ফিশারীজ কোন মৌলিক বিজ্ঞান নয় বরং এটি জীববিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত ও পদার্থবিজ্ঞানের একটি সমন্বিত বিজ্ঞান যা মাছ ও অন্যান্য অর্থনৈতিক গুরুত্ব বিশিষ্ট জলজ প্রাণীদের জীবতত্ত্ব, চাষ, আবাসস্থল ব্যবস্থাপনা, আহরণ, প্রক্রিয়াজনকরণ ইত্যাদি বিষয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা করে। তাই ফিশারীজকে বুঝতে হলে অবশ্যই জীববিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত ও পদার্থবিজ্ঞানের মৌলিক বিষয়াদি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন। সে উদ্দেশ্য পূরণকল্পে শুরু হল বিডিফিশ বাংলার পূর্বপাঠ অধ্যায়। এলেখার বিষয় প্রাণী কোষ পরিচিতি। সাথে রইল কুইজে অংশ নেয়ার সুযোগ

কোষ:

  • কোষ হচ্ছে জীবদেহের গঠন ও কার্য্যের একক যা প্রোটোপ্লজমে গঠিত এবং পূর্ববর্তী কোষ থেকে নতুন কোষের সৃষ্টি হয়।
  • ব্রিটিশ প্রকৌশলী রবার্ট হুক (Robert Hooke) তার নিজের তৈরি অণুবীক্ষণযন্ত্রে বোতলের ছিপি বা কর্কের সেকশন নিয়ে সেখানে মৌচাকের কুঠরির মতো অসংখ্য কাঠামো দেখে একে cell নামে অভিহিত করেন যা আজও প্রচলিত।
  • প্রতিটি জীবের সূচনা হয় একটিমাত্র কোষ থেকে এবং পূর্ববর্তী কোষ থেকেই নতুন কোষের সৃষ্টি হয়। এই তত্ত্বটি কোষ মতবাদ বা cell theory নামে পরিচিত যা প্রদান করেন প্রাণিবিজ্ঞানী সোয়ান (Theodor Schwann) এবং উদ্ভিদবিজ্ঞানী স্লেইডেন (M.J. Schleiden)।
  • প্রতিটি জীবদেহ এক বা একাধিক কোষ নিয়ে গঠিত এবং প্রতিটি কোষ এককভাবে কাজ করতে পারে।
  • পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম কোষ হচ্ছে- মাইকোপ্লাজমা গ্যালিসেপ্টিকাম (Mycoplasma gallisepticum) এবং মাইকোপ্লাজমা লেডলয়ি (Mycoplasma laidlawii) নামক এককোষী জীবাণু যা ব্যাকটেরিয়া সদৃশ। এদের ব্যাস মাত্র ০.১ মাইক্রন।
  • পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহত্তম প্রাণী কোষ হচ্ছে- উটপাখির ডিম, খোসাসহ যার আয়তন ১৭০ মিমি x ১২৫ মিমি।
  • মানবদেহের দীর্ঘতম কোষ হচ্ছে স্নায়ুকোষ যা দৈর্ঘ্যে প্রায় ১ মিটার হয়ে থাকে। একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষ মানুষের দেহে (৮০ কেজি ওজনের) কোষের সংখ্যা প্রায় দশ লক্ষ কোটি।
  • প্রাণী কোষ বিভিন্ন আকার ও আকৃতির হয়ে থাকে।  যেমন- ডিম্বাণু প্রায় গোলাকার বা ডিম্বাকার, শুক্রাণু লেজ বিশিষ্ট, পেশীকোষ লম্বা, যকৃত-কোষ বহুভূজাকার, স্নায়ুকোষ সরু ও শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট।

 

কোষের প্রকারভেদ:
বহুকোষী জীবের শারীরবৃত্তীয় কাজের উপর ভিত্তি করে কোষ দুই প্রকার। যথা- দেহকোষ (Somatic cell) এবং জননকোষ (Reproductive cell)।

