প্রাকৃতিক জলাশয় থেকে বিভিন্ন ধরণের দেশীয় মাছ ক্রমশঃ কমে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে জীববৈচিত্র্য রক্ষার জন্য মৎস্য বিশেষজ্ঞগণ নানাবিধ উদ্যোগ গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন। এ পরামর্শগুলির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে- মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন মুক্ত জলাশয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত করা প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরার নিষিদ্ধ
রাজশাহী এলাকার পদ্মা নদীর মৎস্য জীববৈচিত্র্য: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত
রাজশাহী এলাকার (গোদাগাড়ী থেকে চারঘাট পর্যন্ত) পদ্মা নদীতে রেকর্ডকৃত মৎস্য প্রজাতির সংখ্যা ১৪১টি যার মধ্যে ১৩৬ টি দেশী মাছ এবং অবশিষ্ট ৫টি বিদেশী প্রজাতির মাছ। এত স্বল্প পরিসরে এই বিপুল সংখ্যক মৎস্য প্রজাতি প্রাপ্তির বিষয়টি আমাদেরকে উদ্বেলিত করে। বিশেষত যারা
প্লাবনভূমিতে মাছ চাষ: দেশীয় মৎস্য জীববৈচিত্র্যের কফিনে ঠোকা শেষ পেরেক
যে ভূমি বছরে ৩-৪ মাস বন্যার প্লাবিত জলে ডুবে থাকে সে ভূমিকে সাধারণভাবে প্লাবনভূমি বলা হয়ে থাকে। হিমালয়ের ভাটিতে অবস্থিত এই সমতল ভূমির এটিই স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য যে প্রতি বর্ষায় উজানের বন্যার পানি ভাটির উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়ে।
বাংলাদেশের মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বাঁধ মুক্ত বাংলাদেশ সময়ের দাবী
প্রকৃতিকে ততটাই পরিবর্তন করা যায় যতটা সে নিজে থেকে মেনে নেয়। এই সহজ সরল সত্যটি জানার পারও মানুষ তার স্বার্থ, লোভ আর ক্ষমতার পরিধি বাড়াতে অবিবেচকের মত প্রকৃতিকে মাত্রারিক্ত পরিবর্তন করে চলেছে। ফলশ্রুতিতে একটা সময় পর প্রাকৃতিক শৃঙ্খলা ভেঙ্গে পড়ে
বাংলাদেশে কোথায় কখন কোন মাছ ধরা নিষিদ্ধ
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জলাশয় যেমন- নদী, উপকূলীয় এলাকা, সমুদ্র, হ্রদ ইত্যাদির সুনির্দিষ্ট অংশে বছরের কোন না সময় বিভিন্ন ধরণের মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে। বাংলাদেশে কোথায় কখন কোন মাছ ধরা নিষিদ্ধ সে সম্পর্কে একটা ধারনা
জলজ পরিবেশ ও মাছের জীববৈচিত্র্য
মাছ শীতল রক্ত বিশিষ্ট জলজ প্রাণী। মাছের উৎপাদন, বৃদ্ধি এবং বেঁচে থাকা সবই নির্ভর করে পানি তথা জলজ পরিবেশের উপর। নদী-নালা, খাল-বিল আর হাওর-বাওড়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জলজ পরিবেশ মাছ উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বাংলাদেশের স্বাদু পানিতে ২৬০ প্রজাতি এবং লোনা