(এ পর্বে রইল বৈজ্ঞানিক জার্নালে প্রকাশিত একটি প্রবন্ধের তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ লেখার বিভিন্ন পদ্ধতি। আগামী পর্বে থাকবে একটি গ্রন্থের তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ লেখার পদ্ধতি। আর গত পর্বে ছিল তথ্যসূত্রের প্রাথমিক ধারণা, গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপ উপস্থাপনের বিভিন্ন পদ্ধতি।)
আমরা গত পর্বেই জেনেছি তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত। উপাদানগুলো সুনির্দিষ্ট নিয়মাবলী তথা পদ্ধতি মেনে তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ গঠন করে করে থাকে। তবে তা অনন্য নয় বরং একেক প্রকাশনা সংস্থা একেক পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে। অর্থাৎ কোন একটি জার্নাল তথ্যসূত্র তালিকায় তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ লিপিবদ্ধ করার সময় একটি সুনির্দিষ্ট ছক বা পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে। যাই হোক জার্নালের প্রকাশিত একটি বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধের তথ্যসূত্র লেখার নানাবিধ নিয়মাবলী এখানে বিস্তৃতভাবে আলোচনা করা হল।
জার্নালে প্রকাশিত প্রবন্ধের তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ যেসব উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত সেগুলো হল প্রবন্ধের লেখকের নাম, প্রকাশের বছর, প্রবন্ধের শিরোনাম, জার্নালের নাম, জার্নালের ভলিউম ও ইস্যু নম্বর এবং প্রবন্ধের পৃষ্ঠা নম্বরসমূহ। এই উপাদানসমূহ উপস্থাপনে নানা রকম ছক ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এখানে বহুল ব্যবহৃত ছকগুলো উল্লেখ করা হল।
লেখকের নাম:
তথ্যসূত্রের শুরুতেই থাকে লেখকের নাম। নিখুঁতভাবে বললে শেষ নাম। আমাদের দেশের বেশিরভাগ লেখকের নাম তিন বা ততোধিক পদ বা অংশ নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে। প্রথম পদটি প্রথম নাম, শেষ পদটি শেষ নাম এবং উভয় পদের মধ্যবর্তী পদ বা পদসমূহ মধ্য নাম হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। নামের প্রতিটি অংশের প্রথম অক্ষরটি বড় হাতের অক্ষরে (capital letter) লেখা হয় এবং অংশগুলো স্পেসের মাধ্যমে পরস্পর থেকে আলাদা থাকে। যেমন-
Shams Muhammad Galib নামটির ক্ষেত্রে Shams প্রথম নাম, Muhammad মধ্য নাম ও Galib শেষ নাম
কখনও কখনও লেখকের নাম দুটি পদ নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে প্রথম পদটি প্রথম নাম ও শেষ পদটি শেষ নাম নামে পরিচিত। যেমন-
Nipa Chaki, এখানে Nipa প্রথম নাম এবং Chaki শেষ নাম
ব্যতিক্রম হলেও কতিপয় লেখকের নাম একটিমাত্র পদ নিয়ে গঠিত। তথ্যসূত্র লেখার সময় এক্ষেত্রে একটিমাত্র পদটি শেষ নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
তথ্যসূত্রে লেখকের নাম লেখার সময় প্রথমে শেষ নাম এবং তারপর যথাক্রমে প্রথম নাম ও মধ্য নাম (যদি থাকে) উল্লেখ করা হয়। যেমন-
