শ্রিম্প টয়লেট: বাগদা বা ভেনামি চিংড়ি চাষে চিংড়ির মল, বর্জ্য ও আবর্জনা প্রভৃতি দূরীকরণের লক্ষে ব্যবহৃত একধরণের কাঠামোগত পদ্ধতিই হচ্ছে শ্রিম্প টয়লেট। প্রয়োজনীয়তা: চিংড়ি চাষে জলাশয়ের তলদেশে চিংড়ির মল, বর্জ্য, নানাবিধ আবর্জনা, অতিরিক্ত খাদ্য ইত্যাদি জমা হয়ে এমোনিয়া, হাইড্রোজেন সালফাইড
চিংড়ি চাষ অভিকর আইন, ১৯৯২
চিংড়ি চাষ এলাকার উপকৃত জমির উপর অভিকর আরোপকল্পে প্রণীত আইন৷ যেহেতু চিংড়ি চাষ এলাকার উপকৃত জমির উপর অভিকর আরোপ করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়; সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল:- সংক্ষিপ্ত শিরোনামা ও প্রবর্তন ১৷ (১) এই আইন চিংড়ি চাষ অভিকর
প্রোবায়োটিক ব্যবহার করে মাছ ও চিংড়ি চাষ : ব্যবস্থাপনা ও আয়-ব্যয় বিশ্লেষণ
গত পর্বে আমরা মাছ ও চিংড়ি চাষে প্রোবায়োটিক ব্যবহার: পরিচিতি ও প্রয়োগপদ্ধতি সম্পর্কে জেনেছি। এ পর্বে আমরা জানবো প্রোবায়োটিক ব্যবহার করে মাছ ও চিংড়ি চাষের ব্যবস্থাপনা এবং প্রোবায়োটিক ব্যবহার করে ও না করে চিংড়ির তুলনামূলক উৎপাদন (আয়-ব্যয় বিশ্লেষণসহ) বিষয়ক তথ্যাদি।
রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ: মজুদ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা
“রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ: মজুদপূর্ব ব্যবস্থাপনা” এবং “রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ: মজুদ ব্যবস্থাপনা” শিরোনামের লেখায় রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষের ক্ষেত্রে পুকুর প্রস্তুতকরণ ও পোনা মজুদ এর উপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এ লেখায় রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষের ক্ষেত্রে মজুদ পরবর্তী
বরেন্দ্র অঞ্চলে লাল মাটির পুকুরে রুইজাতীয় মাছের মিশ্রচাষ
বাংলাদেশের কিছু কিছু এলাকার মাটি লাল। এই এলাকাগুলো বরেন্দ্র অঞ্চল নামে পরিচিত। চাঁপাই নবাবগঞ্জ, রাজশাহী, নওগাঁ, জয়পুরহাট, বগুড়া ও অন্যান্য কিছু জেলার এই অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। এসকল অঞ্চলের মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণ কম এবং জলাশয়ের পানি অতিরিক্ত ঘোলা হয়ে থাকে। বরেন্দ্র
বই পরিচিতি: মাৎস্য ও মাৎস্যসম্পদ ব্যবস্থাপনা (২য় খণ্ড)
বাংলা একাডেমী ফলিত বিজ্ঞানের যত বই প্রকাশ করেছে তার মধ্যে বিষ্ণু দাশ এর মাৎস্য ও মাৎস্যসম্পদ ব্যবস্থাপনা বইটি অন্যতম। চার খণ্ডে প্রকাশিত এই বই-এ বিস্তারিতভাবে মাছ চাষের নানা দিক নিয়ে অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যা মৎস্যবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী তো বটেই