প্রেক্ষাপটঃ খাদ্য ও পুষ্টির নিরাপত্তা বিধান, আয় বৃদ্ধি, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং সর্বোপরি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে মৎস্যচাষ একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পন্থা হিসেবে বিবেচিত। আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশের জনগণের মৎস্যচাষের উপরে নির্ভরশীলতা ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাচ্ছে। মৎস্যচাষে সংশ্লিষ্ট গবেষণা, প্রযুক্তি ও প্রযুক্তি বিস্তারের
নাজিরারটেক শুঁটকি পল্লীর অর্থনৈতিক অবস্থা ও জীবনমান
অসংখ্য নদ-নদী ও বঙ্গোপসাগরের বিশালায়তন জলরাশির দ্বারা বিধাতার আশীর্বাদপুষ্ট একটি দেশ বাংলাদেশ। যেখানে ফিশারীজ একটি অপার সম্ভাবনাময় খাত। বর্তমানে বাংলাদেশের রপ্তানী আয়ের ৪.০৪% আসে মাছ ও মৎস্যজাত বিভিন্ন পণ্য হতে। রপ্তানীকৃত মৎস্যজাত পণ্যের মধ্যে শুঁটকি একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে
মৎস্য খাতে বিপর্যয়ঃ প্রেক্ষাপট পরিবেশ দুষণ
মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী বেঁচে থাকার জন্য যেমন পরস্পরের উপর নির্ভরশীল তেমনি উভয়েই তার চারপাশের প্রাকৃতিক পরিবেশের উপরেও নির্ভরশীল। প্রকৃতিতে শক্তির রূপান্তরের প্রক্রিয়াটি আপন নিয়মেই চলে। কিন্তু গত কয়েক শত বছর ধরে মানুষ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রকৃতির রূপান্তরের এক বড় নিয়ামক।
মৎস্য খাতে নারী ও শিশুর অংশগ্রহণঃ প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ
বাংলাদেশ মূলত কৃষি নির্ভর। এদেশের ৪৫.১% মানুষ জীবিকার জন্য কৃষির উপর নির্ভরশীল (BBS, 2004)। মৎস্য কৃষিখাতের একটি অন্যতম প্রধান উপখাত যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে। দেশের প্রায় ১.২৫ কোটি মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মৎস্য সেক্টরের বিভিন্ন কার্যক্রমে
পরিবর্তিত জলবায়ুঃ মৎস্যখাতের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ হুমকি এবং করণীয়
প্রতিনিয়ত আমাদের প্রিয় পৃথিবী উত্তপ্ত থেকে উত্তপ্ততর হযে উঠছে। মূলত মানুষ কর্তৃক পরিচালিত উৎপাদন, পরিবহন, বিপণন, জ্বালানিসহ মাত্রাতিরিক্ত প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার, ভূমি ও বন ব্যবহার, ভোগবিলাস ইত্যাদি নানা কর্মকান্ড থেকে দীর্ঘদিন ধরে উৎসারিত এবং বায়ুমণ্ডলে পুঞ্জীভূত গ্রীন হাউজ গ্যাসের কারণে
নারীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে মাছচাষ
বর্তমান সময়ে এমন কোন ক্ষেত্র নেই যেখানে নারীদের পদচারণা নেই। সুযোগ পেলে নারীরা ও যে পুরুষের সমান ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারে এমনকি কোন কোন ক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে এগিয়ে যেতে পারে তা অনেক ক্ষেত্রেই প্রমাণিত। বাংলাদেশের জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশী নারী। মোট