মৎস্য পরিচিতি: এ্যাংরট

এ্যাংরট বা খরসা বা খরিস নামের এই মাছটির মাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Labeo angra এবং ইংলিশ নাম angra labeo। মাছটি দেখতে অনেকটা রুই মাছের মত। কিন্তু গায়ের রং ও আকৃতিতে অনেক পার্থক্য বিদ্যমান। দেহের পৃষ্ঠভাগ কালচে সবুজ বর্ণের এবং অঙ্কীয়দেশ সাদা

মৎস্য পরিচিতি: নান্দিনা

নান্দিনা মাছ বাংলাদেশে নান্দিল বা নান্দি নামে পরিচিত যার বৈজ্ঞানিক নাম Labeo nandina। এ মাছটি সিপ্রিনিফরমিস (Cyprinifoormes) বর্গের সিপ্রিনিডি (Cypriidae) গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। নান্দিনার ইংরেজী নাম Nandi labeo। ভৌগোলিক বিস্তার: বাংলাদেশ, পশ্চিম বাংলা এবং আসাম (ভারত) এবং মায়ানমার (Talwar and Jhingran,

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মাছ

সাধারন অর্থে শারিরীক ও মানসিকভাবে ভাল ও সুস্থ থাকাকে স্বাস্থ্য বা সুস্থতা বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের বেশিরভাগ মানুষই অপুষ্টিতে ভোগে। বিশেষত গ্রামীন ও শহরের দরিদ্র শিশু ও মহিলারা দারিদ্র্যতার দরুন যথেষ্ঠ পুষ্টিকর খাবার পায় না। বিবিএস (২০০৯)

কালিবাউস

রুই মাছের মতো দেখতে এই মাছের দেহের পৃষ্ঠদেশের বর্ণ কাল-সবুজাভাব ও অঙ্কীয়দিক কিছুটা ফ্যাকাসে যার মাধ্যমে সহজেই একে রুই মাছ থেকে আলাদা করা যায়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Labeo calbasu এবং স্থানীয়ভাবে এর বেশকিছু নাম প্রচলিক আছে যথা বাউস, কালাবাউস, বাউগনি,

বাটা

বাংলাদেশের চাষকৃত ছোট মাছের (প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় যে প্রজাতির মাছের মোট দৈর্ঘ্য ২৫ সেমি বা এর কম) মধ্যে বাটা অন্যতম যার বৈজ্ঞানিক নাম Labeo bata। হালকা নীলাভ-কাল পৃষ্ঠদেশ আর উভয় পাশ ও অঙ্কীয়দেশ রুপালী সাদা। কানকোর প্রান্ত হালকা কমলা বর্ণের আর

থাই পাঙ্গাস

অনেকটা দেশী পাঙ্গাস মাছের মতো দেখতে থাই পাঙ্গাস মাছের বৈজ্ঞানিক নাম Pangasianodon hypophthalmus, ইংরেজী নাম Sutchi catfish। আঙ্গুলী পোনা অবস্থায় এর উভয় পাশে লম্বালম্বিভাবে কালো দাগ (ব্যান্ড) দেখতে পাওয়া যায় যা বয়স বাড়ার সাথে সাথে অস্পষ্ট হতে শুরু করে এবং