তাত্ত্বিকভাবে প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় তুলনামূলক বড় আকারের চিংড়িকে প্রোন (Prawn) এবং ছোট আকারের চিংড়িকে শ্রিম্প (Shrimp) বলা হয়ে থাকে। প্রোনের প্রথম দুই জোড়া বক্ষ উপাঙ্গ চিমটা (Pincer) যুক্ত যার মধ্যে দ্বিতীয় জোড়া চিমটা সবচেয়ে বড়, ফুলকা ল্যামিলার (lamellar) তথা প্লেট সদৃশ
রেসিপি: চিংড়ির ঝাল স্যান্ডুইচ
উপকরণ: চিংড়ি – ৩০০ গ্রাম পিঁয়াজ – ৫ টি (কুচি করে কাটা) কাঁচা মরিচ – ৫ টি (কুচি করে কাটা) পাউরুটি (বড়) – ১ টি (১০ টি স্লাইস করা) মেয়োনেজ – ২ টেবিল চামচ বা স্বাদ মত লবণ ও তেল
রেসিপি: চিংড়ি ও আলুর চপ
উপকরণ: আলু (বড়) – চারটি (সিদ্ধ করা) চিংড়ি – ১০০ গ্রাম ডিম – একটা ময়দা – এক কাপ কাঁচা মরিচ – ৩টা (কুচি করা) পিঁয়াজ – ২টা (কুচি করা) লেবুর রস – ১ টেবিল চামচ লং (২টি), এলাচ, দারুচিনি, সামান্য
রেসিপি: পালং শাক ও চিংড়ির ঝোল
উপকরণ: পালং শাক – ১/২ কেজি ছোট চিংড়ি – ২০০ গ্রাম কাঁচা মরিচ – ৫টি (চির করা) পিঁয়াজ কুচি – ৩টা রসুন কুচি – ১টা হলুদ গুড়া সামান্য/পরিমাণ মত লবণ ও তেল পরিমাণ মত পদ্ধতি: একটি পাত্রে তেল দিয়ে তাতে
রেসিপি: সরিষা চিংড়ি
উপকরণ: চিংড়ি – ৫০০ গ্রাম পিঁয়াজ বাটা – ৪টেবিল চামচ রসুন বাটা – ১/২ চা চামচ আদা বাটা – ১/২ চা চামচ জিরা বাটা – ১/২ চা চামচ সরিষা বাটা – ২ টেবিল চামচ হলুদ গুড়া – ১/২ চা চামচ
বই পরিচিতি: চিংড়ি- আধুনিক চাষ প্রযুক্তি ও উপকূলীয় পরিবেশ ব্যবস্থাপনা
ড. সুশান্ত কুমার পাল রচিত “চিংড়ি- আধুনিক চাষ প্রযুক্তি ও উপকূলীয় পরিবেশ ব্যবস্থাপনা” শিরোনামের বইটিতে চিংড়ির পরিচিতি; শ্রেণিবিন্যাস; জীবনচক্র; হ্যাচারি ও চাষ ব্যবস্থাপনা, উপকূলীয় পরিবেশ, আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট ও পরিবেশের উপর চিংড়ি চাষের প্রতিক্রিয়া; চিংড়ি সম্পদ উন্নয়ন ও পরিবেশ সংরক্ষণ ইত্যাদি