Shams Muhammad Galib নামটি লেখা হয় Galib Shams Muhammad
সাধারণত শেষ নাম পূর্ণ আকারে ব্যবহৃত হয় এবং প্রথম নাম ও মধ্য নাম সংক্ষিপ্ত আকারে (নামের প্রথম অক্ষর) ব্যবহৃত হয়ে থাকে। সংক্ষিপ্ত আকারে ব্যবহারের সময় প্রথম নাম ও মধ্য নামের পরে সাধারণত ফুল স্টপ (.) ব্যবহার করা হয়। যেমন-
Shams Muhammad Galib নামটির তথ্যসূত্রে Galib S. M. আকারে লেখা হয়ে থাকে
তবে বর্তমানে ডাটাবেস ও অনলাইনের যুগে প্রথম নাম ও মধ্য নামের সংক্ষিপ্ত আকারের পরে ফুলস্টপ দেয়া হয় না এমনকি উভয় নামের মাঝের স্পেসও বাদ দিয়ে দেয়া হয়। যেমন-
Galib S. M. নামটি বর্তমানে Galib S M বা Galib SM আকারে লেখাই অধিক প্রচলিত
ব্যতিক্রম হলেও কোন কোন প্রকাশনা সংস্থা লেখকের মধ্য নাম (যদি থাকে) ব্যবহারই করে না। কেবলমাত্র শেষ নাম ও প্রথম নামটি ব্যবহার করে থাকে। যেমন-
Shams Muhammad Galib নামটির জন্য শুধু Galib Shams বা Galib S ব্যবহার করে
দ্বৈত লেখকের ক্ষেত্রে উভয় লেখকের নামের মাঝে and বা & যোগ করা হয়ে থাকে। যেমন-
Galib SM and Mondal RC বা Galib SM & Mondal RC
দুই এর অধিক লেখকের ক্ষেত্রে সর্বশেষ লেখকের নামের আগে and বা & এবং অন্যান্য লেখকের নামের মাঝে কমা (,) ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমন-
Galib SM, Mondal RC and Chaki N
কোন কোন প্রকাশনা সংস্থা একাধিক লেখকের ক্ষেত্রে প্রথম লেখক ছাড়া অন্যান্য লেখকের নামের পদের বিন্যাসে প্রথম নাম, মধ্য নাম ও শেষ নাম ধারাবাহিক ভাবেই লিখে থাকে। যেমন-
Galib SM and RC Mondal বা Galib SM, RC Mondal and N Chaki
এখানে প্রথম লেখকের নামটি প্রথমে শেষ নাম ও পরে প্রথম ও মধ্য নাম ধারাবাহিকভাবে লেখা হয়েছে কিন্তু অন্যান্য লেখকদের নাম প্রথম নাম, মধ্য নাম ও শেষ নাম ধারাবাহিকভাবে লেখা হয়েছে।
ব্যতিক্রম হলেও কখনও কখনও প্রথম লেখকের শেষ নামের পুরোটাই বড় হাতের অক্ষরে (capital letter) লেখা হয়ে থাকে। যেমন-
GALIB SM বা GALIB SM and Mondal RC বা GALIB SM, Mondal RC and Chaki N
বাংলা ভাষায় জার্নাল নেই বললেই চলে তবুও জানা থাকা ভাল যে ইংরেজি ছাড়া অন্যান্য ভাষাতেও লেখকের নাম লেখার সময় সাধারণত উপরে বর্ণিত পদ্ধতিই অনুসরণ করা হয়। যেমন- মোঃ আব্দুস সামাদ নামটি সামাদ মোআ অথবা সামাদ মো আ অথবা সামাদ মো. আ. অথবা সামাদ মোঃ আব্দুস ইত্যাদি ভাবে লেখা হয়ে থাকে। একাধিক লেখকের ক্ষেত্রেও উপরে বর্ণিত পদ্ধতিই অনুসৃত হয়ে থাকে।
প্রকাশনার বছর:
লেখকের নামের পরপরই থাকে প্রবন্ধের প্রকাশের সাল তথা বছর। অর্থাৎ যে বছরে জার্নালটি প্রকাশিত হয়েছে সেই বছরটি লেখকের বা লেখকবৃন্দের পরে প্রথম বন্ধনীতে উল্লেখ করতে হয়। যেমন ২০১০ সালে প্রকাশিত প্রবন্ধের ক্ষেত্রে লেখা হয়-
Galib SM (2010) বা Galib SM and Mondal RC (2010) বা Galib SM, Mondal RC and Chaki N (2010) ইত্যাদি
কোন কোন প্রকাশনা সংস্থা বন্ধনী ব্যবহার করে না। সেক্ষেত্রে সালের পরে এবং কখনও কখনও সালের আগে ও পরে ফুলস্টপ (.), কমা (,) বা সেমিকোলন (;) ইত্যাদির যে কোনটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন-
