বাংলাদেশের চাষকৃত রুই জাতীয় বিদেশী মাছের মধ্যে মিরর কার্প অন্যতম যার বৈজ্ঞানিক নাম Cyprinus carpio var. specularis এবং ইংরেজী নাম Mirror Carp। হলুদ-কমলা বর্ণের এ মাছের শরীর বেশ উজ্জ্বল। বৃহত আকৃতির পাখনাগুলোর বর্ণও হলুদ-কমলা। পৃষ্ঠদেশ ও উভয় পাশে সারিতে অথবা
তারা বাইম
লম্বাটে শরীরের এ মাছটির লেজের কাছাকাছি দেহের উপরের অংশে পৃষ্ঠ পাখনার নীচ দিয়ে ৪-৫ টি লাল বা কমলা বা সাদাটে বলয়ে ঘেরা কালো বৃত্তাকার দাগযুক্ত এ মাছটি বর্ষার সময় চলন বিলে প্রচুর পরিমাণে ধরা পড়ে। অনেকে এ মাছটিকে গুচি মাছ
গাং মাগুর
গাং মাগুর স্থানীয়ভাবে গাগর নামেই বহুল পরিচিত এবং সাধারণত চলন বিলের উত্তরাংশেই (সিংড়া, নলডাঙ্গা, কালীগঞ্জ, আত্রাই) পাওয়া যায়। লম্বাটে দেহের এ মাছটির মাথা উপরে-নীচে চাপা এবং দেহের পেছনের অংশ পার্শ্বীয়ভাবে চ্যাপ্টা। এদের দেহের দু’পাশে উল্লম্বভাবে সজ্জিত ছোট ছোট দাগ বিদ্যমান।
সিলভার কার্প
বাংলাদেশের চাষকৃত বিদেশী মাছের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত মাছ হচ্ছে সিলভার কার্প যার বৈজ্ঞানিক নাম Hypophthalmichthys molitrix, ইংরেজী নাম Silver carp এবং স্থানীয়ভাবে পুকুরের ইলিশও বলা হয়ে থাকে। অনেকটা ইলিশ মাছের মতো দেখতে এই মাছ পার্শ্বীয়ভাবে ছাপা। মুখ স্পর্শী বিহীন এবং
মৃগেল
রুই-কাতলার পর বাংলাদেশের বহুল পরিচিত মাছ হচ্ছে মৃগেল বা মিরকা, যার বৈজ্ঞানিক নাম Cirrhinus cirrhosus। দেথতে প্রায় রুই মাছের মতো হলেও তুলনামূলক নলাকার দেহ আর উজ্জ্বল ধুসর বর্ণের পৃষ্ঠদেশ ও রুপালি-সাদা পার্শ-অঙ্কীয়দেশের জন্য সহজেই একে রুই থেকে আলাদা করা যায়।
কাতলা
বাংলাদেশের বহুল পরিচিত মাছের মধ্যে কাতলা বা কাতল অন্যতম, যার বৈজ্ঞানিক নাম Catla catla । দেশী রুই জাতীয় মাছের মধ্যে তুলনামূলক বৃহৎ আকৃতির মাথা ও মুখ আর প্রশস্থ দেহ এই মাছকে সহজেই অন্য মাছ থেকে আলাদা করে দেয়। উজ্জল ধুসর