রাজশাহী এলাকার পদ্মা নদীর মৎস্য জীববৈচিত্র্য: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত

রাজশাহী এলাকার (গোদাগাড়ী থেকে চারঘাট পর্যন্ত) পদ্মা নদীতে রেকর্ডকৃত মৎস্য প্রজাতির সংখ্যা ১৪১টি যার মধ্যে ১৩৬ টি দেশী মাছ এবং অবশিষ্ট ৫টি বিদেশী প্রজাতির মাছ। এত স্বল্প পরিসরে এই বিপুল সংখ্যক মৎস্য প্রজাতি প্রাপ্তির বিষয়টি আমাদেরকে উদ্বেলিত করে। বিশেষত যারা

বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য রক্ষার উপায়

বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্যের অতীত ও বর্তমান এবং বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য হ্রাসের কারণ বিষয়ক লেখা দুটি তৈরির সময় এবিষয়ে বেশ কয়েকটি লেখা (তথ্যসূত্র ০১-১৬) পড়ার সুযোগ আমার হয়। সেসব লেখায় এদেশের মৎস্য বৈচিত্র্যের বর্তমান চিত্র উপস্থাপনার পাশাপাশি তা রক্ষায় উপায় নিয়েও

বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য: অতীত ও বর্তমান

মাছে-ভাতে বাঙ্গালীর এই দেশে মাছ দেশীয় সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যেরই অংশ। বাংলাদেশের জলাশয়ে পানি আছে আর মাছ নেই এমনটি নিকট অতীতে যেমন কেউ দেখেনি তেমনই বর্তমানেও কেউ ভাবে না। কিন্তু এর ভবিষ্যৎ নিয়ে মৎস্য জীববৈচিত্র্য বিশেষজ্ঞরা বর্তমানে শঙ্কিত। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে

জলজ পরিবেশ ও মাছের জীববৈচিত্র্য

মাছ শীতল রক্ত বিশিষ্ট জলজ প্রাণী। মাছের উৎপাদন, বৃদ্ধি এবং বেঁচে থাকা সবই নির্ভর করে পানি তথা জলজ পরিবেশের উপর। নদী-নালা, খাল-বিল আর হাওর-বাওড়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জলজ পরিবেশ মাছ উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বাংলাদেশের স্বাদু পানিতে ২৬০ প্রজাতি এবং লোনা

মৃত গরু-মহিষের রক্ত-মাংসের টোপ দিয়ে কাঁকড়া শিকারঃ জলজ জীববৈচিত্র্যের জন্য একটি হুমকি

বাজশাহী শহরাঞ্চলের নিকটবর্তী পদ্মা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে মৃত গরু, ছাগল বা মহিষকে টোপ হিসেবে ব্যবহার করে মাছ শিকারে বিষয়টি প্রথম যখন আমার নজরে আসে তখন একই সাথে যেমন অবাক হয়েছিলাম তেমনি হয়েছিলাম বিস্মিত। এ নিয়ে বিডিফিশ বাংলায় “মৃত প্রাণী ব্যবহার