বাংলাদেশের বিদেশী মাছ: প্যারোট, Parrot, Cichlasoma citrinellum x Cichlasoma synspilum

কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে উৎপন্ন শঙ্কর মাছ (crossbreed fish) প্যারোট (Parrot, Cichlasoma citrinellum x Cichlasoma synspilum) এ্যাকুয়ারিয়ামের বাহারি মাছ হিসেবে থাইল্যান্ড থেকে প্রথম আমাদের দেশের নিয়ে আসা হয়। বাংলাদেশে বিদেশী দামী বাহারি মাছের মধ্যে এই মাছ অন্যতম যা কেবলমাত্র ঢাকা ও

ফেলনা জিনিষপত্র থেকে তৈরি করুন বাহারি মাছের কৃত্রিম প্রজননে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি

বাড়িতে ঘরোয়াভাবে বাহারি মাছের কৃত্রিম প্রজনন করানোর জন্য নানান রকমের উপকরণ ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়। বিভিন্ন বাহারি মাছের প্রজনন করার সময় যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি খেয়াল রাখতে হয় তাহলো মা-বাবা মাছ থেকে ডিম ও পোনাকে যথাসময়ে আলাদা করা। আমাদের দেশে বিদেশি

বাংলাদেশের বিদেশী মাছ: ফ্যান্টম টেট্রা

ফ্যান্টম টেট্রা মাছটি ব্ল্যাক ফ্যান্টম টেট্রা নামেও পরিচিত। মাছটির বৈজ্ঞানীক নাম Hyphessobrycon megalopterus । ফ্যান্টম টেট্রা মাছটি থাইল্যাণ্ড ও সিঙ্গাপুর হতে একুরিয়াম মাছ আমদানীকারকদের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রবেশ করে (Galib and Mohsin, 2010 and 2011)। এদের আদি নিবাস দক্ষিণ আমেরিকা (Wikipedia,

বাংলাদেশের বিদেশী মাছ: সাকারমাউথ ক্যাটফিশ

সাকারমাউথের আদি নিবাস দক্ষিন আমেরিকা (বিশেষ করে ব্রাজিল) (Akhter, 1995)। বাংলাদেশে এই মাছটি ১৯৮০ সালে থাইল্যাণ্ড হতে আনা হয় (Rahman, 2005)। যদিও সাকারমাউথ আনা হয়েছিলো একুরিয়ামে পালনের উদ্দেশ্যে কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন জলাশয়েও এই মাছটির উপস্থিতি লক্ষ্যনীয়। এই মাছটি অতীব