বাংলাদেশে কোথায় কখন কোন মাছ ধরা নিষিদ্ধ

বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জলাশয় যেমন- নদী, উপকূলীয় এলাকা, সমুদ্র, হ্রদ ইত্যাদির সুনির্দিষ্ট অংশে বছরের কোন না সময় বিভিন্ন ধরণের মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে। বাংলাদেশে কোথায় কখন কোন মাছ ধরা নিষিদ্ধ সে সম্পর্কে একটা ধারনা

জলজ পরিবেশ ও মাছের জীববৈচিত্র্য

মাছ শীতল রক্ত বিশিষ্ট জলজ প্রাণী। মাছের উৎপাদন, বৃদ্ধি এবং বেঁচে থাকা সবই নির্ভর করে পানি তথা জলজ পরিবেশের উপর। নদী-নালা, খাল-বিল আর হাওর-বাওড়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জলজ পরিবেশ মাছ উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বাংলাদেশের স্বাদু পানিতে ২৬০ প্রজাতি এবং লোনা

সাগরের ইলিশ হাকালুকি হাওরে

বাংলাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সুস্বাদু একটি মাছ, যার নাম ইলিশ। শুনলেই ভোজন রসিক বাঙ্গালীর জিভে জল এসে যায়। এ মাছে রয়েছে ৫৩.৭ ভাগ পানি, ১৯.৪ ভাগ চর্বি, ২১.৮ ভাগ আমিষ এবং অবশিষ্টাংশ বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। ইলিশে পাওয়া যায়

নদীতে বাড়ছে লবণাক্ততাঃ হুমকির মুখে জলজ জীববৈচিত্র্য

দেশের স্বাদুপানির পাশাপাশি লোনাপানির নদীর লবণাক্ততাও দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই বৃদ্ধির পরিমাণ একদিকে যেমন মাত্রাগত অন্যদিকে সময়গত। অর্থাৎ দিন দিন যেমন লবণাক্ততার তীব্রতা বাড়ছে তেমনই বাড়ছে লবণাক্ততার স্থায়ীত্ব। এর ফলশ্রুতিতে একদিকে মানুষের জীবন ও জীবিকায় পড়েছে মারাত্মক প্রভাব অন্যদিকে

মৃত গরু-মহিষের রক্ত-মাংসের টোপ দিয়ে কাঁকড়া শিকারঃ জলজ জীববৈচিত্র্যের জন্য একটি হুমকি

বাজশাহী শহরাঞ্চলের নিকটবর্তী পদ্মা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে মৃত গরু, ছাগল বা মহিষকে টোপ হিসেবে ব্যবহার করে মাছ শিকারে বিষয়টি প্রথম যখন আমার নজরে আসে তখন একই সাথে যেমন অবাক হয়েছিলাম তেমনি হয়েছিলাম বিস্মিত। এ নিয়ে বিডিফিশ বাংলায় “মৃত প্রাণী ব্যবহার

মেক্সিকো উপসাগরে তেলক্ষেত্র বিস্ফোরণঃ হুমকির মুখে ৪৪৫ প্রজাতির মাছ

গত ২০ এপ্রিল ২০১০ তারিখে মেক্সিকো উপসাগরের তেলক্ষেত্রে বিস্ফোরণে পর সমুদ্রের পানিতে তেল ছড়িয়ে পড়ার ফলে সে এলাকার ৬৫০-এর বেশি প্রজাতির প্রাণীর অস্তিত্ব বর্তমানে হুমকির সম্মুখীন। এর মধ্যে সিংহভাগই (৪৪৫ প্রজাতির) মাছ। মাছ ছাড়া অন্যান্য প্রজাতির মধ্যে রয়েছে ১৩৪ প্রজাতির