বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নদী গুলোই এ দেশের প্রাণ। শতাধিক বড় নদী জালের মত ছড়িয়ে রয়েছে এ দেশ জুড়ে। এ দেশে নদী গুলোই যেন কত শত সভ্যতার সূতিকাগার। নদীগুলোর দু’পাশেই গড়ে উঠেছে সহস্র নগর ও বন্দর। নদীগুলোর কোনটি ছোট আবার কোনটি
বাংলাদেশের নদী: পদ্মা
পদ্মা বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী (Hossain et al., 2005)। হিমালয় পর্বতমালার গঙ্গোত্রী নামক হিমবাহ হতে গঙ্গা নামে উৎপত্তি হয়ে ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ হতে বাংলাদেশের চাঁপাই নবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় (মানাকোসা ও দুর্লভপুর ইউনিয়ন) নদীটি বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
চলন বিল
চলন বিল বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিল যা দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে রাজশাহী বিভাগে অবস্থিত। জলায়শটি ২৪.৩৫০ হতে ২৪.৭০০ উত্তর এবং ৮৯.১০০ হতে ৮৯.৩৫০ পূর্ব অক্ষাংশে অবস্থিত যা নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলা; নাটোর জেলার সিংড়া, গুরুদাসপুর ও বড়াইগ্রাম উপজেলা, পাবনার ভাঙ্গুরা ও চাটমোহর
ভয়াবহ নদী দূষণঃ আর কবে আমাদের টনক নড়বে?
সম্প্রতি বুড়িগঙ্গা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টের পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের যে পরিমাণ পাওয়া গেছে তা এক কথায় ভয়াবহ। সেখানকার পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিমাণ হচ্ছে- মিলব্যারাকে ০.৩৮ মিলিগ্রাম/লিটার, সদরঘাটে ১.৫৬ মিলিগ্রাম/লিটার, সোয়ারিঘাটে ১.২৬ মিলিগ্রাম/লিটার, চাঁদনীঘাটে ১.৮০ মিলিগ্রাম/লিটার ও বরিশুর এলাকায় ১.৯৬ মিলিগ্রাম/লিটার। অথচ
ফুরিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রাণ: আমরা নিশ্চুপ কেন?
তাত্ত্বিক কথা বা গুরুত্বের ব্যাপকতা দিয়ে পানির প্রয়োজনীয়তা মাপা সম্ভব নয়। সম্ভবত এ জন্যই পানির অপর নাম জীবন। আমি বলি জীবনের থেকেও বেশি কিছু। কেন? আমাদের শরীরের দিকে তাকালে দেখা যায়- শতকরা ৭০ ভাগের বেশি পানি (উৎস: ১)। সারা পৃথিবীর
বাংলাদেশের নদী: হালদা
হালদা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ি জেলা পার্বত্য চট্টগ্রামের বদনাতলী নামক পাহাড় হতে উৎপন্ন হয়ে ফটিকছড়ি, হাটহাজারী, রাউজান, এবং চট্টগ্রাম সদরের কোতোয়ালী থানার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কালুরঘাটের নিকটে কর্ণফুলী নদীর সাথে মিলেছে। এর মোট দৈর্ঘ্য ৮১ কিলোমিটার হলেও মাত্র ২৯