মাছ শীতলরক্ত বিশিষ্ট প্রাণী (ectothermic animal)। এরা নিজের দেহের তাপমাত্রা নিজেরা অভ্যন্তরীণভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না বিধায় পরিবেশের তাপমাত্রার পরিবর্তনের সাথে সাথে এদের দেহের তাপমাত্রাও পরিবর্তিত হয়ে থাকে। অর্থাৎ এদের শরীরের তাপমাত্রা সুনির্দিষ্ট নয় বরং পরিবেশের তাপমাত্রার পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তনশীল।
বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ ও এর নামকরণ
বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ। এটি অত্যন্ত সুস্বাদু মাছ। যার ফলে এর কদরও অত্যন্ত বেশি। ইলিশ নোনা পানির মাছ। তবে আমাদের জাতীয় মাছ ইলিশ (Hilsa ilisha) বংশবিস্তারকালে নদীর উজানের দিকে অভিপ্রয়াণ করে থাকে। তাই বাংলাদেশের বৃহৎ নদীসমূহ যথা পদ্মা, যমুনা, মেঘনা
মাছের আবাসস্থল ও প্রজননক্ষেত্র সংরক্ষণ: মৎস্য জীববৈচিত্র্য রক্ষার অন্যতম উপায়
বাংলাদেশে দ্রুতগতিতে মৎস্য জীববৈচিত্র্য হারিয়ে যাওয়ার বিষয়ে মৎস্যবিজ্ঞানীদের মধ্যে আজ আর কোন দ্বিমত নেই। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েই মৎস্য জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বর্তমানে নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলা হলেও তার মূল সুরটিই হচ্ছে দেশীয় মাছের আবাসস্থল ও প্রজননক্ষেত্র সংরক্ষণ। কিন্তু বিষয়টি উপস্থাপন
প্রোন (Prawn) ও শ্রিম্প (Shrimp) এর মধ্যে পার্থক্য
তাত্ত্বিকভাবে প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় তুলনামূলক বড় আকারের চিংড়িকে প্রোন (Prawn) এবং ছোট আকারের চিংড়িকে শ্রিম্প (Shrimp) বলা হয়ে থাকে। প্রোনের প্রথম দুই জোড়া বক্ষ উপাঙ্গ চিমটা (Pincer) যুক্ত যার মধ্যে দ্বিতীয় জোড়া চিমটা সবচেয়ে বড়, ফুলকা ল্যামিলার (lamellar) তথা প্লেট সদৃশ
তুলনামূলক ফটোফিচার: গলদা ও বাগদা চিংড়ির উপাঙ্গ
গলদা চিংড়ি (Macrobrachium rosenbergii) ও বাগদা চিংড়ির (Penaeus monodon) সম্পূর্ণ দেহকে প্রধান দুটি ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। যথা- শিরোবক্ষ (cephalothorax) ও উদর (abdomen)। চিংড়ির মাথা ও বক্ষকে একত্রে নাম দেওয়া হয়েছে শিরোবক্ষ। শিরোবক্ষের পশ্চাতে রয়েছে উদর। উদর ক্রমান্বয়ে সরু
ফটোফিচার: গলদা চিংড়ির উপাঙ্গ
গলদা চিংড়ি (Macrobrachium rosenbergii)’র সম্পূর্ণ দেহকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায় যথা- শিরোবক্ষ (cephalothorax) ও উদর (abdomen)। গলদা চিংড়ির মাথা ও বুক একসঙ্গে নিয়ে নাম দেওয়া হয়েছে শিরোবক্ষ। শিরোবক্ষের পশ্চাতে রয়েছে উদর। উদর ক্রমান্বয়ে সরু হয়ে লেজে (telson) শেষ হয়েছে। লেজের