Galib SM 2010. বা Galib SM, 2010. বা Galib SM and Mondal RC, 2010. বা Galib SM, Mondal RC and Chaki N; 2010. ইত্যাদি
একটি লেখায় একজন লেখকের একই বছরে প্রকাশিত একাধিক প্রবন্ধের তথ্য ব্যবহার করার প্রয়োজন হলে সালের পরে a, b, c ইত্যাদি যোগ করে দিতে হয়। যেমন-
Galib SM (2010a), Galib SM (2010b), Galib SM (2010c) ইত্যাদি
একটি লেখায় দুজন লেখকের একই বছরে প্রকাশিত একাধিক প্রবন্ধের তথ্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে একাধিক প্রবন্ধের প্রথম ও শেষ লেখক একই হলে সালের পরে a, b, c ইত্যাদি যোগ করে দিতে হয়। যেমন-
Galib SM and Mondal RC (2010a), Galib SM and Mondal RC (2010b) ইত্যাদি
কিন্তু একাধিক প্রবন্ধের প্রথম লেখক একই কিন্তু দ্বিতীয় লেখক ভিন্ন হয়ে থাকলে a, b, c ইত্যাদি যোগ করে দেয়ার প্রয়োজন হয় না। যেমন-
Galib SM and Mondal RC (2013), Galib SM and Fahad MFH (2013) ইত্যাদি
অন্যদিকে দুই এর অধিক লেখকের ক্ষেত্রে একই বছরে প্রকাশিত একাধিক লেখার প্রথম লেখক একই এবং অন্যান্য লেখকবৃন্দ একই হোক অথবা আলাদাই হোক উভয় ক্ষেত্রেই সালের পরে a, b, c ইত্যাদি যোগ করে দিতে হয়। কারণ পূর্ণাঙ্গ তথ্যসূত্রে সকল লেখকের নাম উল্লেখ থাকলেও সংক্ষিপ্ত তথ্যসূত্রে কেবলমাত্র প্রথম লেখকের শেষ নামটি et al. সহ উল্লেখ করা হয় যা থেকে কোনটি কোন তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপ তা নিশ্চিত হওয়া যায়না। নিশ্চিত হওয়ার জন্যই সালের পরে a, b, c ইত্যাদি যোগ করা হয়। যেমন-
Galib SM, Chaki N and Fahad MFH (2013a); Galib SM, Chaki N and Fahad MFH (2013b); Galib SM, Imam MA and Rahman MA (2013c) ইত্যাদি
ব্যতিক্রম হলেও কোন কোন জার্নালে প্রকাশের বছরের পাশাপাশি মাসের নামও উল্লেখ করা হয়।
আবার কোন কোন জার্নালে প্রকাশনার বছর লেখকের নামের পরে যোগ না করে তথ্যসূত্রের শেষে মাসসহ বা মাস ছাড়া যোগ করা হয়ে থাকে।
প্রবন্ধের শিরোনাম:
প্রকাশের বছরের পরপরই থাকে প্রবন্ধের শিরোনাম। সাধারণত প্রবন্ধের শিরোনামের পর একটি ফুলস্টপ বসে। যেমন-
Galib SM, Mohsin ABM, Chaki N, Fahad MFH and Haque SMM (2013) An Overview of the Traditional Rice-Prawn-Fish Farming in Kalia of Narail District, Bangladesh.
এখানে Galib SM, Mohsin ABM, Chaki N, Fahad MFH and Haque SMM লেখকের নাম, (2013) বন্ধনীতে প্রকাশের বছর এবং An Overview of the Traditional Rice-Prawn-Fish Farming in Kalia of Narail District, Bangladesh. প্রবন্ধের শিরোনাম যার শেষে রয়েছে ফুলস্টপ।
সাধারণত প্রবন্ধের শিরোনাম title case এ লেখা হয়ে থাকে যেমন-
Use of artificial substrate in pond culture of freshwater prawn (Macrobrachium rosenbergii): a new approach regarding growth performance and economic return.
An overview of the traditional rice-prawn-fish farming in Kalia of Narail district, Bangladesh.
