মৎস্যবিজ্ঞানে পড়তে চাইলে…

এইচএসসি পরীক্ষা শেষ। কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ফলাফল প্রকাশিত হবে। আর ফলাফল প্রকাশের পরপরই বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হতে থাকবে। তাই কাঙ্ক্ষিত বিষয়ে ভর্তি হতে চাইলে এখনই যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক। কারণ সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাই অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক

বই পরিচিতি: ফলিত মাৎস্যবিজ্ঞান

ড. মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম রচিত “ফলিত মাৎস্যবিজ্ঞান” শিরোনামের বইটিতে সমুদ্রতত্ত্ব, লিমনোলজি, মৎস্য পপুলেশন গতিবিদ্যা, মৎস্য আহরণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, চিংড়ির রোগ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলী অত্যন্ত সাবলীল ভাষায় সুন্দরভাবে প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত আর চিত্রসহ উপস্থাপন করা হয়েছে। বইটি ফিশারীজ বিষয়ে স্নাতক এবং ফিশারীজ

বই পরিচিতি: ব্যবহারিক মাৎস্যবিজ্ঞান

ড. মোহাম্মদ শফি ও ড. মিঁয়া মুহম্মদ আবদুল রচিত “বই পরিচিতি: ব্যবহারিক মাৎস্যবিজ্ঞান” শিরোনামের বইটিতে মাছের শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যা; মাছের কঙ্কালতন্ত্র, কলাবিদ্যা, ভ্রূণবিদ্যা, ব্যবচ্ছেদবিদ্যা, পরজীবীবিদ্যা; মৎস্য প্রজাতির সংখ্যাঘনত্বের গতি নিরূপণ; জীবপরিসংখ্যান ইত্যাদি বিষয়াবলী অত্যন্ত সাবলীল ভাষায় সুন্দরভাবে প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত আর চিত্রসহ

বই পরিচিতি: মৎস্য ও মাৎস্যবিজ্ঞান

শাহ আহমদ নবী রচিত এবং নোভেল ভট্টাচার্য ও শৈবাল বড়ুয়া সম্পাদিত “মৎস্য ও মাৎস্যবিজ্ঞান” শিরোনামের বইটিতে মাছের পরিচয়, অঙ্গতন্ত্র, শারীরবৃত্ত, বিশেষায়িত অঙ্গ, অনালগ্রন্থী ও নিঃসৃত হরমোন, অভিপ্রয়াণ, শ্রেণীবিন্যাসকরণ, জলাশয়ের ভৌত ও রাসায়নিক উপাদান, মৎস্য জনতা গতিবিদ্যা, মাৎস্য প্রজাতি, জেলে সম্প্রদায়,

ফিশারীজে উচ্চশিক্ষা: কেন এবং কোথায়?

বাংলাদেশে আন্ডার-গ্রাজুয়েট পর্যায়ে ফিশারীজ শিক্ষা গ্রহণের যেসব ডিগ্রী প্রচলিত রয়েছে তার মধ্যে বি.এস-সি. ফিশারীজ (অনার্স) অন্যতম। এছাড়াও ফিশারীজ বা ফিশারীজ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পাশ ডিগ্রী ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা কার্যক্রমও চালু রয়েছে। এখানে আমরা মূলত জানবো চার বছর মেয়াদী বি.এস-সি. ফিশারীজ (অনার্স)

বই পরিচিতিঃ ফলিত মাৎস্যবিজ্ঞান

এক নজরে “ফলিত মাৎস্যবিজ্ঞান” শিরোনাম ফলিত মাৎস্যবিজ্ঞান উপশিরোনাম মাছ ও মাৎস্যজ প্রাণীর বিভিন্ন ফলিত বিষয় লেখক মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, প্রফেসর, মাৎস্য চাষ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগ, বাকৃবি, ময়মনসিংহ। প্রকাশক গোলাম মঈনউদ্দীন, পরিচালক, পাঠ্যপুস্তক বিভাগ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা-১০০০। প্রথম প্রকাশ আষাঢ়, ১৪০৫