তাত্ত্বিকভাবে প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় তুলনামূলক বড় আকারের চিংড়িকে প্রোন (Prawn) এবং ছোট আকারের চিংড়িকে শ্রিম্প (Shrimp) বলা হয়ে থাকে। প্রোনের প্রথম দুই জোড়া বক্ষ উপাঙ্গ চিমটা (Pincer) যুক্ত যার মধ্যে দ্বিতীয় জোড়া চিমটা সবচেয়ে বড়, ফুলকা ল্যামিলার (lamellar) তথা প্লেট সদৃশ
তুলনামূলক ফটোফিচার: গলদা ও বাগদা চিংড়ির উপাঙ্গ
গলদা চিংড়ি (Macrobrachium rosenbergii) ও বাগদা চিংড়ির (Penaeus monodon) সম্পূর্ণ দেহকে প্রধান দুটি ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। যথা- শিরোবক্ষ (cephalothorax) ও উদর (abdomen)। চিংড়ির মাথা ও বক্ষকে একত্রে নাম দেওয়া হয়েছে শিরোবক্ষ। শিরোবক্ষের পশ্চাতে রয়েছে উদর। উদর ক্রমান্বয়ে সরু
ফটোফিচার: গলদা চিংড়ির উপাঙ্গ
গলদা চিংড়ি (Macrobrachium rosenbergii)’র সম্পূর্ণ দেহকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায় যথা- শিরোবক্ষ (cephalothorax) ও উদর (abdomen)। গলদা চিংড়ির মাথা ও বুক একসঙ্গে নিয়ে নাম দেওয়া হয়েছে শিরোবক্ষ। শিরোবক্ষের পশ্চাতে রয়েছে উদর। উদর ক্রমান্বয়ে সরু হয়ে লেজে (telson) শেষ হয়েছে। লেজের
মাছ ও অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণীর ত্বক: গঠন ও ত্বকোদ্ভূত অঙ্গ
সাধারণত মেরুদণ্ডীদের ত্বক (integument) চামড়া (Skin) নামে পরিচিত। অন্যভাবে বলা যায়, চামড়া বলতে কেবলমাত্র মেরুদণ্ডীদের ত্বকেই বোঝায়। মাছসহ অন্যান্য সকল মেরুদণ্ডীদের ত্বক গঠনগত দিক থেকে প্রায় একই রকম যদিও ত্বকোদ্ভূত অঙ্গের দিকে থেকে যথেষ্ট পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। যাই হোক, মেরুদণ্ডীদের
মাছ ও অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণীর ত্বক: কাজ
ত্বক (Integument) বলতে প্রাণিদেহের সবচেয়ে বাহিরের দিকে অবস্থিত প্রাকৃতিক আবরণকে বোঝায়। যেমন- চামড়া (Skin), খোলক (Shell), ক্যারাপেজ (Carapace), কিউটিকল (Cuticle) ইত্যাদি। ত্বক প্রাণিদেহের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক পরিবেশের মধ্যস্থলে অবস্থান করে প্রাণীকে বহিঃপরিবেশের নানাবিধ ক্ষতি থেকে রক্ষা করে থাকে। মাছ ও
জলজ স্তন্যপায়ীদের অভিযোজন: পর্ব-২
প্রিয় পাঠক, আমরা আগের পর্বে জেনেছি অস্থায়ী জলজ স্তন্যপায়ীদের বিভিন্ন অঙ্গসংস্থানিক বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন এবং স্থায়ী স্তন্যপায়ীদের নতুন বৈশিষ্ট্যের আবির্ভাব (Development of New Structure) এবং আদি বৈশিষ্ট্যের অবলুপ্তি (Loss of Original Structure) সম্পর্কে। এ পর্বে থাকলো স্থায়ী স্তন্যপায়ীদের মূল বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন