এ মাছটি কানোস বা জিওল নামেও পরিচিত। এর বৈজ্ঞানিক নাম Heteropneustes fossilisএবং ইংরেজী নাম Stinging catfish। লম্বা দেহের এ মাছটির মাথা উপরে-নিচে এবং দেহ পার্শীয় ভাবে চ্যাপ্টা। দেহের রং বাদামী বা প্রায় কালো এবং ৪ জোড়া স্পর্শী বর্তমান। এ মাছ
ঘোড়া চেলা
ঘোড়া চেলা চলন বিল এলাকায় বড় চেলা বা শুধুমাত্র চেলা নামেও পরিচিত। এ মাছের বৈজ্ঞানিক নাম Securicula gora। চ্যাপ্টা ও লম্বাটে দেহবিশিষ্ট এ মাছটির দেহের বর্ণ উজ্জ্বল রূপালী। এর মুখ কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী এবং নিম্নচোয়াল উপরের চোয়াল হতে কিছুটা লম্বা। আকারে
পটকা
প্রায় গোলাকার দেহাকৃতির এই মাছের মুখ আকারে ক্ষুদ্র ও কিছুটা নিম্নমুখী। স্বাদুপানিতে ২ প্রজাতির পটকা মাছ পাওয়া গেলেও যে প্রজাতির পটকা মাছ সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায়, তার বৈজ্ঞানিক নাম Tetraodon cutcutia এবং ইংরেজী নাম Ocellated pufferfish। স্থানীয়ভাবে এটি টেপা মাছ
মলা
সবারই অতি পরিচিত মলা মাছকে চলন বিল এলাকায় স্থানীয়ভাবে মোয়া বা মসি নামেও ডাকা হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Amblypharyngodon mola এবং ইংরেজী নাম Mola carplet। চ্যাপ্টা দেহের লম্বাটে এ মাছটির আঁইশ ক্ষুদ্রাকার এবং মাথা থেকে লেজ পর্যন্ত একটি সুস্পষ্ট ডোরা
কই
অত্যন্ত সুপরিচিত কই মাছ শক্ত প্রাণের জন্য বিখ্যাত। কই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম Anabas testudineus এবং ইংরেজী নাম Climbing perch। চ্যাপ্টা ও লম্বাটে দেহের এ মাছটির দেহের রং উপরের দিকে ঈষৎ সবুজ-বাদামী এবং নিচের দিকে হালকা রংয়ের। তবে পরিবেশের কারণে কোন
ফলি
অত্যন্ত চাপা দেহের এ মাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Notopterus notopterus, ইংরেজী নাম Bronze featherback এবং স্থানীয় নাম ফলুই। এর পৃষ্ট ও পুচছ পাখনা ছোট এবং পায়ু পাখনা লম্বাটে। এর দৈর্ঘ্যে প্রায় ৬০ সে.মি. পর্যন্ত হয়ে থাকলেও আমাদের দেশে রেকর্ডকৃত ফলি মাছের