একটা সময় ছিল যখন নদী থেকে ধরা হোক আর বাজার থেকে আনাই হোক, ঢাউস সাইজের মাছ ঘরে নিয়ে আসার পর হুলুস্তুল পড়ে যেতো, সবাই মিলে মাছ কাটা উপভোগ করতো। এটি ছিল গ্রামবাংলার অন্যতম ঐতিহ্যের একটি। কিন্তু কালের বিবর্তনে শহুরে জনপদে
মৎস্য পর্যটন: ভারতবর্ষের অভিনব এক উদ্যোগ
বাঙালী মানেই খাদ্য রসিক। বাঙ্গালী মানেই ভ্রমণ পিয়াসু। বাঙালি বছরে যখনই ছুটির ফাঁদে পা গলিয়ে ফেলে মন তার উড়ু উড়ু করে ওঠে। ব্যাগপত্র গুটিয়ে গুটি গুটি পায়ে বেড়িয়ে পড়ে। কাছে পিঠে যেখানেই যাওয়ার সুযোগ ঘটে বাঙালি পর্যটকদের ভিড়ে সরগরম হয়ে
শ্রীমতী আরতি বর্মন: পশ্চিমবঙ্গের একজন সফল মৎস্য উদ্যোক্তা
মাছ চাষ করে যুগান্তকারী সাফল্য অর্জন করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মৎস্য উদ্যোক্তা শ্রীমতী আরতি বর্মন। অধিক মৎস্য উৎপাদনে সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি অর্জন করেছেন “মীন মিত্র” শিরোনামের রাজ্য পুরস্কার। জলাভূমি দিবস – ২০১৬ উপলক্ষে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা তাঁর হাতে পুরস্কারটি
জয়পুরহাটের হাসান মণ্ডল: মাছ চাষ করে দরিদ্রতা জয়ের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র
কৃষি নির্ভর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে মৎস্য খাতের অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময়। জাতীয় অর্থনীতিতে ও দারিদ্র বিমোচনে এ সম্ভাবনাময় সেক্টরের ভূমিকা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। মোট দেশজ উৎপাদনের প্রায় ৩.৭০% মৎস্য খাতের অবদান। দেশের মোট কৃষিজ আয়ের ২২.২৩% মৎস্য খাত থেকে
বি.এস-সি. ফিশারীজ (অনার্স)-এ ভর্তি প্রস্তুতি: ভর্তি পরীক্ষা ও মেধা স্কোর (শিক্ষাবর্ষ ২০১০-২০১১)
বাংলাদেশের ফিশারীজ সংশ্লিষ্ট কর্মক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে ইচ্ছুক এমন একজন শিক্ষার্থীর দেশের যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বি.এস-সি. ফিশারীজ (অনার্স) কোর্স করার সুযোগ রয়েছে সেখানে ভর্তি হবার ন্যূনতম যোগ্যতা থাকলে তাকে ভর্তির প্রাথমিক আবেদনপত্র পূরণের পর একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। পরীক্ষাটি
বি.এস-সি. ফিশারীজ (অনার্স) -এ ভর্তি প্রস্তুতি: ন্যূনতম যোগ্যতা (শিক্ষাবর্ষ: ২০১০-২০১১)
এস.এস.সি পরীক্ষা পাশের পর একজন শিক্ষার্থী নিজেকে ফিশারীজ সংশ্লিষ্ট কর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে তাকে আন্ডার গ্রাজুয়েট পর্যায়ে বি.এস-সি. ফিশারীজ অনার্স অথবা পাশ কোর্সে ভর্তি হতে হবে। বাংলাদেশের এগারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ও একটি কলেজে বি.এস-সি. ফিশারীজ (অনার্স) কোর্স করার সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও