শ্রিম্প টয়লেট (shrimp toilet): চিংড়ি চাষের উৎপাদন বাড়াতে অভিনব এক প্রযুক্তি

শ্রিম্প টয়লেট: বাগদা বা ভেনামি চিংড়ি চাষে চিংড়ির মল, বর্জ্য ও আবর্জনা প্রভৃতি দূরীকরণের লক্ষে ব্যবহৃত একধরণের কাঠামোগত পদ্ধতিই হচ্ছে শ্রিম্প টয়লেট। প্রয়োজনীয়তা: চিংড়ি চাষে জলাশয়ের তলদেশে চিংড়ির মল, বর্জ্য, নানাবিধ আবর্জনা, অতিরিক্ত খাদ্য ইত্যাদি জমা হয়ে এমোনিয়া, হাইড্রোজেন সালফাইড

প্রোবায়োটিক ব্যবহার করে মাছ ও চিংড়ি চাষ : ব্যবস্থাপনা ও আয়-ব্যয় বিশ্লেষণ

গত পর্বে আমরা মাছ ও চিংড়ি চাষে প্রোবায়োটিক ব্যবহার: পরিচিতি ও প্রয়োগপদ্ধতি সম্পর্কে জেনেছি। এ পর্বে আমরা জানবো প্রোবায়োটিক ব্যবহার করে মাছ ও চিংড়ি চাষের ব্যবস্থাপনা এবং প্রোবায়োটিক ব্যবহার করে ও না করে চিংড়ির তুলনামূলক উৎপাদন (আয়-ব্যয় বিশ্লেষণসহ) বিষয়ক তথ্যাদি।

বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে গলদা চাষের সম্ভাবনা

সহলেখক: মুহাম্মদ জাকির হোসেন, এ্যাকুয়াকালচার ফর ইনকাম এন্ড নিউট্রিশন প্রকল্প, ওয়ার্ল্ডফিস-বাংলাদেশ, বরিশাল ভূমিকা: বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদে মিঠা পানির গলদা (Macrobrachium rosenbergii) গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। বাগদার পাশাপাশি গলদাও রফতানি হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। এর মাধ্যমে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের

মিঠা পানির গলদা চিংড়ি, কাঁচা সোনার খনি

প্রাক কথন: মিঠাপানির গলদা চিংড়ি চাষ করে নোয়াখালীর জলাবদ্ধ জলাভূমিগুলো হয়ে উঠতে যাচ্ছে এক একটি কাঁচা সোনার খনি। ইতিমধ্যেই বৃহত্তর নোয়াখালীর পুকুর ও বদ্ধ জলাশয়গুলোতে গলদা চিংড়ি চাষ করে অভাবনীয় সফলতা পাওয়া গেছে। আশার সঞ্চার হয়েছে গরিব অসহায় চাষিদের। নোয়াখালীর

বই পরিচিতি: চিংড়ি চাষ ও ব্যবস্থাপনা (দ্বিতীয় খণ্ড)

চিংড়ি দীর্ঘদিন থেকে বাংলাদেশে অর্থনৈতিকভাবে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। সোনার মতই মূল্যবান হওয়ায় একে বাংলাদেশের “সাদা সোনা” বলা হয়ে থাকে। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার একটি বড় অংশ আসে চিংড়ি রপ্তানি থেকে আর এর প্রায় পুরোটাই উৎপাদিত হয়

বই পরিচিতি: চিংড়ি চাষ ও ব্যবস্থাপনা (প্রথম খণ্ড)

বাংলাদেশের সাদা সোনা নামে খ্যাতি পাওয়া চিংড়ি বর্তমানে অর্থনৈতিকভাবে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার একটি বড় অংশ আসে চিংড়ি রপ্তানি থেকে আর এর প্রায় পুরোটাই উৎপাদিত হয় চাষের জলাশয়ে। তাই চিংড়ি চাষ ও এর