বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তর বিগত বছরগুলোর মত ২০১৪ সালেও ২০১২-২০১৩ অর্থ বছরের মৎস্য সম্পদের বছরভিত্তিক পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সেই পরিসংখ্যানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে তুলনামূলক বিশ্লেষণসহ উপস্থাপন করা হল। বিগত বছরের পরিসংখ্যান: ২০১১-২০১২, ২০১০-২০১১, ২০০৯-২০১০, ২০০৮-২০০৯। অভ্যন্তরীণ ও সামুদ্রিক জলায়তন: বাংলাদেশের
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ পরিসংখ্যান (২০১১-২০১২): একটি তুলনামূলক পর্যালোচনা
বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তর বিগত বছরগুলোর মত ২০১৩ সালেও ২০১১-২০১২ অর্থ বছরের মৎস্যসম্পদের বছরভিত্তিক পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সেই পরিসংখ্যানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে তুলনামূলক বিশ্লেষণসহ উপস্থাপন করা হল। অভ্যন্তরীণ ও সামুদ্রিক জলায়তন: বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মৎস্যের জলায়তনের মধ্যে উন্মুক্ত জলাশয়ের জলায়তনের পরিমাণ
বই পরিচিতি: বাংলাদেশের মাৎস্য সম্পদ
মোহাম্মদ শফি (চেয়ারম্যান ও প্রফেসর, একুয়াকালচার ও ফিসারিজ ডিপার্টমেন্ট, ঢাবি) এবং ড. মিয়া মুহম্মদ আবদুল কুদ্দুস (চেয়ারম্যান ও প্রফেসর, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাবি) রচিত “বাংলাদেশের মাৎস্য সম্পদ” শিরোনামের বইটিতে বাংলাদেশের ১৪৮ প্রজাতির মাছ, ৩০ প্রজাতির ইচা/চিংড়ি/লবস্টার, ১৫ প্রজাতির কাঁকড়া এবং ১৬
বই পরিচিতি: বঙ্গোপসাগরের মাৎস্য সম্পদ
ড. মিয়াঁ মুহাম্মদ আবদুল কুদ্দুস (প্রফেসর, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) ও ড. মোহাম্মদ শফি (প্রফেসর, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) রচিত বঙ্গোপসাগরের মাৎস্য সম্পদ শিরোনামের বইটিতে বঙ্গোপসাগরে প্রাপ্ত মাছসহ অন্যান্য মাৎস্য প্রাণীর বিবরণ অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। বইটির ভূমিকা থেকে