বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য: অতীত ও বর্তমান

মাছে-ভাতে বাঙ্গালীর এই দেশে মাছ দেশীয় সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যেরই অংশ। বাংলাদেশের জলাশয়ে পানি আছে আর মাছ নেই এমনটি নিকট অতীতে যেমন কেউ দেখেনি তেমনই বর্তমানেও কেউ ভাবে না। কিন্তু এর ভবিষ্যৎ নিয়ে মৎস্য জীববৈচিত্র্য বিশেষজ্ঞরা বর্তমানে শঙ্কিত। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে

বাংলাদেশে কোথায় কখন কোন মাছ ধরা নিষিদ্ধ

বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জলাশয় যেমন- নদী, উপকূলীয় এলাকা, সমুদ্র, হ্রদ ইত্যাদির সুনির্দিষ্ট অংশে বছরের কোন না সময় বিভিন্ন ধরণের মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে। বাংলাদেশে কোথায় কখন কোন মাছ ধরা নিষিদ্ধ সে সম্পর্কে একটা ধারনা

জলজ পরিবেশ ও মাছের জীববৈচিত্র্য

মাছ শীতল রক্ত বিশিষ্ট জলজ প্রাণী। মাছের উৎপাদন, বৃদ্ধি এবং বেঁচে থাকা সবই নির্ভর করে পানি তথা জলজ পরিবেশের উপর। নদী-নালা, খাল-বিল আর হাওর-বাওড়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জলজ পরিবেশ মাছ উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বাংলাদেশের স্বাদু পানিতে ২৬০ প্রজাতি এবং লোনা

ভয়াবহ নদী দূষণঃ আর কবে আমাদের টনক নড়বে?

সম্প্রতি বুড়িগঙ্গা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টের পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের যে পরিমাণ পাওয়া গেছে তা এক কথায় ভয়াবহ। সেখানকার পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিমাণ হচ্ছে- মিলব্যারাকে ০.৩৮ মিলিগ্রাম/লিটার, সদরঘাটে ১.৫৬ মিলিগ্রাম/লিটার, সোয়ারিঘাটে ১.২৬ মিলিগ্রাম/লিটার, চাঁদনীঘাটে ১.৮০ মিলিগ্রাম/লিটার ও বরিশুর এলাকায় ১.৯৬ মিলিগ্রাম/লিটার। অথচ

ফুরিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রাণ: আমরা নিশ্চুপ কেন?

তাত্ত্বিক কথা বা গুরুত্বের ব্যাপকতা দিয়ে পানির প্রয়োজনীয়তা মাপা সম্ভব নয়। সম্ভবত এ জন্যই পানির অপর নাম জীবন। আমি বলি জীবনের থেকেও বেশি কিছু। কেন? আমাদের শরীরের দিকে তাকালে দেখা যায়- শতকরা ৭০ ভাগের বেশি পানি (উৎস: ১)। সারা পৃথিবীর

সাগরের ইলিশ হাকালুকি হাওরে

বাংলাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সুস্বাদু একটি মাছ, যার নাম ইলিশ। শুনলেই ভোজন রসিক বাঙ্গালীর জিভে জল এসে যায়। এ মাছে রয়েছে ৫৩.৭ ভাগ পানি, ১৯.৪ ভাগ চর্বি, ২১.৮ ভাগ আমিষ এবং অবশিষ্টাংশ বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। ইলিশে পাওয়া যায়