আমাদের মধ্যে যারা ফিশারীজ সেক্টর তথা মৎস্য সংশ্লিষ্ট পেশার সাথে জড়িত তারা প্রায়ই পেশা সংশ্লিষ্ট নানাবিধ প্রয়োজনে মৎস্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। সেই যোগাযোগকে সহজ করে দেবার জন্যই বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তাদের
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ পরিসংখ্যানঃ ২০০৯-২০১০
বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তর বিগত বছরগুলোর মত ২০১১ সালেও ২০০৯-২০১০ অর্থ বছরের মৎস্য সম্পদের বছরওয়ারি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সেই পরিসংখ্যানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে বিশ্লেষণসহ উপস্থাপন করা হল। মূলত ২০০৯-২০১০ বছরের মৎস্য সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ক্যাটাগরি ভিত্তিক তথ্য/উপাত্ত এবং এর বাৎসরিক বৃদ্ধি বা
বাংলাদেশের লবস্টার
লবস্টার আর্থোপোডা পর্বের ক্রাস্টাশিয়া শ্রেণীর অন্তর্গত চিংড়ির ন্যায় এক ধরনের প্রাণী (Samad, 2010)। ক্রাস্টাশিয়া শ্রেণীভূক্ত প্রাণীদের মধ্যে লবস্টার সবচেয়ে সুস্বাদু এবং সৌন্দর্য্যে অতুলনীয় (Paul, 2001)। লবস্টারের মাংসল পুচ্ছ খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয় (Shafi and Quddus, 2001) যা লবস্টার টেইল হিসেবে
বাংলাদেশের বিদেশী মাছ: ফ্যান্টম টেট্রা
ফ্যান্টম টেট্রা মাছটি ব্ল্যাক ফ্যান্টম টেট্রা নামেও পরিচিত। মাছটির বৈজ্ঞানীক নাম Hyphessobrycon megalopterus । ফ্যান্টম টেট্রা মাছটি থাইল্যাণ্ড ও সিঙ্গাপুর হতে একুরিয়াম মাছ আমদানীকারকদের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রবেশ করে (Galib and Mohsin, 2010 and 2011)। এদের আদি নিবাস দক্ষিণ আমেরিকা (Wikipedia,
বাংলাদেশের বিদেশী মাছ: ব্ল্যাক কার্প/স্নেইল কার্প
ব্ল্যাক কার্প মাছটি ১৯৮৩ সালে চীন হতে মৎস্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাংলাদেশে আনা হয় (Rahman, 2007; Khaleque, 2002; Galib and Mohsin, 2011)। এর বৈজ্ঞানিক নাম Mylopharyngodon piceus । এটি স্নেইল কার্প নামেও পরিচিত (Galib and Mohsin, 2011)। বাংলাদেশে এই মাছটি মূলতঃ
বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য রক্ষার উপায়
বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্যের অতীত ও বর্তমান এবং বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য হ্রাসের কারণ বিষয়ক লেখা দুটি তৈরির সময় এবিষয়ে বেশ কয়েকটি লেখা (তথ্যসূত্র ০১-১৬) পড়ার সুযোগ আমার হয়। সেসব লেখায় এদেশের মৎস্য বৈচিত্র্যের বর্তমান চিত্র উপস্থাপনার পাশাপাশি তা রক্ষায় উপায় নিয়েও