে প্রকাশ করতে ইচ্ছুক তাকে সেই প্রকাশনা সংস্থার নির্ধারিত ছক ব্যবহার করতে হয়। তথ্যসূত্র উপস্থাপনের অনেক পদ্ধতির মধ্যে সাধারণত দুটি পদ্ধতি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যথা –

  • হার্ভাড পদ্ধতি (Harvard system) বা লেখক-তারিখ পদ্ধতি (Author-Date System)
  • ভ্যানকুভার পদ্ধতি (Vancouver System) বা ভ্যানকুভার শৈলী (Vancouver Style) বা লেখক-সংখ্যা পদ্ধতি (Author-Number System)

তবে যে পদ্ধতিই ব্যবহার করা হোক না কেন প্রতিটি তথ্যসূত্র সাধারণত নিম্নলিখিত গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে।
জার্নালের ক্ষেত্রে প্রবন্ধের লেখকের নাম, প্রকাশের বছর, প্রবন্ধের শিরোনাম, জার্নালের নাম, জার্নালের ভলিউম ও ইস্যু নম্বর এবং প্রবন্ধের পৃষ্ঠা নম্বরসমূহ।
গ্রন্থের ক্ষেত্রে গ্রন্থের লেখকের নাম, প্রকাশের বছর, গ্রন্থের শিরোনাম, সংস্করণ (যদি থাকে), সম্পাদক (যদি থাকে), প্রকাশনা সংস্থা/প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা এবং পৃষ্ঠা নম্বর।

(উল্লেখিত উপাদানসমূহ ছাড়াও তথ্যসূত্রে ব্যবহৃত আরও অনেক উপাদান রয়েছে যা পরের পর্বে বিস্তৃতভাবে আলোচনা করা হবে।)

যাই হোক প্রতিটি তথ্যসূত্রের দুটি রূপ থাকে। যথা- সংক্ষিপ্তরূপ ও পূর্ণাঙ্গরূপ। সংক্ষিপ্তরূপটি প্রবন্ধের মূল অংশে এবং পূর্ণাঙ্গরূপটি তথ্যসূত্র তালিকায় লিপিবদ্ধ করা হয়। হার্ভাড পদ্ধতিতে (Harvard system) সাধারণত লেখকের শেষ নাম ও প্রকাশের বছর নিয়ে সংক্ষিপ্তরূপ গঠিত হয়ে থাকে আর তথ্যসূত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানসমূহ নিয়ে সাধারণত একটি তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ গঠিত হয়ে থাকে। বিশ্বের অধিকাংশ বিজ্ঞান জার্নালের প্রকাশকেরা এই পদ্ধতি বা ছকটিই ব্যবহার করে থাকেন।

হার্ভাড পদ্ধতির (Harvard system) উদাহরণ হিসেবে একটি তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ নিচে দেয়া হল –

Rahman AKA (2005) Freshwater Fishes of Bangladesh, second edition. Zoological Society of Bangladesh, University of Dhaka, Dhaka, Bangladesh. 263 pp.

উল্লেখিত পূর্ণাঙ্গ তথ্যসূত্রটি তথ্যসূত্র তালিকায় লিপিবদ্ধ করা হয়ে থাকে আর এর সংক্ষিপ্তরূপ অর্থাৎ Rahman (2011) বা (Rahman 2011) প্রবন্ধের মূল অংশে লিপিবদ্ধ করা হয়।

সংক্ষিপ্তরূপটি মূল লেখায় যে তথ্যটি (বাক্য বা বাক্যাংশ) অন্য প্রবন্ধ থেকে গ্রহণ করা হয়েছে তার শুরু বা শেষে যোগ করা যেতে পারে। নিচের লেখাটি লক্ষ করুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন এখানে মূল লেখায় তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপটি কিভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।

The number of freshwater fishes of Bangladesh is 265 (Rahman 2005). According to Hossain et al. (2012), 293 species of riverine fishes have been recorded from freshwaters and coastal waters. A total of 54 fish species of Bangladesh has been declared as threatened by IUCN Bangladesh (IUCN Bangladesh 2000). But Hossain (2014) mentioned 30 species of fishes have been listed as extinct in inland waterbodies specially rivers of Bangladesh. On the other hands Galib and Mohsin (2011) recorded 92 varieties of exotic fishes (under 53 species, 48 genera, 17 families and 5 orders) from Bangladesh.

