
এ্যাংরট বা খরসা বা খরিস নামের এই মাছটির মাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Labeo angra এবং ইংলিশ নাম angra labeo।
মাছটি দেখতে অনেকটা রুই মাছের মত। কিন্তু গায়ের রং ও আকৃতিতে অনেক পার্থক্য বিদ্যমান। দেহের পৃষ্ঠভাগ কালচে সবুজ বর্ণের এবং অঙ্কীয়দেশ সাদা বর্ণের। দেহের পুচ্ছভাগে প্রায় গোলাকার কালো বর্ণের একটি দাগ দেখতে পাওয়া যায়। মাছটির পার্শ্বরেখা সম্পূর্ণ। আঁইশ তুলনামুলক ভাবে ছোট। মুখে অতি ক্ষুদ্র দুই জোড়া বার্বেল থাকে। পুচ্ছ পাখনা গভীর ভাবে খাঁজ কাটা।
এক সময় এ মাছটি সারা দেশে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া গেলেও এখন আর সর্বত্র এর দেখা মেলে না। তবে আশার কথা এই যে উত্তরাঞ্চলের বিল ও নদীতে এই মাছ এখনও মাঝে মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়।
ছবির মাছটি রাজশাহী জেলার বাঘমারা উপজেলার প্রত্যন্ত একটি স্থানীয় মাছের বাজার থেকে তোলা হয়েছে।
Visited 682 times, 1 visits today | Have any fisheries relevant question?