আমাদের মধ্যে যারা ফিশারীজ সেক্টর তথা মৎস্য সংশ্লিষ্ট পেশার সাথে জড়িত তারা প্রায়ই পেশা সংশ্লিষ্ট নানাবিধ প্রয়োজনে মৎস্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। সেই যোগাযোগকে সহজ করে দেবার জন্যই বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তাদের
বাংলাদেশের মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বাঁধ মুক্ত বাংলাদেশ সময়ের দাবী
প্রকৃতিকে ততটাই পরিবর্তন করা যায় যতটা সে নিজে থেকে মেনে নেয়। এই সহজ সরল সত্যটি জানার পারও মানুষ তার স্বার্থ, লোভ আর ক্ষমতার পরিধি বাড়াতে অবিবেচকের মত প্রকৃতিকে মাত্রারিক্ত পরিবর্তন করে চলেছে। ফলশ্রুতিতে একটা সময় পর প্রাকৃতিক শৃঙ্খলা ভেঙ্গে পড়ে
বই পরিচিতি: বাংলাদেশের মাৎস্য সম্পদ
মোহাম্মদ শফি (চেয়ারম্যান ও প্রফেসর, একুয়াকালচার ও ফিসারিজ ডিপার্টমেন্ট, ঢাবি) এবং ড. মিয়া মুহম্মদ আবদুল কুদ্দুস (চেয়ারম্যান ও প্রফেসর, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাবি) রচিত “বাংলাদেশের মাৎস্য সম্পদ” শিরোনামের বইটিতে বাংলাদেশের ১৪৮ প্রজাতির মাছ, ৩০ প্রজাতির ইচা/চিংড়ি/লবস্টার, ১৫ প্রজাতির কাঁকড়া এবং ১৬
বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য রক্ষার উপায়
বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্যের অতীত ও বর্তমান এবং বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য হ্রাসের কারণ বিষয়ক লেখা দুটি তৈরির সময় এবিষয়ে বেশ কয়েকটি লেখা (তথ্যসূত্র ০১-১৬) পড়ার সুযোগ আমার হয়। সেসব লেখায় এদেশের মৎস্য বৈচিত্র্যের বর্তমান চিত্র উপস্থাপনার পাশাপাশি তা রক্ষায় উপায় নিয়েও
বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য হ্রাসের কারণ
বর্তমানে বিল, হ্রদ, হাওড়, প্লাবনভূমি ও নদীর মত উন্মুক্ত জলাশয়ে দেশী মাছের প্রজাতির সংখ্যা ক্রমশ কমতে থাকলেও বিদেশী প্রজাতির সংখ্যা বিপদজনক ভাবে দ্রুত বাড়ছে যা দেশের মৎস্য বৈচিত্র্যের জন্য মোটেও কোন আশাপ্রদ খবর নয়। সময় নষ্ট না করে এখনই প্রয়োজন
বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য: অতীত ও বর্তমান
মাছে-ভাতে বাঙ্গালীর এই দেশে মাছ দেশীয় সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যেরই অংশ। বাংলাদেশের জলাশয়ে পানি আছে আর মাছ নেই এমনটি নিকট অতীতে যেমন কেউ দেখেনি তেমনই বর্তমানেও কেউ ভাবে না। কিন্তু এর ভবিষ্যৎ নিয়ে মৎস্য জীববৈচিত্র্য বিশেষজ্ঞরা বর্তমানে শঙ্কিত। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে