বাংলাদেশের ফিশারীজ সংশ্লিষ্ট কর্মক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে ইচ্ছুক এমন একজন শিক্ষার্থীর দেশের যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বি.এস-সি. ফিশারীজ (অনার্স) কোর্স করার সুযোগ রয়েছে সেখানে ভর্তি হবার ন্যূনতম যোগ্যতা থাকলে তাকে ভর্তির প্রাথমিক আবেদনপত্র পূরণের পর একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। পরীক্ষাটি
বি.এস-সি. ফিশারীজ (অনার্স) -এ ভর্তি প্রস্তুতি: ন্যূনতম যোগ্যতা (শিক্ষাবর্ষ: ২০১০-২০১১)
এস.এস.সি পরীক্ষা পাশের পর একজন শিক্ষার্থী নিজেকে ফিশারীজ সংশ্লিষ্ট কর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে তাকে আন্ডার গ্রাজুয়েট পর্যায়ে বি.এস-সি. ফিশারীজ অনার্স অথবা পাশ কোর্সে ভর্তি হতে হবে। বাংলাদেশের এগারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ও একটি কলেজে বি.এস-সি. ফিশারীজ (অনার্স) কোর্স করার সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও
ফিশারীজ গ্রাজুয়েটের যত কর্মক্ষেত্র
“ফিশারীজে উচ্চশিক্ষা: কেন এবং কোথায়?” লেখার সূত্রধরে আমরা বলতে পারি এদেশে ফিশারীজ বিষয়ক গবেষণা, সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অংশ নেয়ার জন্য অনেক দক্ষ ফিশারীজ গ্রাজুয়েট প্রয়োজন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ক্ষেত্রসমূহ নিচে দেয়া হল যেখানে একজন ফিশারীজ গ্রাজুয়েট যোগ দিয়ে দেশের
ফিশারীজে উচ্চশিক্ষা: কেন এবং কোথায়?
বাংলাদেশে আন্ডার-গ্রাজুয়েট পর্যায়ে ফিশারীজ শিক্ষা গ্রহণের যেসব ডিগ্রী প্রচলিত রয়েছে তার মধ্যে বি.এস-সি. ফিশারীজ (অনার্স) অন্যতম। এছাড়াও ফিশারীজ বা ফিশারীজ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পাশ ডিগ্রী ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা কার্যক্রমও চালু রয়েছে। এখানে আমরা মূলত জানবো চার বছর মেয়াদী বি.এস-সি. ফিশারীজ (অনার্স)
পরীক্ষায় ভাল ফলাফলে সুন্দর হাতের লেখার গুরুত্ব
পরীক্ষায় ভাল নম্বর পাওয়ার অন্যতম প্রধান প্রভাবক সুন্দর হাতের লেখা। বাংলায় একটি প্রবাদ আছে- “আগে দর্শনদারি পরে গুণবিচারি”। অর্থাৎ প্রথমে দর্শনে ভাল হতে হবে, পরে গুণের বিবেচনা। প্রবাদটি সকল ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না হলেও, মানুষ জন্মগতভাবে সুন্দরের পূজারী। তাই সুন্দরের প্রতি