উপরের উদাহরণ পর্যালোচনা করলে আমরা দেখতে পাই মূল লেখায় তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপটি উল্লেখ করার সময় কেবলমাত্র লেখকের শেষ নাম ও প্রকাশের বছর উল্লেখ করা হয়েছে যদিও বেশ কয়েকটি আলাদা আলাদা ছক ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন- (Rahman 2005), Hossain et al. (2012), (IUCN Bangladesh 2000), Hossain (2014) এবং Galib and Mohsin (2011)।

সাধারণত তথ্যের (বাক্যের) শেষে তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপটি যোগ করার ক্ষেত্রে প্রথম বন্ধনীর মধ্যে লেখকের শেষ নাম, স্পেস ও প্রকাশের বছর উল্লেখ করা হয়। যেমন-

The number of freshwater fishes of Bangladesh is 265 (Rahman 2005).

তবে কখনও কখনও লেখকের শেষ নামের পরে একটি কমা ব্যবহার করা হয়। যেমন-

The number of freshwater fishes of Bangladesh is 265 (Rahman, 2005).

অন্যদিকে তথ্যের (বাক্যের) শুরুতে তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপটি যোগ করার ক্ষেত্রে লেখকের শেষ নামের পর একটি স্পেস এবং এরপর সাল প্রথম বন্ধনীতে উল্লেখ করা হয়ে থাকে। যেমন-

According to Rahman (2005), the number of freshwater fishes of Bangladesh is 265.
Rahman (2005) reported the number of freshwater fishes of Bangladesh is 265.

উপরের উদাহরণে একক লেখকের লেখার তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপটি দেখানো হয়েছে। তবে কোন তথ্যের লেখক দুজন হলে উভয় লেখকের শেষ নামের মাঝে and যোগ করে লেখা হয়। যেমন-

The number of exotic fish varieties of Bangladesh is 92 (Galib and Mohsin 2011).

তবে কখনও কখনও উভয় লেখকের শেষ নামের মাঝে and এবং শেষে কমা ব্যবহার করা হয়। যেমন-

The number of exotic fishes (varieties) of Bangladesh is 92 (Galib and Mohsin, 2011).

অন্যদিকে তথ্যের (বাক্যের) শুরুতে তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপটি যোগ করার ক্ষেত্রে উভয় লেখকের শেষ নামের মাঝে and এবং শেষে একটি স্পেস এবং এরপর সাল প্রথম বন্ধনীতে উল্লেখ করা হয়ে থাকে। যেমন-

Galib and Mohsin (2011) recorded 92 varieties of exotic fishes from Bangladesh.
According to Galib and Mohsin (2011), 92 varieties of exotic fishes are found from Bangladesh.

কিন্তু দুই এর অধিক লেখকের ক্ষেত্রে সংক্ষিপ্তরূপটি উল্লেখের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র প্রথম লেখকের শেষ নাম উল্লেখ করা হয় যার পরে বসে et al. । যেহেতু et al. ইংরেজি শব্দ নয় তাই এটি সাধারণত ইটালিক ফন্টে (Italic font) লেখা হয়। ল্যাটিন (Latin) শব্দ et অর্থ এবং (and) এবং alii (for male), aliae (for female), alia (for things/neuter gender/both male and female) অর্থ অন্যান্য (others) থেকে et al. শব্দটি এসেছে। যেমন-

The number of riverine fishes of Bangladesh is 293 (Hossain et al. 2012).
The number of riverine fishes of Bangladesh is 293 (Hossain et al., 2012).
Hossain et al. (2012) reported that 293 species of fishes have been found in freshwater and coastalwater rivers.
According to Hossain et al. (2012), 293 species of fishes have been found in freshwater and coastal water rivers.

একই গ্রন্থের একাধিক পাতা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে একটি প্রবন্ধে উপস্থাপনের সময় কখনও কখনও গ্রন্থের লেখকের শেষ নাম ও সালের পরে পৃষ্ঠার নম্বর যোগ করে সংক্ষিপ্তরূপটি প্রস্তুত করা হয়ে থাকে। যেমন-

Labeo rohita, Catla catla and Cirrhinus mrigala attains over 90 cm (Rahman, 1989, p.117), about 121.9 cm (Rahman, 1989, p.139) and over 80 cm (Rahman, 1989, p.123) orderly.

উপরের বাক্যে তথ্যসূত্রের যেসব সংক্ষিপ্তরূপ ব্যবহার করা হয়েছে তার পূর্ণাঙ্গরূপটি একই যা তথ্যসূত্র তালিকায় উল্লেখ করা থাকে। যেমন-

Rahman AKA (1989) Freshwater Fishes of Bangladesh. Zoological Society of Bangladesh, University of Dhaka, Dhaka, Bangladesh. 363 pp.

