বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তর বিগত বছরগুলোর মত ২০১৩ সালেও ২০১১-২০১২ অর্থ বছরের মৎস্যসম্পদের বছরভিত্তিক পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সেই পরিসংখ্যানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে তুলনামূলক বিশ্লেষণসহ উপস্থাপন করা হল। অভ্যন্তরীণ ও সামুদ্রিক জলায়তন: বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মৎস্যের জলায়তনের মধ্যে উন্মুক্ত জলাশয়ের জলায়তনের পরিমাণ
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ পরিসংখ্যানঃ ২০১০-২০১১
বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তর বিগত বছরগুলোর মত ২০১২ সালেও ২০১০-২০১১ অর্থ বছরের মৎস্য সম্পদের বছরওয়ারি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সেই পরিসংখ্যানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে বিশ্লেষণসহ উপস্থাপন করা হল। মূলত ২০১০-২০১১ বছরের মৎস্য সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ক্যাটাগরি ভিত্তিক তথ্য-উপাত্ত এবং এর বাৎসরিক বৃদ্ধি বা
যোগাযোগ তথ্য: মৎস্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ
আমাদের মধ্যে যারা ফিশারীজ সেক্টর তথা মৎস্য সংশ্লিষ্ট পেশার সাথে জড়িত তারা প্রায়ই পেশা সংশ্লিষ্ট নানাবিধ প্রয়োজনে মৎস্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। সেই যোগাযোগকে সহজ করে দেবার জন্যই বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তাদের
বাংলাদেশের বিদেশী মাছ: ফ্যান্টম টেট্রা
ফ্যান্টম টেট্রা মাছটি ব্ল্যাক ফ্যান্টম টেট্রা নামেও পরিচিত। মাছটির বৈজ্ঞানীক নাম Hyphessobrycon megalopterus । ফ্যান্টম টেট্রা মাছটি থাইল্যাণ্ড ও সিঙ্গাপুর হতে একুরিয়াম মাছ আমদানীকারকদের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রবেশ করে (Galib and Mohsin, 2010 and 2011)। এদের আদি নিবাস দক্ষিণ আমেরিকা (Wikipedia,
বাংলাদেশের বিদেশী মাছ: ব্ল্যাক কার্প/স্নেইল কার্প
ব্ল্যাক কার্প মাছটি ১৯৮৩ সালে চীন হতে মৎস্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাংলাদেশে আনা হয় (Rahman, 2007; Khaleque, 2002; Galib and Mohsin, 2011)। এর বৈজ্ঞানিক নাম Mylopharyngodon piceus । এটি স্নেইল কার্প নামেও পরিচিত (Galib and Mohsin, 2011)। বাংলাদেশে এই মাছটি মূলতঃ
বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য হ্রাসের কারণ
বর্তমানে বিল, হ্রদ, হাওড়, প্লাবনভূমি ও নদীর মত উন্মুক্ত জলাশয়ে দেশী মাছের প্রজাতির সংখ্যা ক্রমশ কমতে থাকলেও বিদেশী প্রজাতির সংখ্যা বিপদজনক ভাবে দ্রুত বাড়ছে যা দেশের মৎস্য বৈচিত্র্যের জন্য মোটেও কোন আশাপ্রদ খবর নয়। সময় নষ্ট না করে এখনই প্রয়োজন