শিং ও মাগুর মাছ খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনই পুষ্টিকর। সহজপাচ্য হওয়ায় রোগীর পথ্য হিসেবে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। পানির পাশাপাশি বায়ু থেকে শ্বাস গ্রহণ করতে পারায় শিং-মাগুর মাছ প্রতিকুল পরিবেশেও বেঁচে থাকতে পারে। ফলে এদেরকে হাজা-মজা পুকুরেও চাষ করা সম্ভব।
শিং ও মাগুর মাছের চাষ: বাস্তবতা ও সম্ভাবনা
ভূমিকা: শিং ও মাগুর মাছ খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনই পুষ্টিকর। এ মাছে প্রোটিনের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশী থাকায় এবং সহজপাচ্য হওয়ায় রোগীর পথ্য হিসেবে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। রক্ত স্বল্পতায় পীড়িত মানুষের পথ্য হিসেবে শিং-মাগুরের চাহিদা রয়েছে (Siddique and Choudhury, 1996)।
রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ: মজুদ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা
“রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ: মজুদপূর্ব ব্যবস্থাপনা” এবং “রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ: মজুদ ব্যবস্থাপনা” শিরোনামের লেখায় রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষের ক্ষেত্রে পুকুর প্রস্তুতকরণ ও পোনা মজুদ এর উপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এ লেখায় রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষের ক্ষেত্রে মজুদ পরবর্তী
রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ: মজুদ ব্যবস্থাপনা
“রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ: মজুদ পূর্ববর্তী ব্যবস্থাপনা” শিরোনামের লেখায় রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষের ক্ষেত্রে মূলত পুকুর প্রস্তুতকরণ বিষয় উল্লেখ করা হয়েছিল এ লেখায় রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষের ক্ষেত্রে মজুদ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। পুকুর প্রস্তুতের সময় থেকেই পোনার
রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ: মজুদপূর্ব ব্যবস্থাপনা
বাংলাদেশে প্রায় ১৩ লক্ষ দিঘী পুকুর সর্বত্র ছড়িয়ে আছে (মৎস্য অধিদপ্তর, ২০০৪) এবং দেশের সর্বোচ্চ হারে (২৮৩৯ কেজি/হেক্টর) মাছের উৎপাদন আসে চাষের পুকুর ও ডোবা থেকে (FRSS, 2009)। বাংলাদেশে অন্যান্য মাছের চাষ অপেক্ষা কার্প বা রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ এখনও
মাছ চাষের অভ্যন্তরীণ জলাশয়সমূহ
বাংলাদেশ বৈচিত্র্যময় জলজ পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ। এত বৈচিত্র্যময় জলজজীবগোষ্ঠী আমাদের দেশের মত এমন স্বল্প আয়তনের আর কোন দেশে দেখা যায় না। আমাদের দেশে প্রধান কিছু নদী ও জলাভূমি ছাড়াও রয়েছে অসংখ্য নদ-নদী, খাল-বিল, হাওর, বাওড়, হ্রদ (লেক), মৌসুমী প্লাবনভূমি