অনেক সময় তথ্য যে প্রকাশনা থেকে নেয়া হয়েছে সেখানে লেখকের নামের উল্লেখ থাকেনা। এমন ক্ষেত্রে লেখকের নামের স্থলে প্রকাশনা সংস্থার নাম ব্যবহার করা হয়ে থাকে। প্রকাশনা সংস্থার নামের ক্ষেত্রে প্রথম বা শেষ নামের বিষয়টি থাকেনা বরং সাধারণত প্রকাশনা সংস্থাটির নামের বহুল ব্যবহৃত সংক্ষিপ্তরূপটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তকে ব্যতিক্রম হলেও কখনও কখনও সম্পূর্ণ নামও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন-

A total of 54 fish species of Bangladesh has been declared as threatened by IUCN Bangladesh (IUCN Bangladesh 2000).

মূল লেখায় যে তথ্য তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপসহ উল্লেখ করা হয় তার পূর্ণাঙ্গরূপটি তথ্যসূত্র তালিকায় যোগ করা বাধ্যতামূলক। যদি না করা হয় তবে তা একটি বড় ভুল হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। একজন ভাল লেখকের এধরণের ভুল করার কোন সুযোগ নেই। যাই হোক প্রকাশিত লেখা থেকে ধার করা তথ্যগুলোতে ব্যবহৃত তথ্যসূত্র তথ্যসূত্র তালিকায় সাধারণত নিম্নলিখিত ভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়। এখানে Journal of Fisheries এ ব্যবহৃত ছক দেখানো হয়েছে। উল্লেখ্য যে, ব্যবহৃত তথ্যসূত্রগুলোর সংক্ষিপ্তরূপ মূল লেখার যে স্থানেই ব্যবহার করা হোক না কেন তার পূর্ণাঙ্গরূপগুলো তথ্যসূত্র তালিকায় বর্ণানুক্রমে সাজানো হয়ে থাকে। যেমন উপরের প্যারাগ্রাফে ব্যবহৃত তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপগুলোর পূর্ণাঙ্গরূপ নিম্ন-লিখিতভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়ে থাকে।

Galib SM and Mohsin ABM (2011) Cultured and Ornamental Exotic Fishes of Bangladesh Past and Present. LAP Lambert Academic Publishing GmbH & Co. KG, Germany. 167 pp.
Hossain MAR. 2014. Habitat and fish diversity: Bangladesh Perspective. In. Advances in Fisheries Research in Bangladesh: I. Wahab MA, Shah MS, Hossain MAR, Barman BK and Hoq ME (eds). Proceedings of Fifth Biennial Fisheries Conference and Research Fair 2012. 18-19 January 2012. Bangladesh Agricultural Research Council, Dhaka. Bangladesh Fisheries Research Forum, Dhaka, Bangladesh. pp. 1-26.
Hossain MAR, Wahab MA and Belton B. 2012. The Checklist of the Riverine Fishes of Bangladesh. FAN (Fisheries and Aquaculture News) Bangladesh. Vol: 2 (July-December). 2012. pp 18-27.
IUCN Bangladesh (2000) Red book of threatened fishes of Bangladesh, IUCN- The world conservation union, Dhaka, Bangladesh. 116 pp.
Rahman AKA (2005) Freshwater Fishes of Bangladesh, second edition. Zoological Society of Bangladesh, University of Dhaka, Dhaka, Bangladesh. 263 pp.

 

হার্ভাড পদ্ধতির (Harvard system) ছাড়াও তথ্যসূত্র উপস্থাপনের আরও একটি বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি হচ্ছে ভ্যানকুভার পদ্ধতি (Vancouver System) বা ভ্যানকুভার শৈলী (Vancouver Style) বা লেখক-সংখ্যা পদ্ধতি (Author-Number System)। সাধারণত চিকিৎসা বিজ্ঞানের জার্নালগুলোতে এই পদ্ধতি বেশি ব্যবহৃত হয় তবে ব্যতিক্রম হলেও বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখাতেও এই পদ্ধতিটির ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে প্রতিটি তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপ হিসেবে একটি করে নম্বর ব্যবহার করা হয়ে থাকে যা তথ্যের শেষে প্রথম বা তৃতীয় বন্ধনীতে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে। এছাড়া নম্বরটি সুপার স্ক্রিপ্ট (Subscript) বা সাব স্ক্রিপ্ট (subscript) ভাবেও উপস্থাপন করার উদাহরণ রয়েছে। তবে যেভাবেই উপস্থাপন করা হোক না কেন একটি জার্নালে যে কোন একটি পদ্ধতিই ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন –

The number of freshwater fishes of Bangladesh is 265 [1]. On the other hand, 293 species of riverine fishes have been recorded from freshwaters and coastal waters [2]. A total of 54 fish species of Bangladesh has been declared as threatened by IUCN Bangladesh [3]. But Scientist Dr. Hossain mentioned 30 species of fishes have been listed as extinct in inland waters of Bangladesh [4]. Moreover 92 varieties of exotic fishes (belong to 53 species, 48 genera, 17 families and 5 orders) are recorded from Bangladesh [5].

ভ্যানকুভার পদ্ধতিতে (Vancouver System) তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপটি লেখার পদ্ধতি হার্ভাড সিস্টেম (Harvard system) এর অনুরূপ তবে প্রতিটি পূর্ণাঙ্গ তথ্যসূত্রের শুরুতে স্ব স্ব সংক্ষিপ্তরূপটি অর্থাৎ নম্বরটি উল্লেখ করা হয়ে থাকে। আর পূর্ণাঙ্গ তথ্যসূত্রসমূহের তালিকা প্রস্তুতের সময় তথ্যসূত্রগুলো বর্ণানুক্রমে সাজানোর পরিবর্তে নম্বরের ক্রম অনুসারে সাজানো হয়ে থাকে। যেমন-

  1. Rahman AKA (2005) Freshwater Fishes of Bangladesh, second edition. Zoological Society of Bangladesh, University of Dhaka, Dhaka, Bangladesh. 263 pp.
  2. Hossain MAR, Wahab MA and Belton B. 2012. The Checklist of the Riverine Fishes of Bangladesh. FAN (Fisheries and Aquaculture News) Bangladesh. Vol: 2 (July-December). 2012. pp 18-27.
  3. IUCN Bangladesh (2000) Red book of threatened fishes of Bangladesh, IUCN- The world conservation union, Dhaka, Bangladesh. 116 pp.
  4. Hossain MAR. 2014. Habitat and fish diversity: Bangladesh Perspective. In. Advances in Fisheries Research in Bangladesh: I. Wahab MA, Shah MS, Hossain MAR, Barman BK and Hoq ME (eds). Proceedings of Fifth Biennial Fisheries Conference and Research Fair 2012. 18-19 January 2012. Bangladesh Agricultural Research Council, Dhaka. Bangladesh Fisheries Research Forum, Dhaka, Bangladesh. pp. 1-26.
  5. Galib SM and Mohsin ABM (2011) Cultured and Ornamental Exotic Fishes of Bangladesh Past and Present. LAP Lambert Academic Publishing GmbH & Co. KG, Germany. 167 pp.

এই পদ্ধতির বড় সমস্যা হচ্ছে মূল লেখার যে কোন পর্যায়ে নতুন তথ্যসূত্র যোগ করার প্রয়োজন হলে পরবর্তী সকল তথ্যসূত্রের নম্বর তথা সংক্ষিপ্তরূপটির পরিবর্তন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এক্ষেত্রে একটি ভুল তথ্যসূত্র তালিকায় মারাত্মক প্রভাব ফেলে থাকে। তবে বর্তমানে অধিকাংশ ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়ারে ভ্যানকুভার পদ্ধতি (Vancouver System) স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। এতে করে লেখার মাঝে নতুন তথ্যসূত্র যোগ করা হলে মূল লেখায় ও তথ্যসূত্র তালিকায় স্বয়ংক্রিয়ভাবেই পরিবর্তী নম্বরগুলো পরিবর্তিত তথা সংশোধিত হয়ে যায় ।

 

(এ পর্বে তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপটি বিস্তৃতভাবে উপস্থাপন করা হল। আগামী পর্বে থাকবে তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ লেখার বিভিন্ন পদ্ধতি এবং ব্যবহারবিধি)

 


Visited 6,012 times, 1 visits today | Have any fisheries relevant question?
সহজ ভাষায় তথ্যসূত্র (reference) লেখার নিয়মাবলী: পর্ব-এক

Visitors' Opinion

এ বি এম মহসিন

প্রফেসর, ফিশারীজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী-৬২০৫, বাংলাদেশ। বিস্তারিত ...

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.