ফরমালিন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৫

ফরমালিন আমদানি, উৎপাদন, পরিবহন, মজুদ, বিক্রয় ও ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ এবং ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ হিসাবে উহার অপব্যবহার রোধ করিবার উদ্দেশ্যে বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন যেহেতু ফরমালিন জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর একটি রাসায়নিক পদার্থ; এবং যেহেতু খাদ্য দ্রব্যের সংরক্ষণ, পচনরোধ বা অন্য কোন

মাছে ফর্মালিন ব্যবহারের ভয়াবহতা, ক্ষতিকর প্রভাব ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা

কার্যকরী জীবাণুনাশক হিসেবে এবং বিভিন্ন শিল্পে ফর্মালিন একটি বহুল ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থ। সহজ কথায় ফরমালডিহাইডের ৪০% জলীয় দ্রবণের বাণিজ্যিক নামই হচ্ছে ফর্মালিন। স্বচ্ছ, বর্ণহীন, বিশেষ ঝাঁঝালো গন্ধযুক্ত এই রাসায়নিক পদার্থ মাছ ও অন্যান্য খাদ্যদ্রব্য সংরক্ষণে ব্যবহৃত হওয়ায় বর্তমানে তা জনস্বাস্থ্যের

মাছ ও ফরমালিন: প্রেক্ষিত নিরাপদ খাদ্য

মাছে ভাতে বাঙ্গালি। শুধু বাংলাদেশই নয় সারা বিশ্বে খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলতে গেলে মাছের নাম সবার আগে এসে যায়। খাদ্য হিসেবে মাছ সারা দুনিয়াতেই জনপ্রিয়। প্রাণিজ আমিষ এর চাহিদা মেটাতে আর অপুষ্টিজনিত সমস্যা দূর করতে খাদ্য হিসেবে গুনগুন বিচারে

ফরমালিন বিহীন ও ফরমালিন যুক্ত মাছের পার্থক্য

অন্যান্য যে কোন প্রাণীর মতো মাছও মারা যাওয়ার পর দ্রূত পচতে শুরু করে। পচনের এই হার নির্ভর করে মাছের শরীরস্থ অনুজীবের (মূলত ব্যকটেরিয়া) কর্মশীলতার উপর। মৃত মাছের শরীরের পরিবেশ অনুজীবের জন্য যতটা উপযুক্ত হয় ততটা বেশি কর্মশীলতা এরা প্রদর্শণ করে।