বাংলাদেশের হুমকিগ্রস্ত (Threatened) স্বাদুপানির মাছ

হুমকিগ্রস্ত (Threatened) প্রাণী বলতে নিকট ভবিষ্যতে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে এমন প্রজাতিকে বোঝায়। হুমকিগ্রস্ত প্রজাতিকে আবার ঝুঁকির মাত্রা অনুসারে অতি বিপন্ন (Critically endangered), বিপন্ন (Endangered) ও শংকাগ্রস্ত (Vulnerable) শ্রেণীতে বিভক্ত করে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে। IUCN Bangladesh (2015a, b) অনুসারে বাংলাদেশের

বাংলাদেশের শংকাগ্রস্ত (Vulnerable) স্বাদুপানির মাছ

শংকাগ্রস্ত (Vulnerable) বা অরক্ষিত প্রাণী হল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন) কর্তৃক শ্রেণীবদ্ধকৃত একদল প্রাণী যারা বন্য পরিবেশে বিপন্ন হওয়ার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। এটি বন্য প্রজাতির লাল তালিকায় থাকা তৃতীয় সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ শ্রেণী। প্রথম ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ

বাংলাদেশের বিপন্ন (Endangered) স্বাদুপানির মাছ

বিপন্ন (Endangered) প্রাণী হল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন) কর্তৃক শ্রেণীবদ্ধকৃত একদল প্রাণী যারা বন্য পরিবেশে বিলুপ্তির উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। এটি বন্য প্রজাতির লাল তালিকায় থাকা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ শ্রেণী। প্রথম সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ শ্রেণী হল অতি বিপন্ন (Critically

মিঠা পানির গলদা চিংড়ি, কাঁচা সোনার খনি

প্রাক কথন: মিঠাপানির গলদা চিংড়ি চাষ করে নোয়াখালীর জলাবদ্ধ জলাভূমিগুলো হয়ে উঠতে যাচ্ছে এক একটি কাঁচা সোনার খনি। ইতিমধ্যেই বৃহত্তর নোয়াখালীর পুকুর ও বদ্ধ জলাশয়গুলোতে গলদা চিংড়ি চাষ করে অভাবনীয় সফলতা পাওয়া গেছে। আশার সঞ্চার হয়েছে গরিব অসহায় চাষিদের। নোয়াখালীর

নদীতে বাড়ছে লবণাক্ততাঃ হুমকির মুখে জলজ জীববৈচিত্র্য

দেশের স্বাদুপানির পাশাপাশি লোনাপানির নদীর লবণাক্ততাও দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই বৃদ্ধির পরিমাণ একদিকে যেমন মাত্রাগত অন্যদিকে সময়গত। অর্থাৎ দিন দিন যেমন লবণাক্ততার তীব্রতা বাড়ছে তেমনই বাড়ছে লবণাক্ততার স্থায়ীত্ব। এর ফলশ্রুতিতে একদিকে মানুষের জীবন ও জীবিকায় পড়েছে মারাত্মক প্রভাব অন্যদিকে