রুই জাতীয় মাছ চাষের কার্যক্রমের মধ্যে প্রধানত তিন ধরণের পুকুর (আঁতুড় পুকুর, চারা পুকুর ও মজুদ পুকুর) ও হ্যাচারি ব্যবস্থাপনা অন্তর্ভুক্ত। এ লেখায় মৎস্য হ্যাচারি ব্যবস্থাপনার বর্ষপঞ্জী উপস্থাপন করা হল। আগের তিনটি লেখায় আঁতুড় পুকুর, চারা পুকুর ও মজুদ পুকুর
মৎস্য হ্যাচারি আইন, ২০১০
মৎস্য হ্যাচারি আইন, ২০১০ ( ২০১০ সনের ১৪ নং আইন ) অনলাইনে প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ আইন মন্ত্রনালয়। উক্ত প্রকাশনাটি ফিশারীজের সাথে সংশ্লিষ্ট বিধায় প্রচারণা ও সচেতনা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এখানে হুবহু উপস্থাপন করা হল। দেশে মৎস্য সম্পদের কাঙ্খিত ও টেকসই উন্নয়ন
বই পরিচিতি: একোয়াকালচার
বাংলাদেশের মাছ চাষিদের জন্য উৎসর্গীকৃত “একোয়াকালচার” শিরোনামের বইটির লেখক বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য এবং একই বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের তৎকালীন একোয়াকালচার ও ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রফেসর ড. আনোয়ারুল ইসলাম। বইটি মাৎস্যবিজ্ঞানের স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর শ্রেণীর পাঠ্যক্রম অনুসারে প্রণয়ন করা হলেও
হ্যাচারিতে রেণু ও পিএল উৎপাদন: সফলতার অন্যতম প্রভাবক প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সরবরাহ
হ্যাচারিতে রেণু ও পিএল উৎপাদনের সফলতার প্রধান প্রধান প্রভাবক গুলো হচ্ছে- উন্নতমানের ব্রুড মাছ বা চিংড়ি, ব্রুড মাছের জন্য বিশেষ খাদ্য বা পুষ্টি ব্যবস্থাপনা, সফল প্রণোদিত প্রজনন, রেনু বা পিএল এর জন্য যথাযথ খাদ্য তথা পুষ্টি ব্যবস্থাপনা। এছাড়াও রুই জাতীয়