মৎস্য জাদুঘরঃ মৎস্য বিষয়ক জ্ঞানার্জন ও বিনোদনের সম্মিলিত প্রয়াস

জাদুঘর ও মৎস্য জাদুঘরঃ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অতীত ঐতিহ্য সংরক্ষন করে রাখার উদ্দেশ্যে বিশ্বের বড় বড় শহরে প্রথম জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা আর শুধু সংরক্ষণের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে প্রদর্শন, শিক্ষা, গবেষণা এমন কি বিনোদনের একটি স্থানে

মৎস্য খাতে বিপর্যয়ঃ প্রেক্ষাপট পরিবেশ দুষণ

মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী বেঁচে থাকার জন্য যেমন পরস্পরের উপর নির্ভরশীল তেমনি উভয়েই তার চারপাশের প্রাকৃতিক পরিবেশের উপরেও নির্ভরশীল। প্রকৃতিতে শক্তির রূপান্তরের প্রক্রিয়াটি আপন নিয়মেই চলে। কিন্তু গত কয়েক শত বছর ধরে মানুষ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রকৃতির রূপান্তরের এক বড় নিয়ামক।

মৎস্য খাতে নারী ও শিশুর অংশগ্রহণঃ প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ

বাংলাদেশ মূলত কৃষি নির্ভর। এদেশের ৪৫.১% মানুষ জীবিকার জন্য কৃষির উপর নির্ভরশীল (BBS, 2004)। মৎস্য কৃষিখাতের একটি অন্যতম প্রধান উপখাত যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে। দেশের প্রায় ১.২৫ কোটি মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মৎস্য সেক্টরের বিভিন্ন কার্যক্রমে

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মাছ

সাধারন অর্থে শারিরীক ও মানসিকভাবে ভাল ও সুস্থ থাকাকে স্বাস্থ্য বা সুস্থতা বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের বেশিরভাগ মানুষই অপুষ্টিতে ভোগে। বিশেষত গ্রামীন ও শহরের দরিদ্র শিশু ও মহিলারা দারিদ্র্যতার দরুন যথেষ্ঠ পুষ্টিকর খাবার পায় না। বিবিএস (২০০৯)

পরিবর্তিত জলবায়ুঃ মৎস্যখাতের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ হুমকি এবং করণীয়

প্রতিনিয়ত আমাদের প্রিয় পৃথিবী উত্তপ্ত থেকে উত্তপ্ততর হযে উঠছে। মূলত মানুষ কর্তৃক পরিচালিত উৎপাদন, পরিবহন, বিপণন, জ্বালানিসহ মাত্রাতিরিক্ত প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার, ভূমি ও বন ব্যবহার, ভোগবিলাস ইত্যাদি নানা কর্মকান্ড থেকে দীর্ঘদিন ধরে উৎসারিত এবং বায়ুমণ্ডলে পুঞ্জীভূত গ্রীন হাউজ গ্যাসের কারণে

ক্রেতা অধিকার সংরক্ষণের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের চিংড়ি পণ্যের মান উন্নয়ন

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চিংড়ি শিল্প একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে আসছে। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে চিংড়ির মোট উৎপাদন ছিল ২২৩,০৯৫ মে. টন যার মধ্যে ৪৯৯০৭ মে. টন চিংড়ি রপ্তানী করে ২৮৬৩.৯২ কোটি টাকার সমপরিমাণের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়েছে (মৎস্য অধিদপ্তর, ২০০৯)। বর্তমানে চিংড়ি