ফিশারীজকে বুঝতে হলে জীববিজ্ঞানের পাঠ ভালভাবে জানা থাকার প্রয়োজন। এজন্য প্রাণিবজ্ঞান বিষয়ক ফিচার প্রকাশনার ধারাবাহিকতায় আজ রইল হাইড্রার দ্বিতীয় পর্ব (অন্তঃত্বক ও নিডোসাইট)। প্রথম পর্ব (হাইড্রার বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য ও বহিঃত্বক) এখানে

 

হাইড্রার অন্তঃত্বকের কোষসমূহহাইড্রার অন্তঃত্বকের (গ্যাস্ট্রোডার্মিস) কোষসমূহ
হাইড্রার অন্তঃত্বকে পাঁচ ধরণের কোষ দেখতে পাওয়া যায়। মূলত এই পাঁচ প্রকারের কোষ নিয়েই এর অন্তঃত্বক গঠিত। কোষগুলোর তালিকা নিচে দেয়া হল-
১. পুষ্টি কোষ বা পেশী-আবরণী কোষ
২. গ্রন্থি কোষ
৩. ইন্টারস্টিসিয়াল কোষ
৪. স্নায়ু কোষ
৫. সংবেদী কোষ

নিচে হাইড্রার অন্তঃত্বকে প্রাপ্ত উল্লেখিত পাঁচ ধরণের কোষর গঠন, প্রকারভেদ ও কাজ সংক্ষেপে বর্ণনা করা হল-

১. পুষ্টি কোষ বা পেশী-আবরণী কোষ (Nutritive cell or Musculo-Epithelial Cell)

  • স্তম্ভের মত এই কোষে একটি বড় নিউক্লিয়াস ও একটি গহ্বর থাকে।
  • সংযুক্ত প্রান্ত থেকে পেশী প্রবর্ধন বের হয়ে মেসোগ্লিয়ার সাথে সমকোণে অবস্থান করে।
  • এ কোষগুলো অন্তঃত্বক তথা গ্যাস্ট্রোডার্মিসের বেশীর ভাগ অংশ জুড়ে অবস্থান করে।
  • ভিতরের মুক্ত প্রান্তের গঠনের উপর ভিত্তি করে এই কোষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। যথা –
    • ফ্লাজেলীয় কোষ (Flagellated cell)
      • মুক্ত প্রান্তে ফ্লাজেলা সংযুক্ত থাকে। ফ্লাজেলার সংখ্যা ১-৪টি।
    • ক্ষণপদীয় কোষ (Pseudopodial cell)
      • মুক্ত প্রান্ত থেকে ক্ষণপদ উৎপন্ন হয়ে থাকে।
  • কাজ –
    • পেশী প্রবর্ধন সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে দেহকে প্রয়োজনমত মোটা ও সরু করে থাকে।
    • মুখ ও কর্ষিকার গোড়ায় অবস্থিত পেশী প্রবর্ধনগুলো ছিদ্র বন্ধ করতে সাহায্য করে।
    • ফ্লাজেলা খাদ্যবস্তুকে ছোট কণায় পরিণত করে এবং পানি প্রবেশে সাহায্য করে।
    • ক্ষণপদ এর কোষ খাদ্যকণা গলাধঃকরণ ও পরিপাকে সাহায্য করে।

২. গ্রন্থি কোষ (Gland cell)

  • অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র এ কোষগুলোর পেশী প্রবর্ধন বিহীন।
  • এক বা একাধিক ফ্লাজেলা থাকে।
  • পুষ্টি কোষের ফাঁকে ফাঁকে এরা অবস্থান করে।
  • পদতলে অল্প সংখ্যক এবং মূল দেহ ও হাইপোস্টোমে বেশী সংখ্যায় পাওয়া যায়।
  • নিঃসরণের ধরণের উপর ভিত্তি করে এরা আবার দুই প্রকারের। যথা-
    • মিউকাস নিঃসারক (Mucus secreting) কোষ
      • হাইইপোস্টোমে অবস্থিত সূক্ষ্ম আকারের মিউকাস ক্ষরণকারী গ্রন্থি কোষকে বলা হয় মিউকাস নিঃসারক (Mucus secreting) কোষ।
    • এনজাইম নিঃসারক(Enzyme secreting) কোষ
      • হাইইপোস্টোম ব্যতীত অন্যান্য অঞ্চলে অবস্থিত ও পরিপাকের এনজাইম ক্ষরণকারী গ্রন্থি কোষকে বলা হয় এনজাইম নিঃসারক (Enzyme secreting) কোষ।
  • কাজ –
    • মিউকাস ক্ষরণ করে খাদ্যবস্তু পিচ্ছিল ও গলাধঃকরণে সাহায্য করে।
    • এনজাইম ক্ষরণ করে পরিপাকে সাহায্য করে।

৩. ইন্টারস্টিসিয়াল কোষ (Interstitial cell)

  • পর পর অবস্থিত দুটি পেশী-আবরণী কোষের সরু প্রান্তের ফাঁকে ফাঁকে এদের অবস্থান।
  • এরা এপিডার্মিস থেকে আগত কোষ অর্থাৎ এদের উৎপত্তি এপিডার্মিস থেকে।
  • কোষগুলো গোলাকার বা ত্রিকোণাকার।
  • এতে সুস্পষ্ট নিউক্লিয়াস ও মসৃণ এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা, রাইবোজোম ও মাইটোকন্ড্রিয়া থাকে।
  • কাজ –
    • এপিডার্মিসের কোষ গঠনে সাহায্য করে।

৪. স্নায়ু কোষ (Nerve cell)

  • অনিয়ত আকার বিশিষ্ট স্নায়ু কোষ মেসোগ্লিয়া ঘেঁষে অবস্থান করে।
  • কোষ-দেহ ক্ষুদ্র এবং দুই এর অধিক সূক্ষ্ম শাখান্বিত স্নায়ুতন্তু দিয়ে গঠিত যা পরস্পর মিলে স্নায়ু জালিকা গঠন করে।
  • কাজ-
    • সংবেদী কোষ যে উদ্দীপনা গ্রহণ করে তা দেহের বিভিন্ন অংশে সরবরাহ করা এ কোষের কাজ।

৫. সংবেদী কোষ (Sensory cell)

  • পেশী-আবরণী কোষের ফাঁকে ফাঁকে এদের অবস্থান।
  • কোষগুলো লম্বা ও সরু।
  • কোষের উভয় প্রান্তেই সূক্ষ্ম সংবেদী রোম বিদ্যমান ।
  • মুক্ত প্রান্তের সংবেদী রোম সিলেন্টেরনে মুক্ত হয়।
  • মেসোগ্লিয়া সংলগ্ন প্রান্ত থেকে নির্গত রোম স্নায়ু তন্তুর সাতে যুক্ত।
  • কাজ –
    • ধারণা করা হয় সিলেন্টেরনে পানির সাথে যে খাদ্য প্রবেশ করে তার গুণাগুণ যাচাই করে এবং প্রাপ্ত তথ্য স্নায়ু কোষে প্রেরণ করে।
    • স্নায়ু কোষ খাদ্যের গুণাগুণ সম্পর্কিত তথ্যের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরণের প্রতিক্রিয়া দেখায়।

নিডোসাইট (সুতা উন্মুক্ত অবস্থায়)
একটি আদর্শ নিডোসাইট
নিডারিয়া পর্বের সকল প্রাণীদের নিডোসাইট নামক বিশেষ কোষ থাকে যা খাদ্য গ্রহণ ও ক্ষতিকর প্রাণী থেকে আত্মরক্ষায় সাহায্য করে থাকে।

