বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তর বিগত বছরগুলোর মত ২০১৪ সালেও ২০১২-২০১৩ অর্থ বছরের মৎস্য সম্পদের বছরভিত্তিক পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সেই পরিসংখ্যানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে তুলনামূলক বিশ্লেষণসহ উপস্থাপন করা হল। বিগত বছরের পরিসংখ্যান: ২০১১-২০১২, ২০১০-২০১১, ২০০৯-২০১০, ২০০৮-২০০৯। অভ্যন্তরীণ ও সামুদ্রিক জলায়তন: বাংলাদেশের
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ পরিসংখ্যান (২০১১-২০১২): একটি তুলনামূলক পর্যালোচনা
বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তর বিগত বছরগুলোর মত ২০১৩ সালেও ২০১১-২০১২ অর্থ বছরের মৎস্যসম্পদের বছরভিত্তিক পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সেই পরিসংখ্যানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে তুলনামূলক বিশ্লেষণসহ উপস্থাপন করা হল। অভ্যন্তরীণ ও সামুদ্রিক জলায়তন: বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মৎস্যের জলায়তনের মধ্যে উন্মুক্ত জলাশয়ের জলায়তনের পরিমাণ
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ পরিসংখ্যানঃ ২০১০-২০১১
বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তর বিগত বছরগুলোর মত ২০১২ সালেও ২০১০-২০১১ অর্থ বছরের মৎস্য সম্পদের বছরওয়ারি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সেই পরিসংখ্যানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে বিশ্লেষণসহ উপস্থাপন করা হল। মূলত ২০১০-২০১১ বছরের মৎস্য সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ক্যাটাগরি ভিত্তিক তথ্য-উপাত্ত এবং এর বাৎসরিক বৃদ্ধি বা
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ পরিসংখ্যানঃ ২০০৯-২০১০
বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তর বিগত বছরগুলোর মত ২০১১ সালেও ২০০৯-২০১০ অর্থ বছরের মৎস্য সম্পদের বছরওয়ারি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সেই পরিসংখ্যানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে বিশ্লেষণসহ উপস্থাপন করা হল। মূলত ২০০৯-২০১০ বছরের মৎস্য সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ক্যাটাগরি ভিত্তিক তথ্য/উপাত্ত এবং এর বাৎসরিক বৃদ্ধি বা
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ পরিসংখ্যান: ২০০৮-২০০৯
বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তর অন্যান্য বছরের মত ২০১০ সালেও ২০০৮-২০০৯ বছরের মৎস্য সম্পদের বছরওয়ারি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সেই পরিসংখ্যানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে বিশ্লেষণসহ উপস্থাপন করা হল। মূলত ২০১০ সালের বিভিন্ন মৎস্য সংশ্লিষ্ট ক্যাটাগরি ভিত্তিক তথ্য/উপাত্ত এবং এর বাৎসরিক বৃদ্ধি বা হ্রাসের
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ পরিসংখ্যান: ২০০৭-০৮
চাষের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ৬ষ্ঠ। গত দুই দশকে অহরণকৃত মাৎস্য উৎপাদন বেড়েছে ৬ শতাংশ এবং চাষের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন বেড়েছে ২২ শতাংশ। মোট অভ্যন্তরীণ জলাশয়ের ৬.৬৭ শতাংশ এবং মোট বদ্ধ জলাশয়ের ৫৭.৭৩ শতাংশ পুকুর। অথচ মোট অভ্যন্তরীণ