পটকা

প্রায় গোলাকার দেহাকৃতির এই মাছের মুখ আকারে ক্ষুদ্র ও কিছুটা নিম্নমুখী। স্বাদুপানিতে ২ প্রজাতির পটকা মাছ পাওয়া গেলেও যে প্রজাতির পটকা মাছ সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায়, তার বৈজ্ঞানিক নাম Tetraodon cutcutia এবং ইংরেজী নাম Ocellated pufferfish। স্থানীয়ভাবে এটি টেপা মাছ

মলা

সবারই অতি পরিচিত মলা মাছকে চলন বিল এলাকায় স্থানীয়ভাবে মোয়া বা মসি নামেও ডাকা হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Amblypharyngodon mola এবং ইংরেজী নাম Mola carplet। চ্যাপ্টা দেহের লম্বাটে এ মাছটির আঁইশ ক্ষুদ্রাকার এবং মাথা থেকে লেজ পর্যন্ত একটি সুস্পষ্ট ডোরা

কই

অত্যন্ত সুপরিচিত কই মাছ শক্ত প্রাণের জন্য বিখ্যাত। কই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম Anabas testudineus এবং ইংরেজী নাম Climbing perch। চ্যাপ্টা ও লম্বাটে দেহের এ মাছটির দেহের রং উপরের দিকে ঈষৎ সবুজ-বাদামী এবং নিচের দিকে হালকা রংয়ের। তবে পরিবেশের কারণে কোন

ভেদা

অনেকটা কই মাছের মত দেখতে স্থানীয়ভাবে মেনি বা ভেদা বা রয়না নামে পরিচিত এই মাছটি এসময় বাংলাদেশের বিভিন্ন জলাশয়ে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া গেলেও বর্তমানে এদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে। ভেদা মাছের বৈজ্ঞানিক নাম Nandus nandus। মুখ বড় এ মাছটির দেহের রং

সরপুঁটি

এ মাছটিকে এলাকাভেদে শুধুমাত্র পুঁটি, সরল পুঁটিও বলা হয়ে থাকে। এর বৈজ্ঞানিক নাম Puntius sarana। দেশী পুঁটি মাছের প্রজাতির মধ্যে এ মাছটি আকারে সর্বাধিক হয় যা প্রায় পুকুরে চাষকৃত বিদেশী থাই পুঁটির সমান (প্রায় ৬০ সে.মি.)। সাদাটে বা রূপালী দেহবর্ণের

ঢেলা

মলা-ঢেলা মাছের নাম আমরা সকলেই জানি কিন্তু মলা মাছ চিনলেও ঢেলা মাছের সাথে  আমরা অনেকেই পরিচিত নই। ঢেলা মাছের বৈজ্ঞানিক নাম Rohtee cotio, কোথাও কোথাও স্থানীয়ভাবে একে কেটি, মৌ মাছ, চেলা, মোয়া নামেও অভিহিত করা হয়। মলা মাছের ন্যায়, অনেকটা