দেশী শিং মাগুর মাছ বড় জলাশয়ের পাশাপাশি যে কোন ছোট খাটো জলাশয়ে এমন কি বসত বাড়ীর আঙ্গিনায় অবস্থিত গর্ত, ডোবা বা নালাতেও চাষ করা যায়। শিং-মাগুর মাছ নিশাচর। এরা রাতের বেলা খাদ্যগ্রহণ, চলাফেরা, এমনকি প্রজনন করতে পছন্দ করে। এ বিষয়সমূহ বিবেচনায় নিয়ে আগ্রহী চাষিকে অগ্রসর হতে হবে। এখানে পুকুরে শিং-মাগুর মাছের চাষ ব্যবস্থাপনা ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ উপস্থাপন করা হল।
মজুদ পুকুর প্রস্তুতি:
- মজুদ পুকুরে শিং-মাগুরের চাষ করার জন্য পুকুরটি পূর্বেই প্রস্তুত করে নিতে হবে।
- অন্যান্য মাছ চাষের মতই প্রথমেই পাড় ও তলদেশ মেরামত করা, আগাছা ও শিকারি মাছ অপসারণ করে নিতে হবে।
- এর পর শতাংশ প্রতি ১-১.৫ কেজি চুন প্রয়োগ করতে হবে।
- অতঃপর নিম্নোক্তভাবে সার প্রয়োগ করতে হবে-
- পোনার প্রাকৃতিক খাবার হলো প্রধানতঃ উদ্ভিদ প্লাঙ্কটন ও প্রাণী প্লাঙ্কটন। প্রাণী প্লাঙ্কটনের উৎপাদন নির্ভর করে উদ্ভিদ প্লাঙ্কটনের প্রাচুর্যতার উপর। আর উদ্ভিদ প্লাঙ্কটন তাদের বেঁচে থাকা ও বৃদ্ধির জন্য পানিস্থ পুষ্টি উপাদানের উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ প্লাঙ্কটন তথা মাছের প্রাকৃতিক খাদ্য তৈরির উদ্দ্যেশেই পুকুরে সার প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। সাধারণত শিং ও মাগুর চাষে পোনা ছাড়ার পূর্বে একবার বার নিম্নোক্ত হারে জৈব ও অজৈব সার প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।
ক্রমিক নং সারের নাম প্রয়োগমাত্রা/শতাংশ ১ গোবর অথবা ৫-৭ কেজি হাঁস-মুরগীর বিষ্ঠা অথবা ৩-৫ কেজি কমপোষ্ট ৮-১০ কেজি ২ ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম ৩ টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম
- পোনার প্রাকৃতিক খাবার হলো প্রধানতঃ উদ্ভিদ প্লাঙ্কটন ও প্রাণী প্লাঙ্কটন। প্রাণী প্লাঙ্কটনের উৎপাদন নির্ভর করে উদ্ভিদ প্লাঙ্কটনের প্রাচুর্যতার উপর। আর উদ্ভিদ প্লাঙ্কটন তাদের বেঁচে থাকা ও বৃদ্ধির জন্য পানিস্থ পুষ্টি উপাদানের উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ প্লাঙ্কটন তথা মাছের প্রাকৃতিক খাদ্য তৈরির উদ্দ্যেশেই পুকুরে সার প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। সাধারণত শিং ও মাগুর চাষে পোনা ছাড়ার পূর্বে একবার বার নিম্নোক্ত হারে জৈব ও অজৈব সার প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।
পোনা মজুদ:
- মজুদ ঘনত্ব চাষির দক্ষতা, আর্থিক সামর্থ্য ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী কম বা বেশি হতে পারে।
- ৪-৫ সেমি বা ১.৫-২ ইঞ্চি আকারের ছোট পোনা শতাংশে ১০০০-১২০০টি মজুদ করা যায়।
- সনাতন চাষ পদ্ধতিতে ও বাণিজ্যিকভাবে একক আধা-নিবিড় চাষে শতাংশ প্রতি ৫-৭ সেমি আকারের শিং-মাগুরের চারা পোনার মজুদ ঘনত্ব যথাক্রমে ২০০-২৫০টি ও ৪০০-৫০০টি।
- নিবিড় চাষে মজুদ ঘনত্ব শিং ২৫০০টি ও মাগুর ২০০০টি হতে পারে।
