গত পর্বে আমরা মাছ ও চিংড়ি চাষে প্রোবায়োটিক ব্যবহার: পরিচিতি ও প্রয়োগপদ্ধতি সম্পর্কে জেনেছি। এ পর্বে আমরা জানবো প্রোবায়োটিক ব্যবহার করে মাছ ও চিংড়ি চাষের ব্যবস্থাপনা এবং প্রোবায়োটিক ব্যবহার করে ও না করে চিংড়ির তুলনামূলক উৎপাদন (আয়-ব্যয় বিশ্লেষণসহ) বিষয়ক তথ্যাদি।
মাছ ও চিংড়ি চাষে প্রোবায়োটিক ব্যবহার: পরিচিতি ও প্রয়োগপদ্ধতি
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে মাছ ও চিংড়ি দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি খাত হিসাবে স্বীকৃত। ২০১২-১৩ অর্থবছরে মোট মাছ উৎপাদন হয়েছে ৩৪.১০ লক্ষ মে.টন, যার বাজারমূল্য প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা। একই অর্থবছরে দেশের অভ্যন্তরীণ জলাশয়ে ১,৮৫,২৭৪ মে.টন চিংড়ি উৎপাদিত হয়েছে
পুকুরে দেশী শিং-মাগুরের চাষ ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ
দেশী শিং মাগুর মাছ বড় জলাশয়ের পাশাপাশি যে কোন ছোট খাটো জলাশয়ে এমন কি বসত বাড়ীর আঙ্গিনায় অবস্থিত গর্ত, ডোবা বা নালাতেও চাষ করা যায়। শিং-মাগুর মাছ নিশাচর। এরা রাতের বেলা খাদ্যগ্রহণ, চলাফেরা, এমনকি প্রজনন করতে পছন্দ করে। এ বিষয়সমূহ
হ্যাচারিতে দেশী শিং-মাগুর মাছের কৃত্রিম প্রজনন ব্যবস্থাপনা
মাছ চাষিরা পর্যাপ্ত পোনা না পাওয়ার কারণে দেশী শিং-মাগুর চাষে আগ্রহ হারাতে বসেছে অথচ পর্যাপ্ত পোনা প্রাপ্তির নিশ্চয়তা থাকলে মাছ দুটি চাষ করে চাষিরা অধিক লাভবান হতে পারতো। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে দেশের মৎস্য বিজ্ঞানীরা দেশী শিং-মাগুরের কৃত্রিম প্রজনন, পোনা উৎপাদন
দেশী শিং-মাগুর মাছের পরিচিতি ও প্রাকৃতিক প্রজনন
মিঠাপানির মৎস্যচাষের ক্ষেত্র হিসেবে বাংলাদেশ পৃথিবীর প্রথম সারির দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। নদী-নালা, খাল-বিল, হাওড়-বাঁওড়ে ভরপুর বিশাল জলরাশি সমৃদ্ধ এদেশে মাছচাষের অফুরান সম্ভাবনা বিদ্যমান। এদেশের আভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে ২৬০ প্রজাতির স্বাদু পানির মাছ বিদ্যমান। তনুমধ্যে শিং ও মাগুর বাংলাদেশের খুবই জনপ্রিয়
পিরানহা: ভয়ঙ্কর বিপদজনক এক মাছের নাম
সূচনা: অধিকাংশ পিরানহা মাছই দেখতে দারুণ সুন্দর কিন্তু খুবই আক্রমণাত্মক স্বভাবের মাছ। আমাদের দেশে লাল পেটওয়ালা পিরানহা (Red Bellied Piranha) এবং লাল পেটওয়ালা পাকু (Red Bellied Pacu) এ দুটি প্রজাতির পিরানহা কেউ কেউ চাষ করছেন, অনেকে শখের বশে বাহারি মাছ হিসেবে