বলা হয়ে থাকে মাছে-ভাতে বাঙ্গালী। বাংলা সংস্কৃতির সাথে তাই মাছ মিশে আছে ওতপ্রোতভাবে । বাঙ্গালীর শিল্পকর্মে মাছের প্রাধান্য থাকবে তাই স্বাভাবিক। ২৯ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে শুরু হওয়া বার্ষিক চারুকলা প্রদর্শনী ২০০৮-২০০৯ এ উপস্থাপিত অনেক শিল্পকর্মও সেটি সমর্থন করে। উক্ত প্রদশর্নীতে আমার তোলা কয়েকটি ছবি যেন সে কথাটিই স্মরণ করে দেয় বারবার।

আমার তোলা আরও কয়েকটি ছবি নিয়ে আরও একটি লেখা রয়েছে এখানে

শিল্পকর্মের নাম, শিল্পী ও মাধ্যম ইত্যাদি তথ্য আমার সংগ্রহে না থাকায় এখানে দেয়া সম্ভব হল না সেজন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।

পুনশ্চঃ
উক্ত প্রদশর্নীতে ছবি তোলার এবং এখানে প্রকাশ করার সুযোগ করে দেবার জন্য আমি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সম্মানিত আহ্বায়ক, বার্ষিক চারুকলা প্রদশর্নী কমিটি; সম্মানিত সভাপতি, চারুকলা বিভাগ, রাবি; শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমণ্ডলী; স্নেহের শিক্ষার্থীবৃন্দ, চারুকলা বিভাগ, রাবি এবং সশ্রদ্ধ শিল্পীবৃন্দের প্রতি যাদের সহযোগিতা ও সমর্থন ছাড়া এই চিত্র গুলো এখানে প্রকাশ করা সম্ভব হত না।


Visited 745 times, 1 visits today | Have any fisheries relevant question?
ছবিতে বাংলার শিল্পকর্ম ও মাছঃ ২০০৯ (পর্ব-২)

Visitors' Opinion

Tagged on:         

এ বি এম মহসিন

প্রফেসর, ফিশারীজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী-৬২০৫, বাংলাদেশ। বিস্তারিত ...

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.