- মিশ্র-চাষে কৈ বা পাঙ্গাশের সাথী ফসল হিসাবে শতাংশে ৩০-৫০টি চারা পোনা মজুদ করা যেতে পারে।
মজুদ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা:
সার ব্যবস্থাপনা:
- আধানিবিড় ও নিবিড় পদ্ধতির বাণিজ্যিক চাষে নিয়মিত খাদ্য প্রয়োগ করা হয় বলে মজুদ পরবর্তীকালে আর সার প্রয়োগ করার প্রয়োজন হয় না।
- কারণ খাদ্যের দ্রবীভূত অংশ থেকে প্রাপ্ত পুষ্টি উপাদান হতেই পরবর্তী সময়ে প্রাকৃতিক খাদ্য তৈরি হতে থাকে।
- তবে উন্নত সনাতন চাষের ক্ষেত্রে প্রতি মাসেই পুকুর প্রস্তুতের সময়ে প্রয়োগকৃত মাত্রায় সার প্রয়োগ করে প্রাকৃতিক খাদ্যের যোগান ঠিক রাখতে হয়।
খাদ্য ব্যবস্থাপনা:
- দৈনিক দুবার মাছের দেহের ওজনের ৫-৭% হারে খাবার দিতে হবে।
- পাঙ্গাশঅভিজ্ঞ ব্যক্তিদের মতে, খাবার হিসাবে ফিসমিল (৩৫%), মিহি কুঁড়া (২০%), গমের ভুষি (১৫%), সরিষার খৈল (২৫%), চিটাগুড় (৪%) ও ভিটামিন (১%) একত্রে মিশিয়ে বল আকারে দিতে হবে অথবা পাঙ্গাশ ফিড (গ্রোয়ার-১) দেয়া যেতে পারে।
- আরার নিচের ছকে বর্ণিত সহজ-প্রাপ্য উপাদানেও সম্পূরক খাদ্য তৈরি ও প্রয়োগ করা যেতে পারে।
- চাষকৃত মাছকে নিয়মিত সুষম খাবার সরবরাহের ব্যাপারে যত্নবান হতে হবে। শিং-মাগুর মাছের মধ্যে স্বপ্রজাতি ভক্ষণের প্রবণতা রয়েছে তবে তা কেবলমাত্র খাদ্য অপ্রাপ্যতার সময়ই দেখতে পাওয়া যায়। তাই চাষকৃত পুকুরে যথাযথ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে।
- সম্পূরক খাদ্য তৈরি-
ক্রম উপকরণের বিবরণ শতকরা হার (%) ১ ফিসমিল ২০ ২ সয়াবিন চূর্ণ ৮ ৩ গমের ভুসি ১২ ৪ ভুট্টা চূর্ণ ৫ ৫ ধানের কুড়া (অটো) ৩০ ৬ সরিষার খৈল ২০ ৭ চিটাগুড়/রাব/লালি ৫ ৮ ভিটামিন প্রিমিক্স ১ গ্রাম/কেজি - খাদ্য প্রয়োগমাত্রা-
গড় ওজন (গ্রাম) দৈনিক খাদ্যের পরিমাণ (%) ১-৩ ১৫-২০ ৪-১০ ১২-১৫ ১১-৫০ ৮-১০ ৫১-১০০ ৫-৭ >১০১ ৩-৫
পুকুর পর্যবেক্ষণ (Monitor):
সাধারণত শিং ও মাগুর চাষের ক্ষেত্রে পুকুর পর্যবেক্ষণের কাজকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়-
- দৈনন্দিন কাজ:
- পুকুরের স্বাস্থ্যগত পরিবেশ বাজায় রাখা।
- পুকুরে প্লাঙ্কটনের আধিক্য যাতে না ঘটে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হয়।
- অতিরিক্ত খাবার বা খুব কম খাবার যেন না দেয়া হয় তা খেয়াল করতে হয়
- জলজ আগাছা ও ক্ষতিকর জলজপ্রাণীর উপদ্রব থেকে মাছকে রক্ষা করতে হয়।
- মৌসুমী (Seasonal) কাজ:
- আবহাওয়া এবং/অথবা ঋতু পরিবতনের সাথে সাথে পুকুর ব্যবস্থাপনায় কিছু বাড়তি কাজ করতে হতে পারে। যেমন- তলার জৈব পদার্থ পরিবর্তন, চুন প্রয়োগ, পানি পরিবর্তন ইত্যাদি।
- পাড় মেরামত ও বেষ্টনী উঁচুকরণ এবং পুকুর মেরামত।
- যে সব স্থানে গভীল নলকূপের ব্যবস্থা নেই সেখানে গ্রীষ্মকালে ১টি মাত্র ফসল করাই ভাল।
শিং-মাগুরের রোগ, প্রতিরোধ ও প্রতিকার:
- সাধারণতঃ শিং ও মাগুর মাছ চাষের পুকুরে তেমন কোন রোগব্যাধি হয় না।
