ইলিশ রক্ষায় জাটকা সংরক্ষণ: বর্তমান ও ভবিষ্যত

ইলিশ কেবলমাত্র আমাদের জাতীয় মাছই নয় জাতীয় সম্পদও বটে। বাংলাদেশে মোট উৎপাদিত মাছের প্রায় ১২ শতাংশ আসে শুধু ইলিশ থেকে এবং জিডিপিতে এর অবদান শতকরা ১ ভাগ। বর্তমানে ইলিশের উৎপাদন প্রায় ৩.০ লক্ষ মে.টন, যার বাজারমূল্য প্রায় ৭,৫০০ কোটি টাকা।

নদীতে বাড়ছে লবণাক্ততাঃ হুমকির মুখে জলজ জীববৈচিত্র্য

দেশের স্বাদুপানির পাশাপাশি লোনাপানির নদীর লবণাক্ততাও দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই বৃদ্ধির পরিমাণ একদিকে যেমন মাত্রাগত অন্যদিকে সময়গত। অর্থাৎ দিন দিন যেমন লবণাক্ততার তীব্রতা বাড়ছে তেমনই বাড়ছে লবণাক্ততার স্থায়ীত্ব। এর ফলশ্রুতিতে একদিকে মানুষের জীবন ও জীবিকায় পড়েছে মারাত্মক প্রভাব অন্যদিকে

মৃত গরু-মহিষের রক্ত-মাংসের টোপ দিয়ে কাঁকড়া শিকারঃ জলজ জীববৈচিত্র্যের জন্য একটি হুমকি

বাজশাহী শহরাঞ্চলের নিকটবর্তী পদ্মা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে মৃত গরু, ছাগল বা মহিষকে টোপ হিসেবে ব্যবহার করে মাছ শিকারে বিষয়টি প্রথম যখন আমার নজরে আসে তখন একই সাথে যেমন অবাক হয়েছিলাম তেমনি হয়েছিলাম বিস্মিত। এ নিয়ে বিডিফিশ বাংলায় “মৃত প্রাণী ব্যবহার

মেক্সিকো উপসাগরে তেলক্ষেত্র বিস্ফোরণঃ হুমকির মুখে ৪৪৫ প্রজাতির মাছ

গত ২০ এপ্রিল ২০১০ তারিখে মেক্সিকো উপসাগরের তেলক্ষেত্রে বিস্ফোরণে পর সমুদ্রের পানিতে তেল ছড়িয়ে পড়ার ফলে সে এলাকার ৬৫০-এর বেশি প্রজাতির প্রাণীর অস্তিত্ব বর্তমানে হুমকির সম্মুখীন। এর মধ্যে সিংহভাগই (৪৪৫ প্রজাতির) মাছ। মাছ ছাড়া অন্যান্য প্রজাতির মধ্যে রয়েছে ১৩৪ প্রজাতির

নদীতে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে মাছ শিকারঃ মৎস্য বৈচিত্র্যের জন্য হুমকি স্বরূপ

উত্তরাঞ্চলের অনেক নদীতে আড়াআড়ি বাঁধ (মূলত বাঁশ ও বানা বা জাল ব্যবহার করে এই বাঁধ বা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয়) দিয়ে মাছ ধরা দেখার সুযোগ আমার হয়েছে। ইদানিং পত্রিকায় বড় নদী যেমন পদ্মার বিভিন্ন পয়েন্টে এভাবে মাছ ধরার খবর প্রকাশিত

সামুদ্রিক জেলেদের হালচাল

পৃথিবীতে যত ধরণের পেশা রয়েছে তার মধ্যে সামুদ্রিক জেলেদের মাছ ধরার পেশা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পেশার অন্যতম একটি। প্রায় সনাতন পদ্ধতির নৌকা আর জাল সম্বল করে সামুদ্রিক জেলেরা একদিকে যেমন প্রতিকূল প্রকৃতির সাথে জীবন বাজি রেখে মাছ শিকার করতে সাগরে যায়