অবস্থান:
Hydra-র পদতল ছাড়া বহিঃত্বকের সর্বত্র এ কোষ দেখতে পাওয়া যায়। কর্ষিকার পেশী আবরণী কোষের ফাঁকে ফাঁকে এদের অবস্থান।

আকৃতি:
গোলাকার, ডিম্বাকার, পেয়ালাকার ইত্যাদি হয়ে থাকে। মুক্ত প্রান্ত চওড়া এবং মেসোগ্লিয়া সমৃদ্ধ প্রান্তটি সরু।

নিডোসাইট (সুতা প্যাঁচানো অবস্থায়)

গঠন:
একটি নিডোসাইট নিম্ন বর্ণিত অংশ নিয়ে গঠিত –

  • আবরণ
  • নেমাটোসিস্ট
  • অপারকুলাম
  • নিডোসিল
  • পেশীসূত্র

আবরণ
প্রতিটি কোষে দুটি আবরণ উপস্থিত। একটি কোষের বাহিরে দিকে অন্যটি কোষের অভ্যন্তরে নেমাটোসিস্ট নামক বিষপূর্ণ থলি দিকে অবস্থিত। উভয় আবরণের মধ্যবর্তী স্থানে দানাদার সাইটোপ্লাজম উপস্থিত। কোষের ভিত্তির দিকে সাইটোপ্লাজমে একটি নিউক্লিয়াস থাকে।

নেমাটোসিস্ট
গ্রিক শব্দ nema অর্থ সুতা, kystis অর্থ থলি থেকে Nematocyst শব্দটি এসেছে। এটি হিপোটক্সিন নামক তরলে পূর্ণ ক্যাপস্যুল ও একটি লম্বা, সরু, ফাঁপা ও প্যাঁচানো সুত্রক নিয়ে নেমাটোসিস্ট গঠিত। এর বিষাক্ত রসকে বলা হয় হিপোটোক্সিন যা লিপিড ও ফেনল দ্বারা গঠিত। ক্যাপস্যুল থেকেই সুত্রকের উৎপত্তি অর্থাৎ ক্যাপস্যুলের সরু প্রান্ত থেকে সুত্রকের চওড়া প্রান্ত শুরু হয়। চওড়া প্রান্তকে বাট বলে। এতে তিনটি তীক্ষ্ণ কাটা থাকে যা বার্ব নামে পরিচিত এবং কিছু ক্ষুদ্র কাটা সর্পিলাকারে বিন্যস্ত থাকে যা বার্বিউল নামে পরিচিত। সূত্রকটি শিকারের দেহে অনুপ্রবেশ করে বলে এদেরকে পেনিট্র্যান্টও বলে। সাধারণ অবস্থায় সুত্রকটি হিপোটক্সিনে পূর্ণ থলির মধ্যে প্যাঁচানো অবস্থায় থাকে। শুধুমাত্র উদ্দীপনার ভিত্তিতে সুত্রকটি বাইরে নিক্ষিপ্ত হয়।

অপারকুলাম
নিডোসাইটে একটি অপারকুলাম থাকে যা ঢাকনি হিসেবে কাজ করে।

নিডোসিল
মুক্ত প্রান্তে নিডোসিল নামক দৃঢ়, ক্ষুদ্র, সংবেদনশীল রোমের মত গঠন থাকে যা টিগারের মত কাজ করে সুত্রককে বাইরে নিক্ষিপ্ত করে।

পেশীসুত্র
নেমাটোসিস্ট ক্যাপস্যুলের পৃষ্ঠ হতে কিছু ক্ষুদ্র পেশীসুত্র সাইটোপ্লাজমে প্রবেশ করে।
এছাড়াও ল্যাসো নামে আরও একটি প্যাঁচানো সুতা আকৃতির গঠন নেমাটসাইটের নিম্ন প্রান্তে সাইটোপ্লাজমে দেখতে পাওয়া যায়।

