প্লাবনভূমিতে মাছ চাষ: দেশীয় মৎস্য জীববৈচিত্র্যের কফিনে ঠোকা শেষ পেরেক

যে ভূমি বছরে ৩-৪ মাস বন্যার প্লাবিত জলে ডুবে থাকে সে ভূমিকে সাধারণভাবে প্লাবনভূমি বলা হয়ে থাকে। হিমালয়ের ভাটিতে অবস্থিত এই সমতল ভূমির এটিই স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য যে প্রতি বর্ষায় উজানের বন্যার পানি ভাটির উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়ে।

বাংলাদেশের মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বাঁধ মুক্ত বাংলাদেশ সময়ের দাবী

প্রকৃতিকে ততটাই পরিবর্তন করা যায় যতটা সে নিজে থেকে মেনে নেয়। এই সহজ সরল সত্যটি জানার পারও মানুষ তার স্বার্থ, লোভ আর ক্ষমতার পরিধি বাড়াতে অবিবেচকের মত প্রকৃতিকে মাত্রারিক্ত পরিবর্তন করে চলেছে। ফলশ্রুতিতে একটা সময় পর প্রাকৃতিক শৃঙ্খলা ভেঙ্গে পড়ে

বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য রক্ষার উপায়

বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্যের অতীত ও বর্তমান এবং বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য হ্রাসের কারণ বিষয়ক লেখা দুটি তৈরির সময় এবিষয়ে বেশ কয়েকটি লেখা (তথ্যসূত্র ০১-১৬) পড়ার সুযোগ আমার হয়। সেসব লেখায় এদেশের মৎস্য বৈচিত্র্যের বর্তমান চিত্র উপস্থাপনার পাশাপাশি তা রক্ষায় উপায় নিয়েও

বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য হ্রাসের কারণ

বর্তমানে বিল, হ্রদ, হাওড়, প্লাবনভূমি ও নদীর মত উন্মুক্ত জলাশয়ে দেশী মাছের প্রজাতির সংখ্যা ক্রমশ কমতে থাকলেও বিদেশী প্রজাতির সংখ্যা বিপদজনক ভাবে দ্রুত বাড়ছে যা দেশের মৎস্য বৈচিত্র্যের জন্য মোটেও কোন আশাপ্রদ খবর নয়। সময় নষ্ট না করে এখনই প্রয়োজন

বাংলাদেশের মৎস্য বৈচিত্র্য: অতীত ও বর্তমান

মাছে-ভাতে বাঙ্গালীর এই দেশে মাছ দেশীয় সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যেরই অংশ। বাংলাদেশের জলাশয়ে পানি আছে আর মাছ নেই এমনটি নিকট অতীতে যেমন কেউ দেখেনি তেমনই বর্তমানেও কেউ ভাবে না। কিন্তু এর ভবিষ্যৎ নিয়ে মৎস্য জীববৈচিত্র্য বিশেষজ্ঞরা বর্তমানে শঙ্কিত। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে

এ্যাকুয়ারিয়ামে গাপ্পি মাছের প্রজনন

বিদেশী বাহারি মাছ হিসেবে বাংলাদেশে অতি পরিচিত এক মাছের নাম গাপ্পি। দক্ষিণ আমেরিকার এই মাছকে এ্যাকুয়ারিয়ামে খুব সহজেই যেমন লালন-পালন করা যায় তেমনই প্রজননও করা যায়। গাপ্পি মাছ ভিভিপেরাস ধরণের অর্থাৎ সরাসরি বাচ্চা প্রসব করে এবং এদের নিষেক দেহাভ্যন্তরে ঘটে