আবার কখনও কখনও sentence case এও লেখা হয় থাকে যেমন-
Use of Artificial Substrate in Pond Culture of Freshwater Prawn (Macrobrachium rosenbergii): a New Approach Regarding Growth Performance and Economic Return.
An Overview of the Traditional Rice-Prawn-Fish Farming in Kalia of Narail District, Bangladesh.
তবে শিরোনামে বৈজ্ঞানিক নাম এবং ইংরেজি নয় এমন শব্দ (Non-English words) ইটালিক ফন্টে লেখা হয়ে থাকে। যেমন-
Farming of giant freshwater prawn (Macrobrachium rosenbergii) in Bagerhat, Bangladesh.
Towards sustainable co-management organization: a case study of the Baikka Beel, Moulvibazar, Bangladesh.
ব্যতিক্রম হলেও কখনও কখনও প্রবন্ধের নাম সিঙ্গেল কোটেশন (‘ ’) বা ডাবল কোটেশন (“ ”) মধ্যে উল্লেখ করা হয়ে থাকে। যেমন-
‘An Overview of the Traditional Rice-Prawn-Fish Farming in Kalia of Narail District, Bangladesh.’
“An Overview of the Traditional Rice-Prawn-Fish Farming in Kalia of Narail District, Bangladesh.”
জার্নালের নাম:
প্রবন্ধের শিরোনামের পরপরই থাকে জার্নালের নাম। সাধারণত জার্নালের নামের সংক্ষিপ্ত আকার (প্রতিটি জার্নালেই তার নামের সংক্ষিপ্ত আকার উল্লেখ করা থাকে) ইটালিক ফন্টে লেখা হয়ে থাকে। তবে ইটালিক ফন্টের পরিবর্তে বোল্ড ফন্ট বা রেগুলার ফন্টেও লেখার প্রচলন রয়েছে। প্রতিটি সংক্ষিপ্ত অংশের পরে ফুলস্টপ বসে। যেমন-
Journal of Fisheries নামের জার্নালটির সংক্ষিপ্ত আকার নামটি রেগুলার ফন্টে J. Fish. অথবা ইটালিক ফন্টে J. Fish. অথবা বোল্ড ফন্টে J. Fish. লেখা হয়ে থাকে।
এছাড়াও বর্তমানে জার্নালের সম্পূর্ণ নাম লেখার প্রচলনই বেশি দেখতে পাওয়া যায়। যেমন-
Journal of Fisheries জার্নালটি রেগুলার ফন্টে Journal of Fisheries, ইটালিক ফন্টে Journal of Fisheries বা বোল্ড ফন্টে Journal of Fisheries লেখাও হয়ে থাকে।
বর্তমানে অনলাইন জার্নাল বা যেসব জার্নালের ইলেক্ট্রনিক ভার্সন অনলাইনে পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে জার্নালের নামের পরে প্রথম বা তৃতীয় বন্ধনীর মধ্যে Online লেখার প্রচলন আছে। যেমন-
Journal of Fisheries [Online]
Journal of Fisheries (Online)
জার্নালের ভলিউম ও ইস্যু নম্বর:
জার্নালের নামের পরপরই এর ভলিউম ও ইস্যু নম্বর সাধারণত “ভলিউম(ইস্যু নম্বর)” ফরমেটে লেখা হয়। যেমন- কোন জার্নালের ভলিউম ২ এবং ইস্যু ১ হলে লিখা হয় 2(1)। এছাড়াও জার্নালের ভলিউম ও ইস্যু নম্বর “ভলিউম:ইস্যু নম্বর” ফরমেটেও লেখার প্রচলন আছে যেমন- কোন জার্নালের ভলিউম ২ এবং ইস্যু ১ হলে লিখতে হয় 2:1। অনেক সময় ভলিউমের নম্বর বোল্ড ফন্টে লেখা হয়ে থাকে যেমন-
2(1) বা 2:1
সাধারণত জার্নালের ভলিউম ও ইস্যু নম্বরের পরে কোলন (:) বা সেমিকোলন (;) বা কমা (,) বা ফুলস্টপ (.) ইত্যাদির যে কোন একটি উল্লেখ করা হয়। যেমন-
2(1): বা 2:1; বা 2:1, বা 2:1. ইত্যাদি
কখনও কখনও কেবলমাত্র ভলিউম ও ইস্যু নম্বর উল্লেখ না করে Volume ও Number শব্দদুটিও উল্লেখ করা হয়। যেমন –
Volume 2 Number 1 বা Volume 2 Issue 1 বা Vol. 2 Num. 1 বা Vol. 2 Iss. 1 বা Vol 2 Num 1 বা Vol 2 Iss 1 ইত্যাদি
প্রবন্ধের পৃষ্ঠা নম্বর:
জার্নালের ভলিউম ও ইস্যু নম্বরের পরপরই বসে প্রবন্ধের পৃষ্ঠা নম্বর। এ অংশে একটি প্রবন্ধের শুরুর ও শেষের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ করা হয়। উভয় নম্বরের মাঝে হাইফেন (-) ব্যবহার করা হয়ে থাকে এবং শেষে ফুলস্টপ বসে। একটি প্রবন্ধ ১৩ নম্বর পৃষ্ঠায় শুরু হয়ে ২০ নম্বর পৃষ্ঠায় শেষ হলে লিখতে হয় 13-20. ।
নিচের তথ্যসূত্রের প্রবন্ধটির শুরুর পৃষ্ঠা নম্বর ১৬৩ এবং শেষের পৃষ্ঠা নম্বর ১৭২ যা তথ্যসূত্রে 163-172. উল্লেখ করা হয়েছে।
Chaki N, Jahan S, Fahad MFH, Galib SM and Mohsin ABM (2014) Environment and fish fauna of the Atrai River: Global and local conservation perspective. Journal of Fisheries 2(3): 163-172.
ব্যতিক্রম হলেও কোন কোন ক্ষেত্রে প্রবন্ধের পৃষ্ঠা নম্বরের শুরুতে একাধিক পৃষ্ঠার ক্ষেত্রে pp. এবং একটি পৃষ্ঠার ক্ষেত্রে p. যোগ করা হয়ে থাকে। এই ছকটি প্রধানত গ্রন্থের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে তবে বিরল হলেও কোন কোন জার্নালে এই ফরমেটটি ব্যবহৃত হয়। যেমন-
pp. 163-172 বা p. 173
সাধারণত পৃষ্ঠা নম্বর দিয়েই তথ্যসূত্র শেষ হয়ে থাকে তবে বর্তমানে অনলাইন জার্নাল বা যেসব জার্নালের ইলেক্ট্রনিক ভার্সন অনলাইনে পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে পৃষ্ঠা নম্বরের পরে ISSN, DOI, URL (web address), Date of download or accessed, Date or month of publish ইত্যাদির সবগুলো বা কোন কোনটি যোগ করা হয়ে থাকে। যেমন-
Chaki N, Jahan S, Fahad MFH, Galib SM and Mohsin ABM (2014) Environment and fish fauna of the Atrai River: Global and local conservation perspective. Journal of Fisheries 2(3): 163-172. DOI: dx.doi.org/10.17017/jfish.v2i3.2014.46.
Chaki N, Jahan S, Fahad MFH, Galib SM and Mohsin ABM (2014) Environment and fish fauna of the Atrai River: Global and local conservation perspective. Journal of Fisheries 2(3): 163-172. ISSN 2311-3111. Available at: <http://journal.bdfish.org/index.php/fisheries/article/view/46>. Date accessed: 29 Nov. 2014. doi: http://dx.doi.org/10.17017/jfish.v2i3.2014.46.
(এ পর্বে বৈজ্ঞানিক জার্নালে প্রকাশিত একটি প্রবন্ধের তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ লেখার বিভিন্ন পদ্ধতি আলোচিত হল। আগামী পর্বে থাকবে একটি গ্রন্থের তথ্যসূত্রের পূর্ণাঙ্গরূপ লেখার পদ্ধতি। আর গত পর্বে ছিল তথ্যসূত্রের প্রাথমিক ধারণা, গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, তথ্যসূত্রের সংক্ষিপ্তরূপ উপস্থাপনের বিভিন্ন পদ্ধতি।)
Visited 2,371 times, 1 visits today | Have any fisheries relevant question?