নেমাটোসিস্টের মাধ্যমে শিকার ধরার কৌশলের বিভিন্ন ধাপ

নেমাটোসিস্টের সুত্রক নিক্ষেপের কৌশল
নেমাটোসিস্টের সূত্রক নিক্ষেপের কারণ হিসেবে যান্ত্রিক ও রাসায়নিক উদ্দীপনা কাজ করে। নিডোসিল প্রধান যান্ত্রিক উদ্দীপনা গ্রাহক অঙ্গ (mechanoreceptor) হিসেবে কাজ করে। এটি শিকার প্রাণীর নড়াচড়ায় বিশেষ স্পন্দনের হার গ্রহণ করে। শিকার প্রাণীর দেহ নিঃসৃত মিউকাসে যে অ্যামিনো এসিড ও চিনি থাকে তা রাসায়নিক উদ্দীপনা হিসেবে কাজ করে। উদ্দীপনার উপর ভিত্তি করেই এরা বিভিন্ন শিকারের প্রতি আকৃষ্ট হয়।
কোন শিকার হাইড্রার নিকটবর্তী হলে শিকার দেহের রাসায়নিক পদার্থের প্রভাবে নেমাটোসিস্ট প্রাচীরের পানি ভেদ্যতা বেড়ে যায় এবং দ্রুত পানি প্রবেশ করায় অভিস্রবণিক চাপ বেড়ে যায়। শিকার নিডোসাইটের নিডোসিল স্পর্শ করলে অপারকুলাম খুলে যায় এবং দ্রুত পানি প্রবেশ করে। অতিরিক্ত পানির হাইড্রোস্ট্যাটিক চাপে নেমাটোসিস্টের সূত্রক দ্রুতগতিতে বাইরে বের হয়ে আসে। এসময় নেমাটোসিস্টের গোরাটি প্রথমে বাইরে বের হয় পরে শীর্ষ থেকে গোরার দিকে প্যাঁচ খুলতে থাকে।
একটি নেমাটোসিস্ট একবারই সূত্রক নিক্ষেপণ করতে পারে। সুত্রক নিক্ষেপের পর আর তা ভেতরে ঢুকানো যায় না এবং নিডোসাইট পুনরায় সুত্রক তৈরি করতে পারে না। এধরনের নিডোসাইট অন্যান্য খাদ্যের সাথে বিলীন হয়ে যায়। আটচল্লিশ ঘণ্টার মধ্যে নতুন নিডোসাইটের সৃষ্টি হয়।

নেমাটোসিস্টের প্রকার ভেদ
নিক্ষিপ্ত সুত্রকের বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানী ভার্নার ১৯৬৫ সালে নিডারিয়া জাতীয় প্রাণীর দেহ থেকে ২৩ ধরনের নেমাটোসিস্ট শনাক্ত করেছেন। এর মধ্যে নিম্নের চার ধরণের নেমাটোসিস্ট হাইড্রাতে পাওয়া যায়।

  • স্টিনোটিল বা পেনিট্র্যান্ট (Stenotile or Penetrant)
  • ভলভেন্ট (Volvent)
  • স্ট্রেপ্টোলিন গ্লুটিন্যান্ট (Streptoline glutinant)
  • স্ট্রেরিওলিন গ্লুটিন্যান্ট(Stereoline glutinant)

১. স্টিনোটিল বা পেনিট্র্যান্ট (Stenotile or Penetrant)
এদের সুত্রক লম্বা, ফাঁপা, শীর্ষ উন্মুক্ত, বাট প্রশস্ত এবং তিনটি বড় তীক্ষ্ণ বার্ব ও তিন সারিতে সর্পিলাকারে সজ্জিত অতি ক্ষুদ্র বার্বিউল যুক্ত। এতে হিপোটোক্সিন নামক বিষাক্ত তরল থাকে।
কাজ: শিকারের দেহে সুত্রক বিদ্ধ করে হিপোটোক্সিন প্রবেশ করায় এবং শিকারকে অবশ করে ফেলে।

