আমাদের দেশে সে সকল মাছের চাষ করা হয় তার বেশীরভাগই রুই জাতীয় মাছ। এসকল মাছের মধ্যে রয়েছে মেজর কার্প (রুই, কাতলা, মৃগেল ও কালবাউস) ও চাইনিজ কার্প (সিলভার কার্প, বিগহেড কার্প, কমন কার্প ও গ্রাস কার্প)। এসব মাছ ব্যাতীত বেশ
এ্যাকুয়ারিয়ামে গাপ্পি মাছের প্রজনন
বিদেশী বাহারি মাছ হিসেবে বাংলাদেশে অতি পরিচিত এক মাছের নাম গাপ্পি। দক্ষিণ আমেরিকার এই মাছকে এ্যাকুয়ারিয়ামে খুব সহজেই যেমন লালন-পালন করা যায় তেমনই প্রজননও করা যায়। গাপ্পি মাছ ভিভিপেরাস ধরণের অর্থাৎ সরাসরি বাচ্চা প্রসব করে এবং এদের নিষেক দেহাভ্যন্তরে ঘটে
দেশী রূপচাঁদা ও বিদেশী লাল পাকু মাছের মধ্যে পার্থক্য
দক্ষিণ আমেরিকার স্বাদুপানির মাছ লাল পাকু (বাংলাদেশে পিরানহা নামেই অধিক পরিচিত) বাংলাদেশে বাহারী মাছ হিসেবে প্রবেশ করলেও পরবর্তীতে হ্যাচরী মালিক ও মাছচাষীদের হাত ধরে প্রায় সারা দেশের চাষের পুকুরে চলে আসে। আশঙ্কা করা হয় এই মাছ আমাদের মুক্ত জলাশয়ে চলে
ফরমালিন বিহীন ও ফরমালিন যুক্ত মাছের পার্থক্য
অন্যান্য যে কোন প্রাণীর মতো মাছও মারা যাওয়ার পর দ্রূত পচতে শুরু করে। পচনের এই হার নির্ভর করে মাছের শরীরস্থ অনুজীবের (মূলত ব্যকটেরিয়া) কর্মশীলতার উপর। মৃত মাছের শরীরের পরিবেশ অনুজীবের জন্য যতটা উপযুক্ত হয় ততটা বেশি কর্মশীলতা এরা প্রদর্শণ করে।