বিলুপ্তপ্রায় মাছ এক থুইট্টা

বাংলাদেশের স্বাদু পানির মাছ এক থুইট্টা এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। কাপ্তাই অঞ্চলের কর্ণফুলী নদীসহ এ মাছটি এক সময় দেশের বিভিন্ন নদী-নালা, হাওর-বাওর, খাল-বিলে পাওয়া গেলেও এখন খুব একটা চোখে পড়ে না। হেমিরামফিডি (Hemiramphidae) [পূর্ব নাম বেলোনিডি (Belonidae)] গোত্রের এ মাছটির

সাগরের ইলিশ হাকালুকি হাওরে

বাংলাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সুস্বাদু একটি মাছ, যার নাম ইলিশ। শুনলেই ভোজন রসিক বাঙ্গালীর জিভে জল এসে যায়। এ মাছে রয়েছে ৫৩.৭ ভাগ পানি, ১৯.৪ ভাগ চর্বি, ২১.৮ ভাগ আমিষ এবং অবশিষ্টাংশ বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। ইলিশে পাওয়া যায়

বাংলাদেশের ডাকটিকিটে মাছ

বাংলাদেশ ডাক বিভাগ প্রায় প্রতি বছরই বাংলাদেশের মৎস্য সংশ্লিষ্ট ডাক টিকেট ও উদ্বোধনী খাম প্রকাশ করে থাকে। এ লেখায় মাছের উপর প্রকাশিত বেশ কিছু ডাকটিকিটের চিত্র দেয়া হল। তথ্য অপ্রতুলতার কারণে তেমন কোন তথ্য এখানে দেয়া সম্ভব হল না। ভবিষ্যতে

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মাছ

সাধারন অর্থে শারিরীক ও মানসিকভাবে ভাল ও সুস্থ থাকাকে স্বাস্থ্য বা সুস্থতা বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের বেশিরভাগ মানুষই অপুষ্টিতে ভোগে। বিশেষত গ্রামীন ও শহরের দরিদ্র শিশু ও মহিলারা দারিদ্র্যতার দরুন যথেষ্ঠ পুষ্টিকর খাবার পায় না। বিবিএস (২০০৯)

ব্লাক কার্প বা স্নেল কার্প

ব্লাক কার্প বা স্নেল কার্পের আদি নিবাস পূর্ব সাইবেরিয়া হতে শুরু করে দক্ষিণ চীনের আমুর নদীর অববাহিকা পর্যন্ত। এর বৈজ্ঞানিক নাম Mylopharyngodon piceus। ১৯৮৩ সালে প্রথমবারের মতো চীন হতে চাষ ও শামুক নিয়ন্ত্রনের উদ্দেশ্যে আমাদের দেশে নিয়ে আসে মৎস্য অধিদপ্তর।

গ্রাস কার্প বা ঘেসো রুই

গ্রাস কার্প বা ঘেসো রুই চীন ও পূর্ব সাইবেরিযার বিশেষত আমুর নদীতন্ত্রের মাছ যার বৈজ্ঞানিক নাম Ctenopharyngodon idella। ১৯৬৬ ও ১৯৭৯ সালে আমাদের দেশে যথাক্রমে হংকং ও জাপান থেকে চাষ এবং জলজ আগাছা নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে আমাদের দেশে আনা হয়। নদী