উত্তর ও মধ্য আমেরিকার (প্রধানত ম্যাক্সিকো ও গুয়েতেমালা) মাছ সোর্ডটেল (Akhter, 1995) আমাদের দেশে আনা হয় সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ড থেকে। পুরুষ সোর্ডটেলের পুচ্ছপাখনার অঙ্কীয় খণ্ডাংশ বর্ধিত হয়ে তলোয়ারের মত তীক্ষ্ণ প্রান্ত গঠন করে। এই বৈশিষ্ট্যই এই মাছকে অন্যান্য সকল বাহারি
বাংলাদেশের বিদেশী মাছ: প্লাটি, Platy, Xiphophorus maculatus
মধ্য আমেরিকার মাছ প্লাটি (Fishlore, 2014) বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি বাহারি মাছ হিসেবে পরিচিত। শুরুতে বাহারি মাছের আমদানিকারকেরা এই মাছ আমাদের দেশে ভারত ও থাইল্যান্ড থেকে আমদানি করলেও বর্তমানে দেশেই এর প্রজনন ও বাচ্চা উৎপাদন করা হচ্ছে।
দ্রুত বর্ধনশীল ভিয়েতনাম কই: বাংলাদেশে নতুন জাতের বিদেশী মাছ
আমাদের দেশীয় প্রজাতির ছোট মাছের (SIS, Small Indigenous Species) মধ্যে অন্যতম সুস্বাদু একটি মাছের নাম কই (Climbing parse, Anabas testudineus)। সবুজ-সোনালী বর্ণের এই মাছ একসময় আমাদের বিল-ঝিল-হাওড়ের মত উন্মুক্ত জলাশয়ে সহজেই পাওয়া যেত কিন্তু প্রাকৃতিক জলাভূমি ধ্বংসের কারণে দেশীয় জাতের
বাংলাদেশের বিদেশী মাছ: ফ্যান্টম টেট্রা
ফ্যান্টম টেট্রা মাছটি ব্ল্যাক ফ্যান্টম টেট্রা নামেও পরিচিত। মাছটির বৈজ্ঞানীক নাম Hyphessobrycon megalopterus । ফ্যান্টম টেট্রা মাছটি থাইল্যাণ্ড ও সিঙ্গাপুর হতে একুরিয়াম মাছ আমদানীকারকদের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রবেশ করে (Galib and Mohsin, 2010 and 2011)। এদের আদি নিবাস দক্ষিণ আমেরিকা (Wikipedia,
বাংলাদেশের বিদেশী মাছ: ব্ল্যাক কার্প/স্নেইল কার্প
ব্ল্যাক কার্প মাছটি ১৯৮৩ সালে চীন হতে মৎস্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাংলাদেশে আনা হয় (Rahman, 2007; Khaleque, 2002; Galib and Mohsin, 2011)। এর বৈজ্ঞানিক নাম Mylopharyngodon piceus । এটি স্নেইল কার্প নামেও পরিচিত (Galib and Mohsin, 2011)। বাংলাদেশে এই মাছটি মূলতঃ