সাকারমাউথের আদি নিবাস দক্ষিন আমেরিকা (বিশেষ করে ব্রাজিল) (Akhter, 1995)। বাংলাদেশে এই মাছটি ১৯৮০ সালে থাইল্যাণ্ড হতে আনা হয় (Rahman, 2005)। যদিও সাকারমাউথ আনা হয়েছিলো একুরিয়ামে পালনের উদ্দেশ্যে কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন জলাশয়েও এই মাছটির উপস্থিতি লক্ষ্যনীয়। এই মাছটি অতীব
বাংলাদেশের মাছ: কুইচা
কুইচা মাছটি Synbranchiformes বর্গের Synbranchidae গোত্রের একটি ঈলজাতীয় মাছ যার বৈজ্ঞানিক নাম Monopterus cuchia । স্থানীয়ভাবে এটি কুচ্চা নামেও পরিচিত। দেহবর্ণনা: দেহ লম্বাটে এবং গোলাকৃতির। এর ঠোঁট মাংসল এবং উপরের চোয়াল নিচের চোয়াল অপেক্ষা অধিক লম্বাটে। খুবই ছোট বিলুপ্তপ্রায় একটি
চলন বিল
চলন বিল বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিল যা দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে রাজশাহী বিভাগে অবস্থিত। জলায়শটি ২৪.৩৫০ হতে ২৪.৭০০ উত্তর এবং ৮৯.১০০ হতে ৮৯.৩৫০ পূর্ব অক্ষাংশে অবস্থিত যা নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলা; নাটোর জেলার সিংড়া, গুরুদাসপুর ও বড়াইগ্রাম উপজেলা, পাবনার ভাঙ্গুরা ও চাটমোহর
একুয়ারিয়ামের সহজ ব্যবস্থাপনা
একুয়ারিয়াম সবারই প্রিয় এবং আমাদের অনেকেরই সাধ জাগে একুয়ারিয়ামে মাছ পোষার। কিন্তু অনেকেই মনে করেন যে একুয়ারিয়াম থাকলে বাড়তি কিছু ঝামেলা পোহাতে হয়। তার মধ্যে নিয়মিত পরিস্কার ও পানি পরিবর্তন করা (প্রতি মাসে বা প্রতি দুই মাসে একবার)। এ কারনে
রা.বি.তে মৎস্য সপ্তাহ ২০১০ উপলক্ষ্যে র্যালী ও পোনা অবমুক্তকরণ
“মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি কর, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত কর” শ্লোগানকে সামনে রেখে ২৭ জুলাই রোজ মঙ্গলবার ফিশারীজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০১০ উদযাপন উপলক্ষ্যে এক বর্ণাঢ্য র্যালীর আয়োজন করে। রা.বি. প্রক্টর প্রফেসর ড. চৌধুরী মো: জাকারিয়া, বিভাগীয় শিক্ষকবৃন্দ এবং
বাংলাদেশের মৌসুমী প্লাবনভূমিতে সমাজভিত্তিক মাছ চাষ এর চূড়ান্ত কর্মশালা
গত ২৯ মার্চ, ২০১০ তারিখে রাজশাহীর চেম্বার অব কমার্স ও ইণ্ডাষ্ট্রিস এর সম্মেলন কক্ষে সম্পন্ন হলো বাংলাদেশের মৌসুমী প্লাবনভূমিতে সমাজভিত্তিক মাছ চাষ এর চূড়ান্ত কর্মশালা। বাংলাদেশের মৌসুমী প্লাবনভূমিতে সমাজভিত্তিক মাছ চাষ (Community Based Fish Culture in Seasonal Floodplains in Bangladesh)