বেলে

বেলে বা বাইলা মাছের বৈজ্ঞানিক নাম Glossogobius giuris এবং ইংরেজী নাম Tank goby। লম্বাটে দেহবিশিষ্ট এ মাছটির দেহের বর্ণ ঈষৎ হলদেটে বা পীত-ধূসর বর্ণের। পরিবেশের কারণে দেহের বর্ণ হালকা বা গাঢ় হয়ে থাকে। এর মুখ কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী এবং উভয় চোয়ালে

চিতল

অত্যন্ত আকর্ষনীয় চিতল মাছের বৈজ্ঞানিক নাম Notopterus chitala এবং ইংরেজী নাম Clown knifefish। চ্যাপ্টা ও লম্বাটে দেহবিশিষ্ট এ মাছটির দেহ পৃষ্ঠ তামাটে বাদামী ও পৃষ্ঠের দিকে প্রতি পার্শ্বে ১৫টি রূপালী ডোরা থাকে। এ মাছের মাথার পেছনে পৃষ্ঠদেশ ধনুকের মত বাঁকা

শিং

এ মাছটি কানোস বা জিওল নামেও পরিচিত। এর বৈজ্ঞানিক নাম Heteropneustes fossilisএবং ইংরেজী নাম Stinging catfish। লম্বা দেহের এ মাছটির মাথা উপরে-নিচে এবং দেহ পার্শীয় ভাবে চ্যাপ্টা। দেহের রং বাদামী বা প্রায় কালো এবং ৪ জোড়া স্পর্শী বর্তমান। এ মাছ

ঘোড়া চেলা

ঘোড়া চেলা চলন বিল এলাকায় বড় চেলা বা শুধুমাত্র চেলা নামেও পরিচিত। এ মাছের বৈজ্ঞানিক নাম Securicula gora। চ্যাপ্টা ও লম্বাটে দেহবিশিষ্ট এ মাছটির দেহের বর্ণ উজ্জ্বল রূপালী। এর মুখ কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী এবং নিম্নচোয়াল উপরের চোয়াল হতে কিছুটা লম্বা। আকারে

পটকা

প্রায় গোলাকার দেহাকৃতির এই মাছের মুখ আকারে ক্ষুদ্র ও কিছুটা নিম্নমুখী। স্বাদুপানিতে ২ প্রজাতির পটকা মাছ পাওয়া গেলেও যে প্রজাতির পটকা মাছ সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায়, তার বৈজ্ঞানিক নাম Tetraodon cutcutia এবং ইংরেজী নাম Ocellated pufferfish। স্থানীয়ভাবে এটি টেপা মাছ

মলা

সবারই অতি পরিচিত মলা মাছকে চলন বিল এলাকায় স্থানীয়ভাবে মোয়া বা মসি নামেও ডাকা হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Amblypharyngodon mola এবং ইংরেজী নাম Mola carplet। চ্যাপ্টা দেহের লম্বাটে এ মাছটির আঁইশ ক্ষুদ্রাকার এবং মাথা থেকে লেজ পর্যন্ত একটি সুস্পষ্ট ডোরা