২. ভলভেন্ট (Volvent)
অপেক্ষাকৃত ছোট এবং সূত্রকটি খাটো, মোটা, স্থিতিস্থাপক, কাঁটা বিহীন ও বন্ধ শীর্ষযুক্ত। ক্যাপসুলের ভেতরে সুত্রকের একটি মাত্র প্যাঁচ থাকে কিন্তু নিক্ষিপ্ত হবার সাথে সাথে কর্ক-স্ক্রু এর মত অনেক প্যাঁচের সৃষ্টি করে।
কাজ: শিকারকে জড়িয়ে ধরে রাখা।

বিভিন্ন প্রকারের নেমাটোসিস্ট
বিভিন্ন প্রকারের নেমাটোসিস্ট

৩. স্ট্রেপ্টোলিন গ্লুটিন্যান্ট (Streptoline glutinant)
সুত্রক লম্বা, দেহ কাঁটাযুক্ত এবং সর্পিল আকারে সংযুক্ত। বাট সুগঠিত নয় এবং শীর্ষদেশ উন্মুক্ত।
কাজ: আঠালো রস ক্ষরণ করে চলনে ও শিকার আটকে রাখতে সাহায্য করা।

৪. স্ট্রেরিওলিন গ্লুটিন্যান্ট (Stereoline glutinant)
এটি ক্ষুদ্রতম নেমাটোসিস্ট। সুত্রক লম্বা, অসংখ্য অতি ক্ষুদ্র কাঁটাযুক্ত,বাট সুগঠিত নয় এবং শীর্ষদেশ উন্মুক্ত।
কাজ: আঠালো রস ক্ষরণ করে চলনে ও শিকার আটকে রাখতে সাহায্য করা।

 

নিচের ভিডিও দুটি হাইড্রার শিকার করার কৌশল সম্পর্কে আমাদের ধারণা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে বলে প্রত্যাশা করা যায়-

 

প্রথম পর্বে ছিল হাইড্রার বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য ও বহিঃত্বক । পরের পর্বে থাকবে হাইড্রার চলন, পুষ্টি, প্রজনন, মিথোজীবিতা ইত্যাদি। সেই সাথে থাকবে কুইজে অংশ নেয়ার সুযোগ।

তথ্যসূত্র:

এই লেখাটি তৈরি করতে যেসব গ্রন্থ ও ওয়েবপাতার সাহায্য নেয়া হয়েছে সেগুলো হল-

  • Hyman LH (1940) The Invertebrates, Protozoa through Ctenophora. McGraw-Hill.
  • Kotpal RL, 1994-95, Modern Textbook of Zoology: Invertebrates, Sixth Edition, Rastogi Publications, Meerut-250002, India, 648pp.
  • Parker TJ and Haswell WA, 1995, Textbook of Zoology (Edited by Marshall AJ and Williams WD), Seventh Edition, AITBS Publications and Distributors, Delhi-110051, India, Volume I (Invertebrates): 874pp.
  • গাজী আজমল ও গাজী আসমত (২০১৪) উচ্চ মাধ্যমিক জীববিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র: প্রাণিবিজ্ঞান। গাজী পাবলিশার্স, ঢাকা। পৃষ্ঠা ১১১-১৩০।
  • http://en.wikipedia.org/wiki/Hydra (genus)
  • http://en.wikipedia.org/wiki/Cnidocyte
  • http://cronodon.com/BioTech/Hydra.html

 


Visited 15,248 times, 1 visits today | Have any fisheries relevant question?
হাইড্রা (Hydra) : পর্ব-২ (অন্তঃত্বক ও নিডোসাইট)

Visitors' Opinion

আয়েশা আবেদীন আফরা

প্রাক্তন শিক্ষার্থী, বি.এস-সি. ফিশারিজ (অনার্স) ৬ষ্ঠ ব্যাচ (সেশনঃ২০০৪-২০০৫), শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব ফিশারীজ কলেজ মেলান্দহ, জামালপুর। বিস্তারিত

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.