দেহকোষ (Somatic cell) জননকোষ (Reproductive cell)
দেহ গঠনকারী কোষ, জনন কাজে অংশ নেয় না জনন কাজে অংশগ্রহণকারী কোষ যথা- শুক্রাণু ও ডিম্বাণু
মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়ে পূর্ববর্তী দেহকোষ (2n) থেকে নতুন দেহকোষ (2n) উৎপন্ন হয় মিয়োসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়ে জনন মাতৃকোষ (2n) থেকে শুক্রাণু (n) বা ডিম্বাণু (n) উৎপন্ন হয়
দেহকোষ ডিপ্লয়েড (2n) জননকোষ হ্যাপ্লয়েড (n)
দেহকোষে সিনগ্যামি দেখা যায় না শুক্রাণু (n)ও ডিম্বাণুর (n) মিলনকে সিনগ্যামি বলে।  শুক্রাণু (n)ও ডিম্বাণুর (n) মিলনের (n+n) ফলে জাইগোট (2n) গঠিত হয়।

নিউক্লিয়াসের সংগঠনের উপর ভিত্তি করে কোষ দুই প্রকার যথা- প্রোক্যারিওটিক কোষ (Prokaryotic cell) এবং ইউক্যারিওটিক কোষ (Eukaryotic cell)।

প্রোক্যারিওটিক কোষ (Prokaryotic cell) ইউক্যারিওটিক কোষ (Eukaryotic cell)
নিউক্লিয়াস সুগঠিত নয় অর্থাৎ নিউক্লিয়ার পর্দা বা মেমব্রেন এবং নিউক্লিওলাস অনুপস্থিত সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ট কোষ অর্থাৎ এদের নিউক্লিয়ার পর্দা বা মেমব্রেন এবং নিউক্লিওলাস থাকে
ক্রোমোজোমে ক্ষারীয় হিস্টোন অনুপস্থিত ক্রোমোজোমে ক্ষারীয় হিস্টোন থাকে
সাইটোপ্লাজমে এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা, গলগি বস্তু, মাইটোকন্ড্রিয়া, লাইসোজোম ইত্যাদি অনুপস্থিত সাইটোপ্লাজমে এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা, গলগি বস্তু, মাইটোকন্ড্রিয়া, লাইসোজোম ইত্যাদি থাকে
ক্লোরোপ্লাস্টিড অনুপস্থিত কিন্তু থাইলাকয়েড উপস্থিত ক্লোরোপ্লাস্টিড উপস্থিত। ক্লোরোপ্লাস্টিডের অভ্যন্তরে থাইলায়েড থাকে
শ্বাসক্রিয়ার প্রয়োজনীয় উৎসেচক প্লাজমাপর্দায় থাকে শ্বাসক্রিয়ার প্রয়োজনীয় উৎসেচক মাইটোকন্ড্রিয়ায় থাকে
অ্যামাইটোসিস পদ্ধতিতে বিভাজিত হয় মাইটোসিস ও মিয়োসিস পদ্ধতিতে বিভাজিত হয়
যেমন- ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, নীলাভ-সবুজ শৈবাল, মাইকোপ্লাজমা ইত্যাদি প্রোটোজোয়া, শৈবাল (নীলাভ-সবুজ শৈবাল ব্যতীত), উঁচুশ্রেণীর উদ্ভিদ ও মেটাজোয়া

 

কোষ পরিমাপে ব্যবহৃত একক:
বেশিরভাগ কোষ অনুবীক্ষণিক হওয়ায় পরিমাপের জন্য সূক্ষ্ম একক ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়। যেমন-

