মাছ ও চিংড়ির স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় দেশীয় প্রযুক্তিগত জ্ঞান ব্যবহার

কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে অপরিকল্পিত ভাবে রাসায়নিক ঔষধ (chemical drugs) মাছ চাষের পুকুরে প্রয়োগ করা সঠিক নয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মাছচাষিরাই বলতে শুরু করেছেন এন্টিবায়োটিকসহ বিবিধ রাসায়নিক ঔষধ ব্যবহারের প্রেক্ষিতে মাছের সঠিক বৃদ্ধি হচ্ছে না, মাছের রঙ সুন্দর হচ্ছে

শ্রিম্প টয়লেট (shrimp toilet): চিংড়ি চাষের উৎপাদন বাড়াতে অভিনব এক প্রযুক্তি

শ্রিম্প টয়লেট: বাগদা বা ভেনামি চিংড়ি চাষে চিংড়ির মল, বর্জ্য ও আবর্জনা প্রভৃতি দূরীকরণের লক্ষে ব্যবহৃত একধরণের কাঠামোগত পদ্ধতিই হচ্ছে শ্রিম্প টয়লেট। প্রয়োজনীয়তা: চিংড়ি চাষে জলাশয়ের তলদেশে চিংড়ির মল, বর্জ্য, নানাবিধ আবর্জনা, অতিরিক্ত খাদ্য ইত্যাদি জমা হয়ে এমোনিয়া, হাইড্রোজেন সালফাইড

শিক্ষার্থীর জন্য মৎস্য স্টিকার: মৎস্য সম্প্রসারণের কার্যকরী ও অভিনব এক পদ্ধতি

সাধারণভাবে স্টিকার বলতে মুদ্রিত বা চিত্রিত একটুকরো কাগজকে বোঝায় যার একপাশটা আঠালো। আর স্টিকারে মৎস্য বিষয়ক সচেতনতামূলক তথ্যাদি মুদ্রিত থাকলে তা মৎস্য স্টিকার নামে পরিচিতি লাভ করে। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মৎস্য বিভাগ এই মৎস্য স্টিকারকে নতুন আঙ্গিকে ব্যবহার করে এতে যোগ

আমুর কার্প: মাছচাষের সম্ভাবনাময় এক নতুন জাত

বিদেশী মাছ হিসেবে কমন কার্প (আমেরিকান রুই) এর বিভিন্ন জাত (স্কেল কার্প, লেদার কার্প, মিরর কার্প, হাঙ্গেরি কার্প) মৎস্য-প্রেমীদের কাছে আজ সুপরিচিত। সুস্বাদু হওয়ায় এর জনপ্রিয়তাও কম নয়। তবে এর অসুবিধে হল- এরা দ্রুত যৌন পরিপক্বতা পায় (ছয় মাসের কম

মৎস্য পর্যটন: ভারতবর্ষের অভিনব এক উদ্যোগ

বাঙালী মানেই খাদ্য রসিক। বাঙ্গালী মানেই ভ্রমণ পিয়াসু। বাঙালি বছরে যখনই ছুটির ফাঁদে পা গলিয়ে ফেলে মন তার উড়ু উড়ু করে ওঠে। ব্যাগপত্র গুটিয়ে গুটি গুটি পায়ে বেড়িয়ে পড়ে। কাছে পিঠে যেখানেই যাওয়ার সুযোগ ঘটে বাঙালি পর্যটকদের ভিড়ে সরগরম হয়ে

শ্রীমতী আরতি বর্মন: পশ্চিমবঙ্গের একজন সফল মৎস্য উদ্যোক্তা

মাছ চাষ করে যুগান্তকারী সাফল্য অর্জন করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মৎস্য উদ্যোক্তা শ্রীমতী আরতি বর্মন। অধিক মৎস্য উৎপাদনে সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি অর্জন করেছেন “মীন মিত্র” শিরোনামের রাজ্য পুরস্কার। জলাভূমি দিবস – ২০১৬ উপলক্ষে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা তাঁর হাতে পুরস্কারটি