বাংলাদেশের বিদেশী মাছ: ব্ল্যাক কার্প/স্নেইল কার্প

ব্ল্যাক কার্প মাছটি ১৯৮৩ সালে চীন হতে মৎস্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাংলাদেশে আনা হয় (Rahman, 2007; Khaleque, 2002; Galib and Mohsin, 2011)। এর বৈজ্ঞানিক নাম Mylopharyngodon piceus । এটি স্নেইল কার্প নামেও পরিচিত (Galib and Mohsin, 2011)। বাংলাদেশে এই মাছটি মূলতঃ

ব্লাক কার্প বা স্নেল কার্প

ব্লাক কার্প বা স্নেল কার্পের আদি নিবাস পূর্ব সাইবেরিয়া হতে শুরু করে দক্ষিণ চীনের আমুর নদীর অববাহিকা পর্যন্ত। এর বৈজ্ঞানিক নাম Mylopharyngodon piceus। ১৯৮৩ সালে প্রথমবারের মতো চীন হতে চাষ ও শামুক নিয়ন্ত্রনের উদ্দেশ্যে আমাদের দেশে নিয়ে আসে মৎস্য অধিদপ্তর।

গ্রাস কার্প বা ঘেসো রুই

গ্রাস কার্প বা ঘেসো রুই চীন ও পূর্ব সাইবেরিযার বিশেষত আমুর নদীতন্ত্রের মাছ যার বৈজ্ঞানিক নাম Ctenopharyngodon idella। ১৯৬৬ ও ১৯৭৯ সালে আমাদের দেশে যথাক্রমে হংকং ও জাপান থেকে চাষ এবং জলজ আগাছা নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে আমাদের দেশে আনা হয়। নদী

থাই পাঙ্গাস

অনেকটা দেশী পাঙ্গাস মাছের মতো দেখতে থাই পাঙ্গাস মাছের বৈজ্ঞানিক নাম Pangasianodon hypophthalmus, ইংরেজী নাম Sutchi catfish। আঙ্গুলী পোনা অবস্থায় এর উভয় পাশে লম্বালম্বিভাবে কালো দাগ (ব্যান্ড) দেখতে পাওয়া যায় যা বয়স বাড়ার সাথে সাথে অস্পষ্ট হতে শুরু করে এবং

বিগহেড কার্প

বাংলাদেশের চাষকৃত বিদেশী মাছ সিলভার কার্প এর মতো দেখতে এই মাছের মাথা তুলনামূলক বড় সম্ভবত একারণেই এর নাম বিগহেড কার্প। এর বৈজ্ঞানিক নাম Hypophthalmichthys nobilis, ইংরেজী নাম Bighead carp । চাপা রুপালি বর্ণের শরীর ছোট ছোট আঁইশ দিয়ে ঢাকা এবং

থাই পুঁটি

বাংলাদেশের চাষকৃত বিদেশী ছোট মাছের (প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় যে প্রজাতির মাছের মোট দৈর্ঘ্য ২৫ সেমি বা এর কম) মধ্যে থাই পুঁটি অন্যতম যার বৈজ্ঞানিক নাম Barbonymus gonionotus, ইংরেজী নাম Java barb এবং স্থানীয়ভাবে একে থাই সরপুঁটি বা থাই রাজপুঁটি ও বলা