  • ১ মাইক্রন (Micron বা µ) = ১ মাইক্রোমিটার (Micrometer বা µm) = ০.০০১ মিলিমিটার (mm)।
  • ১ মিলিমাইক্রন (Milimicron বা mµ) = ১ ন্যানোমিটার (Nanometer বা nm) = ০.০০১ মাইক্রন (µ) বা মাইক্রোমিটার (µm)।
  • ১ অ্যাংস্ট্রম ( Angstrom বা Å) = ০.০১ মিলিমাইক্রন (mµ) বা ন্যানোমিটার (nm)।

অন্যভাবে বলা যায়-

  • ১ মিমি (mm) এর এক হাজার ভাগের এক ভাগ হচ্ছে ১ মাইক্রন (µ) বা মাইক্রোমিটার (µm)।
  • ১ মাইক্রন (µ) বা  মাইক্রোমিটার (µm) এর এক হাজার ভাগের এক ভাগ হচ্ছে ১ মিলিমাইক্রন (mµ) বা ন্যানোমিটার (nm)।
  • ১ মিলিমাইক্রন (mµ) বা ন্যানোমিটার (nm) এর দশ ভাগের এক ভাগ হচ্ছে ১ অ্যাংস্ট্রম (Å) ।

 

প্রাণী কোষের গঠন-প্রকৃতি:

  • একটি প্রাণী কোষকে দুটি প্রধান অংশে ভাগ করা যায়। যথা- কোষ আবরণী বা প্লাজমামেমব্রেন এবং প্রোটোপ্লাজম।
  • প্রোটোপ্লজমকে আবার প্রধান দুই অংশে ভাগ করা যায়। যথা- সাইটোপ্লাজম এবং নিউক্লিয়াস।
  • সাইটোপ্লাজমের প্রধান অংশগুলো হচ্ছে- কোষ মাতৃকা বা ম্যাট্রিক্স, কোষীয় অঙ্গাণু এবং কোষীয় জড়বস্তু।
  • নিউক্লিয়াসের প্রধান অংশগুলো হচ্ছে- নিউক্লিয় পর্দা, নিউক্লিওপ্লাজম, নিউক্লিওলাস এবং ক্রোমাটিন জালিকা বা তন্তু।

 

একটি প্রাণী কোষের প্রধান প্রধান অংশ
একটি প্রাণী কোষের প্রধান প্রধান অংশ

 

কোষ আবরণী বা প্লাজমামেমব্রেন:

  • প্রোটোপ্লাজমের/সাইটোপ্লাজমের বহিঃস্তর পরিবর্তিত ও রূপান্তরিত হয়ে কোষ আবরণী বা কোষ পর্দা বা সেল মেমব্রেন বা প্লাজমামেমব্রেন গঠিত হয়।
  • কোষ আবরণীর বৈশিষ্ট্য: সূক্ষ্ম, স্থিতিস্থাপক, প্রভেদক ভেদ্য, লাইপো-প্রোটিন নির্মিত, সজীব। এতে সাধারণত ৪০ ভাগ লিপিড, ৫০ ভাগ প্রোটিন এবং ১০ ভাগ কার্বোহাইড্রেট থাকে।
  • বিজ্ঞানী গর্টার এবং গ্রেন্ডেল (Gorter and Grendel) কোষ আবরণীর দ্বিস্তরী লিপিড ও প্রোটিন মডেলের বিবরণ দেন। বিজ্ঞানী ড্যানিয়েল এবং স্মিট (Danielli and Schmitt) কোষ আবরণীর ত্রিস্তরী (মাঝে একটি লিপিড স্তর এবং উভয় পাশে একটি করে দুটি প্রোটিন স্তর) মডেলের বর্ণনা দেন।
  • বিজ্ঞানী ড্যানিয়েল এবং ড্যাভসন কোষ আবরণীতে মধ্যবর্তী দুটি লিপিড স্তর এবং উভয় পাশে একটি করে দুটি প্রোটিন স্তর বলে উল্লেখ করেন। দুটি লিপিড স্তরের সম্মিলিত প্রসস্থতা ৩৫ অ্যাংস্ট্রম (Å) এবং প্রতিটি প্রোটিন স্তরের প্রসস্থতা ২০ অ্যাংস্ট্রম (Å)। অর্থাৎ কোষ আবরণীর প্রসস্থতা ৭৫ অ্যাংস্ট্রম (Å)।
  • লিপিড স্তরটি ফসফোলিপিডের দুটি অণুস্তর দিয়ে গঠিত। ফসপোলিপিডের মেরুজ/পোলার/তড়িৎ প্রান্ত (ধনাত্মক/ঋণাত্মক) স্তরটির বাহিরের দিকে এবং অমেরুজ/নন-পোলার/তড়িৎ নিরপেক্ষ প্রান্তটি ভেতরের দিকে থাকে।
  • কোষ আবরণীর ভেতর ও বাহিরের প্রান্তে অবস্থিত প্রোটিন স্তরে বিভিন্ন ধরনের এনজাইম, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গনেসিয়াম ইত্যাদি ধাতব আয়ন থাকে।
  • কোষ আবরণী অনেক সময় ভাঁজ হয়ে ক্ষুদ্র আঙ্গুলের আকার ধারণ করে মাইক্রোভিলাই গঠন করে। আবার অনেক সময় ভেতরের দিকে ভাঁজ হয়ে অন্তর্ভাজ/ইনফোল্ডিং/ইনভ্যাজিনেশন গঠন করে। কখনে কখনো এটি প্রসারিত হয়ে লম্বা নালীর মত অংশ গঠন করে যাকে নালিকা বা টিবুইলস বলে।
  • কোষের আকৃতি প্রদান, প্রোটোপ্লাজমকে রক্ষা, বিভিন্ন কোষ অঙ্গাণু যেমন- মাইটোকন্ড্রিয়া, গলগি বস্তু, নিউক্লিয় পর্দা তৈরিতে সাহায্য করা, কোষের বহিঃ ও অন্তঃ মাধ্যমের মধ্যে অভিস্রবণীয় প্রতিবন্ধক রূপে কোষ আবরণী কাজ করে।

 

প্রোটোপ্লাজম:

  • Protoplasm শব্দটি এসেছে Gr. protos অর্থাৎ আদি এবং Gr. plasm অর্থাৎ form বা গঠন থেকে।
  • বিজ্ঞানী পারকিনজে ১৮৪০ সালে কোষের প্লাজমামেমব্রেনের অভ্যন্তরে কোষীয় সজীব বস্তুকে প্রোটোপ্লাজম নামে অভিহিত করেন।
  • বিজ্ঞানী হাক্সলে প্রোটোপ্লাজমকে “জীবনের ভৌত ভিত্তি” হিসেবে বর্ণনা করেন।
  • প্রোটোপ্লাজমের বৈশিষ্ট্য: সজীব, বর্ণহীন, কিছুটা সচ্ছ, অর্ধ-তরল, জেলির ন্যায়, কোলয়ডীয়, দানাদার
  • প্রোটোপ্লাজমের প্রধান অংশ দুটি। যথা- সাইটোপ্লাজম ও নিউক্লিয়াস। অন্যভাবে বলা যায় সাইটোপ্লাজম ও নিউক্লিয়াসকে সম্মিলিতভাবে প্রোটোপ্লাজম বলা হয়ে থাকে।

 

সাইটোপ্লাজম:

  • Cytoplasm শব্দটি এসেছে Gr. kytos অর্থাৎ hollow এবং Gr. plasm অর্থাৎ form থেকে।
  • কোষ আবরণী অন্ত-প্রান্ত এবং নিউক্লিয় আবরণীর বহিঃ প্রান্তের মধ্যবর্তী জেলির মত অংশ সাইটোপ্লাজম হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। অন্যভাবে বলা যায় নিউক্লিয়াস ছাড়া প্রোটোপ্লাজমের অবশিষ্ট অংশই হচ্ছে সাইটোপ্লাজম।
  • সাইটোপ্লাজমের বৈশিষ্ট্য: অস্বচ্ছ, অর্ধ-তরল, দানাদার, জেলির ন্যায়
  • সাইটোপ্লাজমের প্রধান অংশ তিনটি। যথা- কোষ মাতৃকা বা ম্যাট্রিক্স, কোষীয় অঙ্গাণু এবং কোষীয় জড়বস্তু (সঞ্চিত খাদ্য এবং ক্ষরিত পদার্থ)
  • কোষীয় অঙ্গাণুগুলো হচ্ছে- এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা, রাইবোজোম, মাইটোকন্ড্রিয়া, গলগি বস্তু, লাইসোজোম, সেন্ট্রোজোম, কোষ-গহ্বর, পেরোক্সিজোম, গ্লাইক্সিজোম এবং অনুনালিকা বা মাইক্রোটিবিউলস ইত্যাদি।

 

নিউক্লিয়াস:

  • বিজ্ঞানী রবার্ট ব্রাউন ১৮৩১ সালে নিউক্লিয়াস আবিষ্কার করেন।
  • নিউক্লিয়াস কোষের অত্যাবশ্যকীয় কাজসমূহ নিয়ন্ত্রণ করে বিধায় একে কোষের মস্তিষ্কও বলা হয়ে থাকে।
  • প্রোটোপ্লাজমের যে অংশটি তুলনামূলক ঘন, প্রায় গোলাকার ও আবরণী দ্বারা বেষ্টিত এবং বংশগতি পদার্থ বা ক্রোমাটিন পদার্থ ডিএনএ ধারণ করে সে অংশটিই নিউক্লিয়াস হিসেবে বিবেচিত।
  • আদি কোষ তথা প্রোক্যারিওটিক কোষে নিউক্লিয় আবরণী থাকে না ফলে বংশগতি পদার্থ বা ক্রোমাটিন পদার্থ ডিএনএ সাইটোপ্লাজমে অবস্থান করে।
  • প্রোক্যারিওটিক কোষে নিউক্লিয়াস না থাকলেও ইউক্যারিওটিক কোষের কেন্দ্রে সাধারণত একটি নিউক্লিয়াস থাকে। তবে বিপাক ক্রিয়ার পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে কেন্দ্র থেকে সরে পরিধির দিকে আসতে পারে। আবার বড় কোষ গহ্বর থাকায় উদ্ভিদ-কোষের নিউক্লিয়াস স্বাভাবিকভাবেই পরিধির দিকে অবস্থান করে।
  • সাধারণত গোলাকার হলেও কোষের আকারের উপর ভিত্তি করে এটি ডিম্বাকার বা উপবৃত্তাকার বা চাকতির মত হতে পারে।
  • গড় আয়তন ৪-২০০০ কিউবিক মাইক্রন। পরিণত কোষে এবং বর্ধনশীল অংশের কোষে এদের আয়তন তুলনামূলক বড় হয়ে থাকে।
  • কোষ বিভাজন শুরুর আগে অর্থাৎ ইন্টাফেজ দশায় এর চারটি প্রধান অংশ দেখতে পাওয়া যায়। যথা- নিউক্লিয়ার মেমব্রেন বা পর্দা, নিউক্লিওপ্লাজম, নিউক্লিওলাস এবং নিউক্লিয়ার রেটিকুলাম বা ক্রোমাটিন তন্তু।

 

তখ্যসূত্র:

 

পুনশ্চ:
পরের পর্বে বিস্তারিতভাবে থাকবে সাইটোপ্লাজম এবং তার পরের পর্বে নিউক্লিয়াস ও ক্রোমোজোম

 

কুইজে অংশ নিতে লিঙ্কটি অনুসরণ করুন


Visited 41,401 times, 12 visits today | Have any fisheries relevant question?
প্রাণী কোষ পরিচিতি

Visitors' Opinion

রাহাত পারভীন রীপা

প্রাণিবিদ্যায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। বিস্তারিত

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.