বাংলা একাডেমী ফলিত বিজ্ঞানের যত বই প্রকাশ করেছে তার মধ্যে বিষ্ণু দাশ এর মাৎস্য ও মাৎস্যসম্পদ ব্যবস্থাপনা: প্রথম খণ্ড বইটি অন্যতম। বইটিতে বিস্তারিতভাবে মাছ চাষের নানা দিক নিয়ে অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যা মৎস্যবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী তো বটেই গবেষক, শিক্ষক,
মাছ চাষে নতুন দিগন্ত – জাদুকরি প্রবায়োটিক্সের ব্যাবহার: আমরা কোথায়?
সহজ কথায় প্রবায়টিক্স হচ্ছে একপ্রকার উপকারি ব্যাক্টেরিয়া। এরা প্রতিটি প্রাণীব শরীরে থাকে কমবেশী। তবে বৈজ্ঞানিক ভাবে বলতে গেলে এরা হলো এমন ধরনের অনুজীব যারা কোনো প্রাণীর শরীরে বাস করে সেই প্রাণীর উপকার করে থাকে। মনে হতে পারে এ ঘটনার সাথে
উচ্চ উৎপাদনশীল থাই কৈ মাছের নিবিড় চাষ ব্যবস্থাপনা
আবহমান কাল হতে বাংলাদেশে জিওল মাছ সমূহ অত্যন্ত অভিজাত ও জনপ্রিয় মাছ হিসেবে পরিচিত। জিওল মাছের মধ্যে কৈ, শিং, মাগুর অন্যতম। এ মাছ গুলি বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের উৎস্য হওয়ায় রোগীর ও রোগ মুক্তির পর স্বাস্থ্যের ক্রমোন্নতির জন্য পথ্য হিসেবে ব্যবহার
উৎপাদন ও আয় বৃদ্ধিতে সেচ নির্ভর ধানক্ষেতে মাছ চাষের ভূমিকা
প্রেক্ষাপটঃ খাদ্য ও পুষ্টির নিরাপত্তা বিধান, আয় বৃদ্ধি, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং সর্বোপরি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে মৎস্যচাষ একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পন্থা হিসেবে বিবেচিত। আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশের জনগণের মৎস্যচাষের উপরে নির্ভরশীলতা ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাচ্ছে। মৎস্যচাষে সংশ্লিষ্ট গবেষণা, প্রযুক্তি ও প্রযুক্তি বিস্তারের
টেলিতথ্যের মৎস্যসম্পদ বিভাগঃ মৎস্য সম্পদ বিষয়ক সেবার একটি চমৎকার উদাহরণ
ডি.নেট হেল্পলাইন থেকে প্রদত্ত সেবার মধ্যে মৎস্য সম্পদ বিষয়ক সেবা অন্যতম। টেলিতথ্যের ওয়েবসাইটের মৎস্যসম্পদ বিভাগের ভূমিকায় বলা হয়েছে- প্রাকৃতিকভাবে বাংলাদেশে প্রচুর জলাশয়, খাল বিল, হাওড় বাওড়, নদীনালা বিদ্যমান যেখান থেকে আমরা প্রায় সারা বৎসর পর্যাপ্ত পরিমাণ মাছ পেয়ে আসছি এবং যা আমাদের
চিংড়িঃ হ্যাচারী, আধুনিক চাষ প্রযুক্তি ও রোগ ব্যবস্থাপনা
“চিংড়িঃ হ্যাচারী, আধুনিক চাষ প্রযুক্তি ও রোগ ব্যবস্থাপনা” শিরোনামের বইটি উপমহাদেশের প্রখ্যাত চিংড়ি বিজ্ঞান লেখক ড. সুশান্ত কুমার পালের গবেষণা সমৃদ্ধ তথা তথ্য ভিত্তিক পুস্তক যা বাংলাভাষায় পূর্ণাঙ্গ চিংড়ি বিষয়ক রেফারেন্স বই হিসেবে স্বীকৃত। বইটির মোট এগারটি অধ্যায়ের মধ্যে প্রথম