দেশীয় ছোট মাছের গুরুত্ব ও চাষ প্রযুক্তি

দেশীয় ছোট মাছ: সাধারণত এ দেশের প্রাকৃতিক উৎসজাত এমন মাছ যেগুলো পূর্ণ বয়স্ক অবস্থায় সর্বোচ্চ ৯ ইঞ্চি বা ২৫ সে.মি. পর্যন্ত আকারের হয়ে থাকে সেগুলোকে দেশী ছোট মাছ বলে। এ দেশের স্বাদু পানির ২৬০টি প্রজাতির মাছের মধ্যে অধিকাংশই ছোট মাছ।

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মাছ

সাধারন অর্থে শারিরীক ও মানসিকভাবে ভাল ও সুস্থ থাকাকে স্বাস্থ্য বা সুস্থতা বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের বেশিরভাগ মানুষই অপুষ্টিতে ভোগে। বিশেষত গ্রামীন ও শহরের দরিদ্র শিশু ও মহিলারা দারিদ্র্যতার দরুন যথেষ্ঠ পুষ্টিকর খাবার পায় না। বিবিএস (২০০৯)

কালিবাউস

রুই মাছের মতো দেখতে এই মাছের দেহের পৃষ্ঠদেশের বর্ণ কাল-সবুজাভাব ও অঙ্কীয়দিক কিছুটা ফ্যাকাসে যার মাধ্যমে সহজেই একে রুই মাছ থেকে আলাদা করা যায়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Labeo calbasu এবং স্থানীয়ভাবে এর বেশকিছু নাম প্রচলিক আছে যথা বাউস, কালাবাউস, বাউগনি,

বাটা

বাংলাদেশের চাষকৃত ছোট মাছের (প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় যে প্রজাতির মাছের মোট দৈর্ঘ্য ২৫ সেমি বা এর কম) মধ্যে বাটা অন্যতম যার বৈজ্ঞানিক নাম Labeo bata। হালকা নীলাভ-কাল পৃষ্ঠদেশ আর উভয় পাশ ও অঙ্কীয়দেশ রুপালী সাদা। কানকোর প্রান্ত হালকা কমলা বর্ণের আর

মৃগেল

রুই-কাতলার পর বাংলাদেশের বহুল পরিচিত মাছ হচ্ছে মৃগেল বা মিরকা, যার বৈজ্ঞানিক নাম Cirrhinus cirrhosus। দেথতে প্রায় রুই মাছের  মতো হলেও তুলনামূলক নলাকার দেহ আর উজ্জ্বল ধুসর বর্ণের পৃষ্ঠদেশ ও রুপালি-সাদা পার্শ-অঙ্কীয়দেশের জন্য সহজেই একে রুই থেকে আলাদা করা যায়।

কাতলা

বাংলাদেশের বহুল পরিচিত মাছের মধ্যে কাতলা বা কাতল অন্যতম, যার বৈজ্ঞানিক নাম Catla catla । দেশী রুই জাতীয় মাছের মধ্যে তুলনামূলক বৃহৎ আকৃতির মাথা ও মুখ আর প্রশস্থ দেহ এই মাছকে সহজেই অন্য মাছ থেকে আলাদা করে দেয়। উজ্জল ধুসর