বাংলাদেশে কোথায় কখন কোন মাছ ধরা নিষিদ্ধ

বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জলাশয় যেমন- নদী, উপকূলীয় এলাকা, সমুদ্র, হ্রদ ইত্যাদির সুনির্দিষ্ট অংশে বছরের কোন না সময় বিভিন্ন ধরণের মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে। বাংলাদেশে কোথায় কখন কোন মাছ ধরা নিষিদ্ধ সে সম্পর্কে একটা ধারনা

গভীর সমুদ্রের আ্যঙলার ফিশ: যাদের পুরুষেরা স্ত্রীর উপর পরজীবী

উষ্ণ এলাকার মহাসাগর থেকে শুরু করে আটলান্টিক পর্যন্ত সকল মহাসাগরে আ্যঙলার ফিশের দেখা পাওয়া যায়। এর মধ্যে সবচেয়ে বড়টি পাওয়া যায় কোরিয়ার গভীর সমুদ্রে যার প্রজাতির নাম Ceratias holboelli। এদের স্ত্রীরা দৈর্ঘ্যে ১.২ মিটার হয়ে থাকে কিন্তু পুরুষেরা দৈর্ঘ্যে হয়

মৎস্য জাদুঘর: ফিশ মিউজিয়াম এন্ড বায়োডাইভার্সিটি সেন্টার (এফএমবিসি)

পৃথিবীর অসংখ্য প্রাণীর কথা আমাদের জানা থাকলেও একস্থানে সব প্রাণীর দেখা পাওয়া অসম্ভব। কিন্তু সে সুযোগ করে দেয়াই প্রাণী জাদুঘরের মহত্ব। সে প্রাণীজগতের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ মাছ, পৃথিবীজুড়ে যার প্রজাতির সংখ্যা ৩২ হাজারেরও বেশি আর এর মধ্যে বাংলাদেশে রয়েছে ৭৫০

ফিশারীজ বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর: ডিসেম্বর ২০১০

দেশের সংবাদপত্রের পাতায় প্রতিদিনই প্রকাশিত হচ্ছে ফিশারীজ বিষয়ক নানাবিধ খবর। সেই খবরের সংকোলন নিয়েই এই ধারাবাহিক লেখার সূচনা। এখানে শুধুমাত্র যেসব সংবাদপত্রের অনলাইন সংস্করণ রয়েছে সেসব এবং অনলাইন সংবাদপত্রকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। তারপরও অনেক সংবাদপত্র বাদ পড়ে গেল সেজন্য আন্তরিকভাবে

বিষ দিয়ে মাছ নিধন: মাছ চাষের অন্যতম ঝুকি

সম্প্রতি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারীজ বিভাগের গবেষকদের একটি গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে- রাজশাহী জেলায় মাছ চাষের যেসব সমস্যা রয়েছে তার মধ্যে সমস্যার মাত্রার ক্রম অনুযায়ী উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- অর্থনৈতিক সমস্যা, পোনার সমস্যা, মৎস্য খাদ্য সমস্যা, মাছের অধিক মৃত্যুহার সমস্যা বিষ দিয়ে মাছ নিধন।

ভয়াবহ নদী দূষণঃ আর কবে আমাদের টনক নড়বে?

সম্প্রতি বুড়িগঙ্গা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টের পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের যে পরিমাণ পাওয়া গেছে তা এক কথায় ভয়াবহ। সেখানকার পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিমাণ হচ্ছে- মিলব্যারাকে ০.৩৮ মিলিগ্রাম/লিটার, সদরঘাটে ১.৫৬ মিলিগ্রাম/লিটার, সোয়ারিঘাটে ১.২৬ মিলিগ্রাম/লিটার, চাঁদনীঘাটে ১.৮০ মিলিগ্রাম/লিটার ও বরিশুর এলাকায় ১.৯৬ মিলিগ্রাম/লিটার। অথচ