- তবে অধিক শীতে এবং পানি দূষণের প্রক্ষাপটে এদের গায়ে সাদা দাগ বা ক্ষত রোগ দেখা দিয়ে থাকে।
- প্রথমেই পুকুরের পানির পরিবেশ উন্নয়নের জন্য প্রতি শতাংশে ২৫০ গ্রাম হারে চুন দিতে হবে অথবা ৫০০-৭৫০ গ্রাম হারে জিওলাইট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
- সম্ভব হলে পুকুরের পানি আংশিক পরিবর্তনের ব্যবস্থা করতে হবে।
- চাষিকে মনে রাখতে হবে যে মাছের রোগের চিকিৎসা করার চেয়ে মাছে যাতে রোগ না হয সে বিষয়টি নিশ্চিত করাই উত্তম। তাই পুকুরের দূষণ এড়াতে মাত্রারিক্ত মজুদ ঘনত্ব ও ও অধিক খাদ্য প্রদান পরিহার করতে হবে।
আহরণ ও বাজারজাতকরণ:
- নিয়মিত যত্ন নিলে ৮-১০ মাসে দেশী মাগুর ও ৪-৬ মাসে শিং বাজারজাতকরণের উপযোগী হয়।
- আহরণের সময় অধিকাংশ মাছ জাল দিয়ে ধরার পর অবশিষ্ট মাছ পুকুর শুকিয়ে ধরাই উত্তম।
- জীবন্ত মাছের বাজার-চাহিদা বেশী থাকায় জীবন্ত অবস্থায় পরিবহণ ও বিক্রয় অধিক মুনাফা নিশ্চিত করে।
অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ:
ব্যয়:
এক হেক্টর জলাশয়ের বিভিন্ন খাতওয়ারী সম্ভাব্য ব্যয় সমূহ নিম্নরূপ:
উপকরণ | পরিমাণ | দর (টাকা)* | মোট মূল্য (টাকা) |
পুকুর সংস্কার/ভাড়া | এক বছরের জন্য | ৮০,০০০ | ৮০,০০০ |
রোটেনন/পুকুর সেচ | ১৪ কেজি | ৩০০ | ৪,২০০ |
পাড় মেরামত, আগাছা দমন | ১১ জন দিবস | ২০০ | ২,২০০ |
চুন | ৩০০ কেজি | ১৪ | ৪,২০০ |
গোবর | ৩০০০ কেজি | ২ | ৬,০০০ |
ইউরিয়া | ২০০ কেজি | ২২ | ৪,৪০০ |
টিএসপি | ৩০০ কেজি | ২৬ | ৭,৮০০ |
পোনা মাছ | ১২৩৫০০ টি | ৪ | ৪,৯৪,০০০ |
ফিসমিল | ২৪০০ কেজি | ৭৪ | ১,৭৭,৬০০ |
সরিষার খৈল | ২৪০০ কেজি | ৩৪ | ৮১,৬০০ |
গমের ভুসি | ১৫০০ কেজি | ৩২ | ৪৮,০০০ |
সয়াবিন চূর্ণ | ১০০০ কেজি | ৬০ | ৬০,০০০ |
অটোকুড়া | ৪০০০ কেজি | ১৮ | ৭২,০০০ |
ভুট্টা চূর্ণ | ৬০০ কেজি | ১৫ | ৯,০০০ |
চিটাগুড় | ৬০০ কেজি | ৪০ | ২৪,০০০ |
ভিটামিন প্রিমিক্স | ১২০ কেজি | ২৮০ | ৩৩,৬০০ |
নমুনায়ন, আহরণ ও পরিবহন ব্যয় | থোক | থোক | ৪০,০০০ |
বাজারজাতকরণ ব্যয় | থোক | থোক | ১০,০০০ |
পুকুর পাহারা | ১ বছর, ১ জন | ৪,০০০ | ৪৮,০০০ |
চিকিৎসা ও অন্যান্য ব্যয় | থোক | থোক | ৩০,০০০ |
মোট | ১২,৩৬,৬০০ |
* কাঁচামালের দর এলাকাভেদে কম-বেশি হতে পারে।
আয়:
- প্রতি শতাংশে ছাড়া ৫০০টি পোনার মধ্যে ৪০০টি (৮০%) বেঁচে থাকলে ও প্রতিটি গড়ে ৬৫ গ্রাম ওজন ধরলে এক শতাংশে উৎপাদন দাঁড়ায় ৪০০ x ৬৫ = ২৬,০০০ গ্রাম বা ২৬ কেজি।
- এ হিসাবে হেক্টর প্রতি উৎপাদন দাঁড়ায় ২৬ x ২৪৭ = ৬.৪ মেট্রিক টন।
- প্রতি কেজির পাইকারি ন্যূনতম মূল্য ৩৫০ টাকা ধরা হলেও এক হেক্টরের মাছ বিক্রয়ে পাওয়া যাবে ৩৫০ x ৬৪০০ = ২২,৪০,০০০ টাকা। বিভিন্ন খাতের যাবতীয় ব্যয় বাবদ নির্ণীত (উপরের প্রদত্ত) ১২,৩৬,৬০০ টাকা বাদ দিলে নিট মুনাফা দাঁড়ায় ১০,৩,৪০০ টাকা।
বাণিজ্যিক গুরুত্ব ও সম্ভাবনা:
- আধা নিবিড় পদ্ধতিতে বাণিজ্যিকভাবে দেশী শিং-মাগুর মাছের চাষ যে কতটা লাভজনক উপরের হিসাব থেকে তা নিঃসন্দেহে অনুমেয়।
- এক চাষ মৌসুমে হেক্টর প্রতি সমস্ত খরচ বাদ দিয়ে সার্বিকভাবে দশ লক্ষাধিক টাকা আয় করা কোন অসম্ভব বিষয় নয়।
- বাণিজ্যিকভাবে শিং-মাগুর মাছের চাষ অত্যন্ত লাভজনক। তাই বেকারত্ব দূরীকরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সচ্ছলতা অর্জনের ক্ষেত্রে সম্ভাবনাময় শিং-মাগুর চাষে এগিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিতে হবে বুদ্ধিমান মৎস্যচাষিকে।
পূর্বের পর্ব: হ্যাচারিতে দেশী শিং-মাগুর মাছের কৃত্রিম প্রজনন ব্যবস্থাপনা
তার পূর্বের পর্ব: দেশী শিং-মাগুর মাছের পরিচিতি ও প্রাকৃতিক প্রজনন
তথ্যসূত্র:
- ইনামুল হক, ২০০৬; বাংলাদেশের ছোট মাছ: জীববৈচিত্র্য, চাষ ব্যবস্থাপনা, পুষ্টিমান ও প্রক্রিয়াজাতকরণ; ময়মনসিংহ।
- কাজী ইকবাল আজম গং, ২০১২; দেশীয় শিং ও মাগুর মাছের প্রজনন ও রেণু উৎপাদন, জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০১২ সংকলন; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ; পৃষ্ঠা ১০৯-১১১।
- বিএফআরআই, ১৯৯৭; উন্নত জাতের হাইব্রিড মাগুর উৎপাদন প্রযুক্তি (লিফলেট); বাংলাদেশ মাৎস্য গবেষণা ইনষ্টিট্যুট, স্বাদু পানি কেন্দ্র, ময়মনসিংহ।
- বিএফআরআই, ১৯৯৯; উন্নত জাতের হাইব্রিড মাগুর চাষের কলাকৌশল (লিফলেট); বাংলাদেশ মাৎস্য গবেষণা ইনষ্টিট্যুট, স্বাদু পানি কেন্দ্র, ময়মনসিংহ।
- মৎস্য অধিদপ্তর, ২০০২; দেশী মাগুর ও শিং মাছ এর চাষ, মাছ চাষ ম্যানুয়াল; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ।
- মৎস্য অধিদপ্তর, ২০০৫; মাছের কৌলিতাত্ত্বিক উন্নয়ন ও ব্রুড স্টক ব্যবস্থাপনা (প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল); মৎস্য অধিদপ্তর, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ।
- মৎস্য অধিদপ্তর, ২০০৯; কৈ, শিং ও মাগুর মাছচাষ ব্যবস্থাপনা, প্রশিক্ষণ মডিউল; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ।
- মৎস্য অধিদপ্তর, ২০১১; পুকুরে শিং ও মাগুর মাছ চাষ, বার্ষিক মৎস্য সংকলন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তর, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়; পৃষ্ঠা ১২০-১২৫।
- মোঃ জাহাঙ্গীর আলম গং, ২০১০; বাণিজ্যিকভিত্তিতে পুকুরে শিং মাছের চাষ, জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০১০ সংকলন; মৎস্য অধিদপ্তর, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ; পৃষ্ঠা ৩২।
- সৈয়দ আলী আজহার, ২০১১; হাওর ও উন্মুক্ত জলাশয়ে মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন এবং এদের সংরক্ষণ, জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০১১ সংকলন; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তর, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়; পৃষ্ঠা ৯৬-১০০।
Visited 8,240 times, 1 visits today | Have any fisheries relevant question?