আগাছা: চাষের জমিতে কাঙ্খিত ফসলের পাশাপাশি বিভিন্ন উদ্ভিদের উপস্থিতি দেখতে পাওয়া যায়, যা পুষ্টি উপাদান ও বাসস্থানের জন্য কাঙ্ক্ষিত ফসলের সাথে প্রতিযোগিতা করে বা বিভিন্নভাবে ক্ষতিসাধন করে ফলে চাষি অর্থনৈতিক দিক থেকে ক্ষতির সম্মুখীন হয়, এমন ক্ষতিসাধনকারী উদ্ভিদই মূলত আগাছা
বায়োফ্লক পদ্ধতি মাছ চাষের নতুন দিগন্ত
পৃথিবীর জনসংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই বাড়তি জনসংখ্যার খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য খাদ্য উৎপাদনকারী খাতে (যেমন- মৎস্যচাষ) সম্প্রসারণ প্রয়োজন। উৎপাদনশীলতা, সঠিক গুণাগুণ, লাগসই প্রযুক্তির ব্যবহার, বায়োসিকিউরিটি নিশ্চিতকরণ এবং বাজারের চাহিদা মত মাছ সরবরাহ সহ সকল ক্ষেত্রে দক্ষতার সাথে
আমুর কার্প: মাছচাষের সম্ভাবনাময় এক নতুন জাত
বিদেশী মাছ হিসেবে কমন কার্প (আমেরিকান রুই) এর বিভিন্ন জাত (স্কেল কার্প, লেদার কার্প, মিরর কার্প, হাঙ্গেরি কার্প) মৎস্য-প্রেমীদের কাছে আজ সুপরিচিত। সুস্বাদু হওয়ায় এর জনপ্রিয়তাও কম নয়। তবে এর অসুবিধে হল- এরা দ্রুত যৌন পরিপক্বতা পায় (ছয় মাসের কম
ফিশারী ফ্যামিলি ফার্মিং ফার্ম স্কুল: মাছচাষ সম্প্রসারণের নতুন দিগন্ত
পরিবার ভিত্তিক মাছচাষ প্রশিক্ষণের লক্ষ্যে একটি মৎস্য খামার বিদ্যালয় গঠন করে মাছ চাষির পরিবারের স্বামী ও স্ত্রীকে এক সঙ্গে মৎস্য প্রযুক্তির ব্যাবহারিক প্রয়োগ হাতে কলমে শেখানোর একটি প্রশিক্ষণ কর্মসূচীর নাম “ফিশারী ফ্যামিলি ফার্মিং ফার্ম স্কুল” (Fishery Family Farming Farm School)।
মাছ ও চিংড়ি চাষে প্রোবায়োটিক ব্যবহার: পরিচিতি ও প্রয়োগপদ্ধতি
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে মাছ ও চিংড়ি দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি খাত হিসাবে স্বীকৃত। ২০১২-১৩ অর্থবছরে মোট মাছ উৎপাদন হয়েছে ৩৪.১০ লক্ষ মে.টন, যার বাজারমূল্য প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা। একই অর্থবছরে দেশের অভ্যন্তরীণ জলাশয়ে ১,৮৫,২৭৪ মে.টন চিংড়ি উৎপাদিত হয়েছে
মাছচাষের পুকুরের শিকারি ও অনাকাঙ্ক্ষিত মাছ নিয়ন্ত্রণ: পর্ব-২
প্রিয় পাঠক, মাছচাষের পুকুরের শিকারি ও অনাকাঙ্ক্ষিত মাছ নিয়ন্ত্রণ: পর্ব-১ এ আঁতুড় ও অন্যান্য পুকুরের শিকারি ও অনাকাঙ্ক্ষিত মাছের তালিকা এবং তা নিয়ন্ত্রণের অন্যতম পদ্ধতি পানি অপসারণ সম্পর্কে লিখেছিলাম। শিকারি ও অনাকাঙ্ক্ষিত মাছ নিয়ন্ত্রণের অন্যান্য পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হল